শেষের পাতা
সার্বক্ষণিক জনগণের সেবায় নিয়োজিত থাকবো
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ জানুয়ারি ২০২০, বুধবার, ৯:০২ পূর্বাহ্ন
মেয়র নির্বাচিত হলে সার্বক্ষণিক জনগণের সেবায় নিয়োজিত থাকার কথা বলেছেন ঢাকা দক্ষিণের আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী শেখ ফজলে নূর তাপস। গতকাল পঞ্চমদিনের মতো নির্বাচনী প্রচারণা চালান তিনি। গতকাল সাড়ে ১২টার দিকে কামরাঙ্গীরচর থানার ঝাউচর বড় মসজিদ এলাকা থেকে তিনি নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। এই এলাকার বিভিন্ন স্থানে দিনব্যাপী প্রচারণা চালান। এ সময় আয়োজিত এক পথসভায় তাপস বলেন, কামরাঙ্গীরচর ঢাকার মধ্যে হলেও বিভিন্নভাবে অবহেলিত। এই কামরাঙ্গীরচরকে আধুনিক ঢাকার রূপ দেবো। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাবো। আমি নৌকা মার্কা নিয়ে আপনাদের কাছে ভোট চাইতে এসেছি। আপনারা আমাকে জয়যুক্ত করলে প্রাণের ঢাকাকে, ভালোবাসার ঢাকাকে উন্নত ঢাকা করার লক্ষ্যে কাজ করে যাবো।
তিনি বলেন, রাজধানীকে উন্নত করতে ৫ ধরণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। প্রথমত ঢাকাকে ঐতিহ্যের ঢাকা, দ্বিতীয়ত সুন্দর ঢাকা, তৃতীয়ত সচল ঢাকা, চতুর্থত সুশাসিত ঢাকা এবং সর্বশেষ উন্নত ঢাকার পরিকল্পনা রয়েছে। রাজধানীতে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ বাস করেন। এটা সবার ঢাকা। আমরা সবাই ঢাকাবাসী। আমি বিশ্বাস করি জনগণ আমাদের সঙ্গে থেকে আগামী ৩০শে জানুয়ারি আমাদের পাশে থাকবেন। ভোট দেবেন নৌকা মার্কায়।
তাপস বলেন, আমরা নির্বাচিত হলে, ৫ বছরের মধ্যে ৩৬৫ দিন, সপ্তাহে ৭ দিন, ২৪ ঘণ্টা, প্রতিদিন ৮৬ হাজার ৪শ’ সেকেণ্ড নাগরিকদের পাশে থাকবো। সবার জন্যই খোলা থাকবে নগরভবন।
তিনি আরো বলেন, গত কয়েকদিন ধরে লক্ষ্য করছি সাধারণ জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাড়া দিয়ে যাচ্ছেন। সেইসঙ্গে আমাদের পরিকল্পনার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আসছেন।
তাপসের প্রচারণার সঙ্গে ছিলেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মুকুল বোস ও হাজী আবুল হাসনাত, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক অপু উকিলসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা। সকালে এই এলাকায় তাপস আসার সঙ্গে সঙ্গে নেতাকর্মীরা স্লোগান দিতে থাকেন। নেতাকর্মীদের নিয়ে বরাবরের মতো স্থানীয়দের সঙ্গে কুশল বিনিময় ও লিফলেট বিতরণ করেন। এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখানকার প্রধান সমস্যা সন্ত্রাস। সেইসঙ্গে জলজট ও যানজট। তারা বলেন, ব্যবসা প্রধান এলাকাটিতে প্রত্যেকটি দোকান থেকে দিতে হয় নিয়মিত চাঁদা। এই চাঁদা অনেক সময় হয়ে যায় মাত্রাতিরক্ত। এছাড়াও যানজটের কারণে পণ্যবাহী বিভিন্ন যান দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে ব্যবসায় ক্ষতি হয়। তাদের দাবি এই এলাকায় সড়ক এমনিতেই ছোট। এই ছোট সড়কে অবৈধ দোকান বসার কারণে এটি প্রকট আকার ধারণ করেছে। এখানকার ড্রেনগুলো ময়লায় জমে থাকায় অল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে যায়।
