খেলা
আমিরের বিধ্বংসী বোলিং, ফাইনালে খুলনা টাইগার্স
১৩ জানুয়ারি ২০২০, সোমবার, ১০:২৮ পূর্বাহ্ন
৪-০-১৭-৬! বিধ্বংসী বোলিংয়ে রাজশাহী রয়্যালসকে গুঁড়িয়ে দিলেন মোহাম্মদ আমির। তাতে শোয়েব মালিকের ৫০ বলে ৮০ রানের ঝড়ো ইনিংসেও রাজশাহী থামলো ১৩১-এ । আর ২৭ রানের জয়ে প্রথম দল হিসেবে বঙ্গবন্ধু বিপিএল’র ফাইনাল নিশ্চিত করলো খুলনা টাইগার্স।
আজ মিরপুরে রান তাড়ায় নেমে আমিরের বোলিং তোপে ৩৩ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে বসে খুলনা। আমিরের শিকার হয়ে ফেরেন লিটন দাস (২), আফিফ হোসেন (১১), অলক কাপালি (০), আন্দ্রে রাসেল (০)। রবি বোপারার উইকেটটি নেন রবি ফ্রাইলিঙ্ক। একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলে যান তিনে নামা শোয়েব মালিক। তাইজুল ইসলামকে নিয়ে গড়েন ৭৪ রানের জুটি। তাতে জয়ের আশা জাগে রাজশাহী শিবিরে।
তবে ১৮তম ওভারে বল হাতে নিয়ে আমির সাজঘরে ফেরান তাইজুল (১২) ও মালিককে। মালিক ৫০ বলে ১০ চার ও ৪ ছক্কায় সাজান ৮০ রানের ইনিংসটি। মেহেদী হাসান মিরাজের করা ইনিংসের শেষ ওভারে শেষ দুই বলে দুই উইকেট হারিয়ে ১৩১ রানে অলআউট হয় রাজশাহী।
প্রথম কোয়ালিফায়ারে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৫৮ রান করে খুলনা। সর্বোচ্চ ৭৮ রান করেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান নাজমুল হোসেন শান্ত। ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে শোয়েব মালিকের বলে জীবন পান নাজমুল হোসেন শান্ত। নো বলের কারণে সে যাত্রায় বেঁচে যান নাজমুল। ‘দ্বিতীয়’ জীবন পেয়ে ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন খুলনার টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান। শেষ পর্যন্ত ৪ ছক্কা ও ৭ বাউন্ডারিতে ৫৭ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন নাজমুল।
১৬ বলে ২১ রান করার পর ইনজুরিতে পড়ে আর ব্যাটিংয়ে নামতে পারেননি খুলনা অধিনায়ক মুশফিকুর রহীম। এই ২১ রানে চলতি আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় নাম লেখালেন মুশফিক (৪৭০)।
এরপরেই আছেন রাইলি রুশো (৪৬৮ রান)। এছাড়া শামসুর রহমান করেন ৩২ রান। ২ উইকেট নিয়ে রাজশাহীর সেরা বোলার মোহাম্মদ ইরফান।
প্রথম কোয়ালিফায়ারে পরাজিত রাজশাহী আগামী বুধবার এলিমিনেটরে জয়ী চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে খেলবে।
আজ মিরপুরে রান তাড়ায় নেমে আমিরের বোলিং তোপে ৩৩ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে বসে খুলনা। আমিরের শিকার হয়ে ফেরেন লিটন দাস (২), আফিফ হোসেন (১১), অলক কাপালি (০), আন্দ্রে রাসেল (০)। রবি বোপারার উইকেটটি নেন রবি ফ্রাইলিঙ্ক। একপ্রান্ত আগলে রেখে খেলে যান তিনে নামা শোয়েব মালিক। তাইজুল ইসলামকে নিয়ে গড়েন ৭৪ রানের জুটি। তাতে জয়ের আশা জাগে রাজশাহী শিবিরে।
তবে ১৮তম ওভারে বল হাতে নিয়ে আমির সাজঘরে ফেরান তাইজুল (১২) ও মালিককে। মালিক ৫০ বলে ১০ চার ও ৪ ছক্কায় সাজান ৮০ রানের ইনিংসটি। মেহেদী হাসান মিরাজের করা ইনিংসের শেষ ওভারে শেষ দুই বলে দুই উইকেট হারিয়ে ১৩১ রানে অলআউট হয় রাজশাহী।
প্রথম কোয়ালিফায়ারে টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৫৮ রান করে খুলনা। সর্বোচ্চ ৭৮ রান করেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান নাজমুল হোসেন শান্ত। ষষ্ঠ ওভারের দ্বিতীয় বলে শোয়েব মালিকের বলে জীবন পান নাজমুল হোসেন শান্ত। নো বলের কারণে সে যাত্রায় বেঁচে যান নাজমুল। ‘দ্বিতীয়’ জীবন পেয়ে ব্যাট হাতে ঝড় তোলেন খুলনার টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান। শেষ পর্যন্ত ৪ ছক্কা ও ৭ বাউন্ডারিতে ৫৭ বলে ৭৮ রানে অপরাজিত থাকেন নাজমুল।
১৬ বলে ২১ রান করার পর ইনজুরিতে পড়ে আর ব্যাটিংয়ে নামতে পারেননি খুলনা অধিনায়ক মুশফিকুর রহীম। এই ২১ রানে চলতি আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় নাম লেখালেন মুশফিক (৪৭০)।
এরপরেই আছেন রাইলি রুশো (৪৬৮ রান)। এছাড়া শামসুর রহমান করেন ৩২ রান। ২ উইকেট নিয়ে রাজশাহীর সেরা বোলার মোহাম্মদ ইরফান।
প্রথম কোয়ালিফায়ারে পরাজিত রাজশাহী আগামী বুধবার এলিমিনেটরে জয়ী চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের বিপক্ষে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে খেলবে।