শিক্ষাঙ্গন
ক্যাম্পাসের ভিতরে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে মারধর
কুবি প্রতিনিধি
১৫ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৪:৫০ পূর্বাহ্ন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ক্যাম্পাসের ভিতরে রুবেল নামে এক শিক্ষার্থীকে মারধর করার অভিযোগ পাওয়া যায়। বাংলা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষার্ষের শিক্ষার্থী নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে দুই থেকে তিনজন রুবেলকে মারধর করে। গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের মারধরের শিকার হওয়া মোহাম্মদ রুবেলকে কুমিল্লা মেডিকেলে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে ভুক্তভোগী রুবেলের সহপাঠীরা।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ই জানুয়ারি সোমবার বিকেল ৩ টার দিকে কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের নৃবিজ্ঞান বিভাগের সামনে বাংলা বিভাগের ১৩ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী নাসির উদ্দীন জিসান ( ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষ) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী রুবেলের উপর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অতর্কিত চড়াও হয়। এসময় তার সঙ্গে অজ্ঞতানামা আরও দুই থেকে তিনজন মারামারিতে অংশগ্রহণ করে।
পরবর্তীতে বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করে। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসায় সুস্থ হয়।
তবে গতকাল মঙ্গলবার বিকালে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয় এম্বুল্যান্স যোগে তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা খারাপ দেখে মেডিকেল কলেজে ভর্তির পরামর্শ দেন। বর্তমানে সে মেডিকেলের সার্জারী বিভাগে চিকিৎসারত ও ভর্তি আছেন।
অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কাজী কামাল উদ্দীন বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টির গুরুত্বের সঙ্গে আমলে নিয়েছি। অতি দ্রুত এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্তের সাথে কয়েকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। তবে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছে ভুক্তভোগী রুবেলের সহপাঠীরা।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৩ই জানুয়ারি সোমবার বিকেল ৩ টার দিকে কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের নৃবিজ্ঞান বিভাগের সামনে বাংলা বিভাগের ১৩ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী নাসির উদ্দীন জিসান ( ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষ) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী রুবেলের উপর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অতর্কিত চড়াও হয়। এসময় তার সঙ্গে অজ্ঞতানামা আরও দুই থেকে তিনজন মারামারিতে অংশগ্রহণ করে।
পরবর্তীতে বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেলে চিকিৎসার জন্য প্রেরণ করে। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসায় সুস্থ হয়।
তবে গতকাল মঙ্গলবার বিকালে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয় এম্বুল্যান্স যোগে তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কর্তব্যরত চিকিৎসক তার অবস্থা খারাপ দেখে মেডিকেল কলেজে ভর্তির পরামর্শ দেন। বর্তমানে সে মেডিকেলের সার্জারী বিভাগে চিকিৎসারত ও ভর্তি আছেন।
অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. কাজী কামাল উদ্দীন বলেন, আমি অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টির গুরুত্বের সঙ্গে আমলে নিয়েছি। অতি দ্রুত এ ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্তের সাথে কয়েকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। তবে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।