দুপুরে ঝাউলাহাঁটি বুড়িগঙ্গার তীর এলাকায় গণসংযোগকালে আরেক পথসভায় তাপস বলেন, উন্নত ঢাকা গড়তে ৩০ বছর মেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। এই পরিকল্পনায় থাকবে বুড়িগঙ্গা সংরক্ষণের ব্যবস্থা। আধুনিক ও সৌন্দর্যমণ্ডিত করে গড়ে তোলা হবে যাতে বিশ্ববাসীর কাছে এই সৌন্দর্য সম্বন্ধে তুলে ধরা যায়। বুড়িগঙ্গার পাড়ে থাকবে যাতায়াত ব্যবস্থা, নান্দনিক পার্ক, হাঁটার ব্যবস্থা, খেলার মাঠ, সাইকেল ও ঘোড়ার গাড়ি চালানোর ব্যবস্থা করা হবে। বিরোধী দলের নানা হুমকির বিষয়ে তিনি বলেন, তাদের হুমকি দেবার প্রশ্নই ওঠে না। আমরা সারাদিন গণসংযোগ করতে ব্যস্ত। এই অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট।
তিনি বলেন, রাজধানীকে উন্নত করতে ৫ ধরণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। প্রথমত ঢাকাকে ঐতিহ্যের ঢাকা, দ্বিতীয়ত সুন্দর ঢাকা, তৃতীয়ত সচল ঢাকা, চতুর্থত সুশাসিত ঢাকা এবং সর্বশেষ উন্নত ঢাকার পরিকল্পনা রয়েছে। রাজধানীতে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকার মানুষ বাস করেন। এটা সবার ঢাকা। আমরা সবাই ঢাকাবাসী। আমি বিশ্বাস করি জনগণ আমাদের সঙ্গে থেকে আগামী ৩০শে জানুয়ারি আমাদের পাশে থাকবেন। ভোট দেবেন নৌকা মার্কায়।
তাপস বলেন, আমরা নির্বাচিত হলে, ৫ বছরের মধ্যে ৩৬৫ দিন, সপ্তাহে ৭ দিন, ২৪ ঘণ্টা, প্রতিদিন ৮৬ হাজার ৪শ’ সেকেণ্ড নাগরিকদের পাশে থাকবো। সবার জন্যই খোলা থাকবে নগরভবন।
তিনি আরো বলেন, গত কয়েকদিন ধরে লক্ষ্য করছি সাধারণ জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সাড়া দিয়ে যাচ্ছেন। সেইসঙ্গে আমাদের পরিকল্পনার সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে আসছেন।
তাপসের প্রচারণার সঙ্গে ছিলেন, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মুকুল বোস ও হাজী আবুল হাসনাত, কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, যুব মহিলা লীগের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক অপু উকিলসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা। সকালে এই এলাকায় তাপস আসার সঙ্গে সঙ্গে নেতাকর্মীরা স্লোগান দিতে থাকেন। নেতাকর্মীদের নিয়ে বরাবরের মতো স্থানীয়দের সঙ্গে কুশল বিনিময় ও লিফলেট বিতরণ করেন। এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, এখানকার প্রধান সমস্যা সন্ত্রাস। সেইসঙ্গে জলজট ও যানজট। তারা বলেন, ব্যবসা প্রধান এলাকাটিতে প্রত্যেকটি দোকান থেকে দিতে হয় নিয়মিত চাঁদা। এই চাঁদা অনেক সময় হয়ে যায় মাত্রাতিরক্ত। এছাড়াও যানজটের কারণে পণ্যবাহী বিভিন্ন যান দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকে। ফলে ব্যবসায় ক্ষতি হয়। তাদের দাবি এই এলাকায় সড়ক এমনিতেই ছোট। এই ছোট সড়কে অবৈধ দোকান বসার কারণে এটি প্রকট আকার ধারণ করেছে। এখানকার ড্রেনগুলো ময়লায় জমে থাকায় অল্প বৃষ্টিতেই পানি জমে যায়।
দুপুরে ঝাউলাহাঁটি বুড়িগঙ্গার তীর এলাকায় গণসংযোগকালে আরেক পথসভায় তাপস বলেন, উন্নত ঢাকা গড়তে ৩০ বছর মেয়াদী পরিকল্পনা গ্রহণ করা হবে। এই পরিকল্পনায় থাকবে বুড়িগঙ্গা সংরক্ষণের ব্যবস্থা। আধুনিক ও সৌন্দর্যমণ্ডিত করে গড়ে তোলা হবে যাতে বিশ্ববাসীর কাছে এই সৌন্দর্য সম্বন্ধে তুলে ধরা যায়। বুড়িগঙ্গার পাড়ে থাকবে যাতায়াত ব্যবস্থা, নান্দনিক পার্ক, হাঁটার ব্যবস্থা, খেলার মাঠ, সাইকেল ও ঘোড়ার গাড়ি চালানোর ব্যবস্থা করা হবে। বিরোধী দলের নানা হুমকির বিষয়ে তিনি বলেন, তাদের হুমকি দেবার প্রশ্নই ওঠে না। আমরা সারাদিন গণসংযোগ করতে ব্যস্ত। এই অভিযোগ মিথ্যা ও বানোয়াট।