খেলা
জীবনের চেয়ে ক্রিকেট বড় নয়: মুশফিক
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ জানুয়ারি ২০২০, শনিবার, ১২:৩৩ অপরাহ্ন
পাকিস্তানে সফরে না যাওয়ার সিদ্ধান্তটা ঘনিষ্ঠজনদের কাছে আগেই জানিয়েছিলেন মুশফিকুর রহীম। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে (বিসিবি) মৌখিকভাবে জানানোর পর লিখিতভাবেও তা জানিয়ে দিয়েছেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। বিসিবি সেটা গ্রহণও করেছে। গতকাল বিপিএল ফাইনাল শেষে সংবাদ সম্মেলনে অনুমিত ভাবেই পাকিস্তান সফর নিয়ে প্রশ্ন উঠলো।
সংবাদ সম্মেলনে মুশফিক বলেন,‘পাকিস্তান সফর নিয়ে আমার পরিবার ভীত। পরিবারকে ভয়ে রেখে আমি পাকিস্তানে যেতে রাজি নই। কারণ জীবনের আগে তো ক্রিকেট হতে পারেনা। পাকিস্তানে না যাওয়ার বিষয়টি আমি আগেই বিসিবিকে জানিয়েছি। লিখিতভাবেও জানিয়েছি। বিসিবি সেটা গ্রহণ করেছে।’
তিনি আরো বলেন,‘আমার কাছে পাকিস্তান সুপার লীগে (পিএসএল) খেলার দারুণ সুযোগ ছিলো। আমি জানতাম এবার পুরো পিএসএল পাকিস্তানে হবে তাই শুরুতেই না করে দেই। তখনই আমি জানিয়ে দেই, আমার পরিবার আমাকে অনুমতি দিচ্ছেনা। আমার জন্য তাই পাকিস্তানে খেলার সম্ভাবনা নেই।’
২০০৮ সালে পাকিস্তানে অনুষ্ঠেয় এশিয়া কাপে খেলেছিলেন মুশফিকুর রহীম। এবার পাকিস্তান সফর থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেও অদূর ভবিষ্যতে পাকিস্তানের পরিস্থিতি আরো উন্নতি হলে সেখানে যাবেন বলে জানান তিনি,‘তবে এটা সত্যি, পাকিস্তানের পরিস্থিতি এখন আগের চেয়ে ভালো। ২০০৮ সালে আমি পাকিস্তান সফর করেছি। ওখানকার উইকেট, সুযোগ-সুবিধা অনেক ভালো। সে জায়গা থেকে অনেক মিস করবো পাকিস্তান সফরটা। আগামী ২-৩ বছরের মধ্যে পরিস্থিতি আরো ভালো হলে আমি পাকিস্তান সফরে যাবো।’
দেশের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানের জন্য পাকিস্তান সফর থেকে নাম প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটা অনেক কঠিন ছিল। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে এরকম অভিজ্ঞতা আগে কখনো হয়নি মুশফিকের। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন,‘না যেতে পারাটা অবশ্যই হতাশার। বাংলাদেশের হয়ে খেলবনা এর চেয়ে পাপ আমার কাছে কিছু হতে পারেনা। বাস্তবতার কারণেই আমার পাকিস্তানে যাওয়া হচ্ছেনা।’
আগামী ২২ জানুয়ারি পাকিস্তানের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়বে বাংলাদেশ দল। বাংলাদেশ তিন ধাপে পাকিস্তান সফর করবে। প্রথমে ২৪ থেকে ২৭শে জানুয়ারি খেলবে তিন টি-টোয়েন্টি। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে হবে টি-টোয়েন্টি ম্যাচগুলো। তিনটি ম্যাচই শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। দ্বিতীয় ধাপে ৭-১১ই ফেব্রুয়ারি রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম টেস্ট এবং তৃতীয় ও শেষ ধাপে ৩রা এপ্রিল করাচিতে হবে একমাত্র ওয়ানডে। দু’দিন পর রাওয়ালপিন্ডিতেই দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট খেলবে টাইগাররা।
সংবাদ সম্মেলনে মুশফিক বলেন,‘পাকিস্তান সফর নিয়ে আমার পরিবার ভীত। পরিবারকে ভয়ে রেখে আমি পাকিস্তানে যেতে রাজি নই। কারণ জীবনের আগে তো ক্রিকেট হতে পারেনা। পাকিস্তানে না যাওয়ার বিষয়টি আমি আগেই বিসিবিকে জানিয়েছি। লিখিতভাবেও জানিয়েছি। বিসিবি সেটা গ্রহণ করেছে।’
তিনি আরো বলেন,‘আমার কাছে পাকিস্তান সুপার লীগে (পিএসএল) খেলার দারুণ সুযোগ ছিলো। আমি জানতাম এবার পুরো পিএসএল পাকিস্তানে হবে তাই শুরুতেই না করে দেই। তখনই আমি জানিয়ে দেই, আমার পরিবার আমাকে অনুমতি দিচ্ছেনা। আমার জন্য তাই পাকিস্তানে খেলার সম্ভাবনা নেই।’
২০০৮ সালে পাকিস্তানে অনুষ্ঠেয় এশিয়া কাপে খেলেছিলেন মুশফিকুর রহীম। এবার পাকিস্তান সফর থেকে নিজেকে সরিয়ে নিলেও অদূর ভবিষ্যতে পাকিস্তানের পরিস্থিতি আরো উন্নতি হলে সেখানে যাবেন বলে জানান তিনি,‘তবে এটা সত্যি, পাকিস্তানের পরিস্থিতি এখন আগের চেয়ে ভালো। ২০০৮ সালে আমি পাকিস্তান সফর করেছি। ওখানকার উইকেট, সুযোগ-সুবিধা অনেক ভালো। সে জায়গা থেকে অনেক মিস করবো পাকিস্তান সফরটা। আগামী ২-৩ বছরের মধ্যে পরিস্থিতি আরো ভালো হলে আমি পাকিস্তান সফরে যাবো।’
দেশের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যানের জন্য পাকিস্তান সফর থেকে নাম প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটা অনেক কঠিন ছিল। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে এরকম অভিজ্ঞতা আগে কখনো হয়নি মুশফিকের। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন,‘না যেতে পারাটা অবশ্যই হতাশার। বাংলাদেশের হয়ে খেলবনা এর চেয়ে পাপ আমার কাছে কিছু হতে পারেনা। বাস্তবতার কারণেই আমার পাকিস্তানে যাওয়া হচ্ছেনা।’
আগামী ২২ জানুয়ারি পাকিস্তানের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়বে বাংলাদেশ দল। বাংলাদেশ তিন ধাপে পাকিস্তান সফর করবে। প্রথমে ২৪ থেকে ২৭শে জানুয়ারি খেলবে তিন টি-টোয়েন্টি। লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে হবে টি-টোয়েন্টি ম্যাচগুলো। তিনটি ম্যাচই শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়। দ্বিতীয় ধাপে ৭-১১ই ফেব্রুয়ারি রাওয়ালপিন্ডিতে প্রথম টেস্ট এবং তৃতীয় ও শেষ ধাপে ৩রা এপ্রিল করাচিতে হবে একমাত্র ওয়ানডে। দু’দিন পর রাওয়ালপিন্ডিতেই দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট খেলবে টাইগাররা।