শেষের পাতা
স্যার ফজলে হাসান আবেদের কুলখানি অনুষ্ঠিত
স্টাফ রিপোর্টার
২৮ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
ব্র্যাক-এর প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদের কুলখানি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বাদ আসর রাজধানীর গুলশানের আজাদ মসজিদে কুলখানি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন। এ সময় মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পূর্ববর্তী বক্তব্যে স্যার ফজলে আবেদের বন্ধু জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান বলেন, আমার বন্ধু স্যার ফজলে হাসান আবেদ একজীবনে যা অর্জন করেছেন, তা অতুলনীয়। এক যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের একটি গ্রামে ১৯৭২ সালে সেবা দিয়ে কাজ করেছেন। যা এখন বিশ্বের সবচেয়ে বড় এনজিও। তিনি বলেন, তার বিপুল কর্মযজ্ঞ পৃথিবীর ৮-১০টি দেশে চলছে। তারপরও তার মধ্যে কখনও অহংকার লক্ষ্য করা যায়নি। আবেদ চলে গেছে। কিন্তু তার কর্মযজ্ঞ রেখে গেছে। যা সবাই অব্যাহত রাখবেন। পরিবার এবং ব্র্যাকের পক্ষে বক্তব্য রাখেন মরহুমের জামাতা ও ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ। দোয়া মাহফিল শেষেও তিনি গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। বলেন, গত এক সপ্তাহ ধরে সারা পৃথিবী, বিশেষ করে বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান ভালোবাসা আমরা পেয়েছি। তার জন্য সবার কাছে কৃতজ্ঞ। তার প্রতি ভালোবাসায় আমরা সিক্ত হয়েছি। তিনি আমাদের সবসময়ই বলেছেন তার স্বপ্নটাকে এগিয়ে নিতে।
তিনি আমাদের যা শিখিয়েছেন তা ধারন করার চেষ্টা করছি আমরা। তার স্বপ্ন ছিলো শিক্ষা নিয়ে, বাংলাদেশের তরুণদের নিয়ে। বিশেষ করে তিনি চাইতেন নারীপুরষের সমতা। বাংলাদেশে পিছিয়ে পড়া হতদরিদ্র জনগোষ্ঠী নিয়ে তিনি সারাজীবন কাজ করে গেছেন। আমরা সবসময় তার আদর্শকে ধারন করে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবো ব্র্যাককে। কুলখানিতে পরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, স্যার ফজলে আবেদ আমার বন্ধু, আমি ব্র্যাকের শুরুতেই তার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম। আমি খুব গর্ববোধ করছি তাকে নিয়ে। তার জীবন ধন্য। একজীবনে মানুষ এতো কিছু পায় না। যা পেয়েছে আবেদ। তারপরও মানুষটার মধ্যে কোনো অহংকার বোধ ছিলো না। খুব বিনয়ী ছিলেন আবেদ। ফজলে হাসান আবেদ আমাদের জন্য আর্দশ পুরুষ। তিনি আমাদের বাতিঘর। তিনি মানুষের সেবা করে গেছেন। বিশেষ করে নারীদের ক্ষমতায়নে তিনি কাজ করে গেছেন। তার চলে যাওয়া আমাদের জন্য অপূরনীয় ক্ষতি। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, তিনি একজন অসাধরন মানুষ ছিলেন। বিশেষ করে দেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য যা করে গেছেন তা অতুলনীয়। শুধু বাংলাদেশ নয় , সারা বিশ্বে তার সুপরিচিতি রয়েছে। তিনি আমাদের জন্য অনুকরনীয় হয়ে থাকবেন। দোয়া মাহফিলে নোবলে বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশ নেন।
তিনি আমাদের যা শিখিয়েছেন তা ধারন করার চেষ্টা করছি আমরা। তার স্বপ্ন ছিলো শিক্ষা নিয়ে, বাংলাদেশের তরুণদের নিয়ে। বিশেষ করে তিনি চাইতেন নারীপুরষের সমতা। বাংলাদেশে পিছিয়ে পড়া হতদরিদ্র জনগোষ্ঠী নিয়ে তিনি সারাজীবন কাজ করে গেছেন। আমরা সবসময় তার আদর্শকে ধারন করে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবো ব্র্যাককে। কুলখানিতে পরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেন, স্যার ফজলে আবেদ আমার বন্ধু, আমি ব্র্যাকের শুরুতেই তার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলাম। আমি খুব গর্ববোধ করছি তাকে নিয়ে। তার জীবন ধন্য। একজীবনে মানুষ এতো কিছু পায় না। যা পেয়েছে আবেদ। তারপরও মানুষটার মধ্যে কোনো অহংকার বোধ ছিলো না। খুব বিনয়ী ছিলেন আবেদ। ফজলে হাসান আবেদ আমাদের জন্য আর্দশ পুরুষ। তিনি আমাদের বাতিঘর। তিনি মানুষের সেবা করে গেছেন। বিশেষ করে নারীদের ক্ষমতায়নে তিনি কাজ করে গেছেন। তার চলে যাওয়া আমাদের জন্য অপূরনীয় ক্ষতি। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, তিনি একজন অসাধরন মানুষ ছিলেন। বিশেষ করে দেশের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের জন্য যা করে গেছেন তা অতুলনীয়। শুধু বাংলাদেশ নয় , সারা বিশ্বে তার সুপরিচিতি রয়েছে। তিনি আমাদের জন্য অনুকরনীয় হয়ে থাকবেন। দোয়া মাহফিলে নোবলে বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনুস ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক রেহমান সোবহানসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা অংশ নেন।