ষোলো আনা
নেশা থেকেই পাখির জগতে
ষোলো আনা ডেস্ক
৩ জানুয়ারি ২০২০, শুক্রবার, ৮:৩১ পূর্বাহ্ন
লিসান আসিফ খান। এই শিক্ষার্থী পড়ালেখার পাশাপাশি ব্যস্ত সময় কাটান পাখির ছবি তুলে। ছবি তোলার জন্য গিয়েছেন মহেশখালী, সোনাদিয়া দ্বীপ, লাউয়াছড়া, সাতছড়ি, রেমা কালেঙ্গা বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, টাঙ্গুয়ার হাওর, হাকালুকি হাওর, রাজশাহীর পদ্মার চর, সুন্দরবন, কাপ্তাই, বগা লেক, বান্দরবানসহ অনেক স্থানে।
লিসান আসিফ সদ্য পড়াশোনা শেষ করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। পড়েছেন নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগে। বর্তমানে স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নরত আছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি বলেন, ছোটবেলা থেকেই
আমার গাছপালা, পশুপাখির প্রতি ঝোঁকটা ছিল বেশি। নেশা ছিল খাঁচায় বন্দি পাখিকে মুক্ত করা। তাই স্কুল-কলেজ পেরিয়ে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই আমি সিদ্ধান্ত নেই বন্যপ্রাণী ও পরিবেশের জন্য কাজ করে যাবো।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পরে পড়াশোনার জন্য আমাকে চলে যেতে হয় পাবনাতে। পড়াশোনার পাশাপাশি যখনই সময় পেতাম চলে যেতাম বনজঙ্গলে। এক এক করে শিখতাম বিভিন্ন গাছের নাম। এমন করেই কেটে গেল অনেকগুলো মাস। হঠাৎ করেই একদিন চোখে পড়লো ছোট্ট গাছের উপর বসে থাকা একটি পাখির উপর। সঙ্গে থাকা বন্ধুর ক্যামেরাটা নিয়ে ছবি তুলে ফেলি। পাখিটির নাম খুঁজতে শুরু করলাম। অবাক হয়ে জানতে পারলাম বাংলাদেশে পাখির প্রজাতি আছে ৭০০’র অধিক। তখন থেকেই পাখির নেশা আমাকে পেয়ে বসলো। শুরু হলো আমার পাখির জগতে প্রবেশ।
লিসান আসিফ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের আয়োজনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০১৬ আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান, বিশ্ব নগর পরিকল্পনা দিবস-২০১৮ আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে নেচার ফেস্টিভ্যাল-২০১৮ আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় ৩য় স্থান অর্জন, স্কলাস্টিকা স্কুল ও কলেজের আয়োজনে আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা-২০১৯ এ ১ম স্থান লাভ করেন। এ ছাড়াও সম্প্রতি কলকাতায় এক আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে স্বনামধন্য সব আলোকচিত্রীর চিত্রের সঙ্গে প্রদর্শিত হয়েছে তার ২টি চিত্র।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি বলেন, বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যেতে চাই আমি। আমি মনে করি এর জন্য প্রয়োজন সচেতনতা বৃদ্ধি। আর এই সচেতনতা বৃদ্ধির হাতিয়ার আলোকচিত্র। ছবির মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই বন্যপ্রাণী ও পরিবেশের প্রয়োজনীয়তার কথা।
লিসান আসিফ সদ্য পড়াশোনা শেষ করেছেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। পড়েছেন নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগে। বর্তমানে স্নাতকোত্তরে অধ্যয়নরত আছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। তিনি বলেন, ছোটবেলা থেকেই
আমার গাছপালা, পশুপাখির প্রতি ঝোঁকটা ছিল বেশি। নেশা ছিল খাঁচায় বন্দি পাখিকে মুক্ত করা। তাই স্কুল-কলেজ পেরিয়ে যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে যাই আমি সিদ্ধান্ত নেই বন্যপ্রাণী ও পরিবেশের জন্য কাজ করে যাবো।
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পরে পড়াশোনার জন্য আমাকে চলে যেতে হয় পাবনাতে। পড়াশোনার পাশাপাশি যখনই সময় পেতাম চলে যেতাম বনজঙ্গলে। এক এক করে শিখতাম বিভিন্ন গাছের নাম। এমন করেই কেটে গেল অনেকগুলো মাস। হঠাৎ করেই একদিন চোখে পড়লো ছোট্ট গাছের উপর বসে থাকা একটি পাখির উপর। সঙ্গে থাকা বন্ধুর ক্যামেরাটা নিয়ে ছবি তুলে ফেলি। পাখিটির নাম খুঁজতে শুরু করলাম। অবাক হয়ে জানতে পারলাম বাংলাদেশে পাখির প্রজাতি আছে ৭০০’র অধিক। তখন থেকেই পাখির নেশা আমাকে পেয়ে বসলো। শুরু হলো আমার পাখির জগতে প্রবেশ।
লিসান আসিফ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের আয়োজনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০১৬ আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান, বিশ্ব নগর পরিকল্পনা দিবস-২০১৮ আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় ১ম স্থান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের আয়োজনে নেচার ফেস্টিভ্যাল-২০১৮ আলোকচিত্র প্রতিযোগিতায় ৩য় স্থান অর্জন, স্কলাস্টিকা স্কুল ও কলেজের আয়োজনে আলোকচিত্র প্রতিযোগিতা-২০১৯ এ ১ম স্থান লাভ করেন। এ ছাড়াও সম্প্রতি কলকাতায় এক আলোকচিত্র প্রদর্শনীতে স্বনামধন্য সব আলোকচিত্রীর চিত্রের সঙ্গে প্রদর্শিত হয়েছে তার ২টি চিত্র।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে তিনি বলেন, বন্যপ্রাণী ও পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য কাজ করে যেতে চাই আমি। আমি মনে করি এর জন্য প্রয়োজন সচেতনতা বৃদ্ধি। আর এই সচেতনতা বৃদ্ধির হাতিয়ার আলোকচিত্র। ছবির মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই বন্যপ্রাণী ও পরিবেশের প্রয়োজনীয়তার কথা।