এক্সক্লুসিভ
কাতরাচ্ছেন হাসপাতালে
নাচ বন্ধ করায় যুবতীকে গুলি
মানবজমিন ডেস্ক
৮ ডিসেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৮:৩২ পূর্বাহ্ন
ভারতের উত্তর প্রদেশে এক বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচছিলেন এক যুবতী। অকস্মাৎ তিনি নাচ থামিয়ে দিলেন। কিন্তু তা মেনে নিতে পারেনি অনুষ্ঠানে উপস্থিত কেউ একজন। অমনি সে ওই যুবতীর দিকে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি ছোড়ে। গুলি গিয়ে বিদ্ধ হয় ওই যুবতীর মুখে। এখন ওই যুবতী হাসপাতালে কাতরাচ্ছেন। এ খবর দিয়েছে অনলাইন বিবিসি। এতে বলা হয়েছে, গত ১লা ডিসেম্বর এ ঘটনা ঘটে। তবে মিডিয়ায় তা চাউর হয় বিলম্বে। এ ঘটনার একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, ওই যুবতী মঞ্চে নাচছেন। এরই মধ্যে তিনি নাচ থামিয়ে দিলেন। সঙ্গে সঙ্গে শোনা গেল একটি গুলির শব্দ। হাত দিয়ে মুখ চেপে ধরে মঞ্চে পড়ে গেলেন তিনি। এ নিয়ে তদন্ত চলছে। তবে পুলিশ বলেছে, ওই ভিডিওতে যে হামলাকারীকে দেখা যায় তাকে শনাক্ত করেছে তারা। বর্তমানে পলাতক ওই ব্যক্তি। তাকে গ্রেপ্তার করতে পারবো সহসাই। এ ব্যাপারে আমরা আস্থাশীল।
বিবিসি লিখেছে, ভারতের সুনির্দিষ্ট কিছু এলাকায় বিয়েতে সহিংসতা একটি সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন সব বিয়ের অনুষ্ঠানে বেশির ভাগ অতিথিই অস্ত্র নিয়ে যান। বিয়েকে উদযাপন করতে তারা আকাশের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়েন। কিন্তু এক্ষেত্রে শত্রুতারও অভাব নেই। ফলে সহিংসতা সাধারণ একটি বিষয়। ২০১৬ সালে উত্তরাঞ্চলীয় পাঞ্জাব রাজ্যে একই রকম ঘটনা ঘটেছিল। সেখানেও একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচার সময় এক অন্তঃসত্ত্বার পেটে গুলি করা হয়েছিল। এতে তিনি নিহত হন। বিয়েতে এমন আরো অনেক ট্র্যাজেডি ঘটে। ২০১৬ সালে উত্তর অঞ্চলের আরেক রাজ্য হরিয়ানায় বিয়েকে সেলিব্রেট করতে ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়। এরপর সেখানে অস্ত্রধারী নিজেকে ‘গড-ওমেন’ আখ্যায়িত করা এক নারী কনের এক আন্টি সহ তিনজনকে গুলি করে হত্যা করে। এখানেই ঘটনার শেষ নয়। একই রকম ঘটনা ঘটে ২০১৮ সালে পাঞ্জাবে। সেখানে বিয়ে পূর্ববর্তী এক পার্টিতে ভুল করে এক ব্যক্তি গুলি করে হত্যা করে এক প্রতিবেশীকে। এ অভিযোগে পাঞ্জাব পুলিশ গ্রেপ্তার করে এক ব্যক্তিকে। ওই ব্যক্তির মেয়ের বিয়ে সামনেই। সে জন্য আগেভাগেই বিয়েকে সেলিব্রেট করা হচ্ছিল। এ সময় ফাঁকা গুলি ছুড়ছিলেন ওই ব্যক্তি। কিন্তু দুর্ভাগ্য তার। একটি বুলেট গিয়ে বিদ্ধ হয় তার প্রতিবেশী এক নারীর ঠিক কপালে। সঙ্গে সঙ্গে মারা যান তিনি।
বিবিসি লিখেছে, ভারতের সুনির্দিষ্ট কিছু এলাকায় বিয়েতে সহিংসতা একটি সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমন সব বিয়ের অনুষ্ঠানে বেশির ভাগ অতিথিই অস্ত্র নিয়ে যান। বিয়েকে উদযাপন করতে তারা আকাশের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়েন। কিন্তু এক্ষেত্রে শত্রুতারও অভাব নেই। ফলে সহিংসতা সাধারণ একটি বিষয়। ২০১৬ সালে উত্তরাঞ্চলীয় পাঞ্জাব রাজ্যে একই রকম ঘটনা ঘটেছিল। সেখানেও একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে নাচার সময় এক অন্তঃসত্ত্বার পেটে গুলি করা হয়েছিল। এতে তিনি নিহত হন। বিয়েতে এমন আরো অনেক ট্র্যাজেডি ঘটে। ২০১৬ সালে উত্তর অঞ্চলের আরেক রাজ্য হরিয়ানায় বিয়েকে সেলিব্রেট করতে ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়। এরপর সেখানে অস্ত্রধারী নিজেকে ‘গড-ওমেন’ আখ্যায়িত করা এক নারী কনের এক আন্টি সহ তিনজনকে গুলি করে হত্যা করে। এখানেই ঘটনার শেষ নয়। একই রকম ঘটনা ঘটে ২০১৮ সালে পাঞ্জাবে। সেখানে বিয়ে পূর্ববর্তী এক পার্টিতে ভুল করে এক ব্যক্তি গুলি করে হত্যা করে এক প্রতিবেশীকে। এ অভিযোগে পাঞ্জাব পুলিশ গ্রেপ্তার করে এক ব্যক্তিকে। ওই ব্যক্তির মেয়ের বিয়ে সামনেই। সে জন্য আগেভাগেই বিয়েকে সেলিব্রেট করা হচ্ছিল। এ সময় ফাঁকা গুলি ছুড়ছিলেন ওই ব্যক্তি। কিন্তু দুর্ভাগ্য তার। একটি বুলেট গিয়ে বিদ্ধ হয় তার প্রতিবেশী এক নারীর ঠিক কপালে। সঙ্গে সঙ্গে মারা যান তিনি।