বিনোদন
আলাপন
‘আমার ক্ষেত্রে বিষয়টি তাদের মতো না’
এন আই বুলবুল
৭ ডিসেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
অভিনয়ের জন্য স্বীকৃতি হিসেবে আর এক দিন পরেই হাতে তুলে নিবো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। একজন শিল্পী হিসেবে এটি আমার জন্য অনেক আনন্দের বলতে পারি। একজন শিল্পী যখন তার ভালো কাজের জন্য স্বীকৃতি পায় তখন আরো বেশি কাজ করার জন্য উৎসাহিত হয় বলে আমি মনে করি। নিজের অনুভূতিগুলো এভাবে জানালেন জনপ্রিয় মডেল অভিনেত্রী রুনা খান। প্রথমবারের মতো এ অভিনেত্রী জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্বার পাচ্ছেন। ২০১৭ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘হালদা’ ছবির জন্য শেষ্ঠ পার্শ¦ অভিনেত্রীর পুরস্কার পাচ্ছেন তিনি। চলচ্চিত্রটির নির্মাতা তৌকীর আহমেদ। রুনা বলেন, আমার মুক্তিপ্রাপ্ত প্রথম চলচ্চিত্রের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছি ভাবতেই অন্য রকম লাগছে। একজন ক্ষুদ্র শিল্পী হিসেবে এত বড় অর্জন আমাকে আরো ভালো কাজ করার সাহস যুগিয়েছে। এ ছবিতে শুটিং করার সময়ও বেশ অভিজ্ঞতা হয়। চট্টগ্রামে ছবিটির শুটিং করেছি।
তাই সেখানকার ভাষা নিয়ে একটু জড়তা ছিল। ‘হালদা’ ছবির পাশাপাশি আমার অভিনীত ‘গহীন বালুচর’ ছবিটিও মুক্তি পেয়েছে সেই সময়। এদিকে এ অভিনেত্রীকে সর্বশেষ দেখা গেছে ‘সাপলুডু’ চলচ্চিত্রে। এতে তিনি অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। তবুও তার স্বল্প সময়ের উপস্থিতি দর্শকের মধ্যে দারুণ সাড়া ফেলে। এ নিয়ে রুনা খান নিজেও দারুণ উচ্ছ্বসিত। তার ভাষ্য, আমি এ ছবিতে কাজ করার আগে সময় নিয়ে ভাবিনি। কারণ ছবিটির নির্মাতা দোদুলের সঙ্গে আমার আগে কাজ করার অভিজ্ঞতা ছিল। সেখান থেকে বিশ্বাস ছিল তিনি যাই করবেন নিশ্চয় ভালো কিছু হবে। তবে দর্শকের কাছ থেকে এত বেশি প্রশংসা পাবো ভাবিনি। নতুন চলচ্চিত্রের খবর কি? এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এখনো বলার মতো নতুন কোনো ছবির খবর নেই। তবে আলোচনা হচ্ছে।
যদি ব্যাটে-বলে মিলে যায় তাহলে অবশ্যই আমি খবরটি সবাইকে জানাবো। রুনা খান এখন ছোট পর্দার কাজ নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছেন। এরইমধ্যে আসছে বিজয় দিবসের জন্য দুটি নাটকের শুটিং শেষ করেছেন বলে জানান। নাটক দুটি হলো অরুণ চৌধুরীর ‘স্বপ্নের বাড়ি’ ও দীপু হাজরার ‘সেই আমি’। এছাড়া ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’, ‘শিউলিমালা’ ও ‘বিষয়টি পারিবারিক’সহ বেশ কিছু ধারাবাহিক নাটকও আছে ‘হালদা’খ্যাত এ অভিনেত্রীর হাতে। চলতি বছরটি এখন শেষের দিকে। এরইমধ্যে সারা বছরের হিসেব-নিকেষ শুরু হয়েছে। চলতি বছর রুনার চোখে নাট্যাঙ্গনের জন্য কেমন ছিল? এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অনেকে বলেন আমাদের নাটক দর্শক দেখে না। দর্শক যদি আমাদের নাটক না দেখে তাহলে কেন এত নাটক নির্মাণ হচ্ছে? আমাদের শিল্পীরা নিয়মিত কাজ করছেন। আমি মনে করি নাটকের জন্য চলতি বছর ভালোই ছিল। তবে এটি সত্যি আমাদের নাটকে বাজেট সংকট রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে আমাদের টেলিভিশন চ্যানেল থেকে শুরু করে নাটকসংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর সবাইকে বসে একটা ভালো সিদ্ধান্তে আসতে হবে। রুনা খান আসছে নতুন বছরে নিজেকে কোন পর্দায় বেশি দেখতে চান? তিনি বলেন, অভিনয় আমার পেশা ও নেশা। আমি পর্দা ভাগাভাগি করতে চাই না। নাটক কিংবা চলচ্চিত্র যখন যেটিতে আমি কাজ করার সুযোগ পাবো সেটিতেই থাকবো। যদি মঞ্চেও ভালো কোনো চরিত্র পাই তাহলে সেখানেও দর্শক আমাকে পাবেন। আমার কাছে অভিনয়ই আসল বিষয়। আলাপনে এ অভিনেত্রী আরো বলেন, যে মাধ্যমেই হোক একজন শিল্পীর টার্গেট থাকা উচিত তার কাজ। তবে কেউ কেউ একটি নির্দিষ্ট মাধ্যমে কাজ করতে পছন্দ করেন। সেটি তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমার ক্ষেত্রে বিষয়টি তাদের মতো না।
তাই সেখানকার ভাষা নিয়ে একটু জড়তা ছিল। ‘হালদা’ ছবির পাশাপাশি আমার অভিনীত ‘গহীন বালুচর’ ছবিটিও মুক্তি পেয়েছে সেই সময়। এদিকে এ অভিনেত্রীকে সর্বশেষ দেখা গেছে ‘সাপলুডু’ চলচ্চিত্রে। এতে তিনি অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। তবুও তার স্বল্প সময়ের উপস্থিতি দর্শকের মধ্যে দারুণ সাড়া ফেলে। এ নিয়ে রুনা খান নিজেও দারুণ উচ্ছ্বসিত। তার ভাষ্য, আমি এ ছবিতে কাজ করার আগে সময় নিয়ে ভাবিনি। কারণ ছবিটির নির্মাতা দোদুলের সঙ্গে আমার আগে কাজ করার অভিজ্ঞতা ছিল। সেখান থেকে বিশ্বাস ছিল তিনি যাই করবেন নিশ্চয় ভালো কিছু হবে। তবে দর্শকের কাছ থেকে এত বেশি প্রশংসা পাবো ভাবিনি। নতুন চলচ্চিত্রের খবর কি? এ প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, এখনো বলার মতো নতুন কোনো ছবির খবর নেই। তবে আলোচনা হচ্ছে।
যদি ব্যাটে-বলে মিলে যায় তাহলে অবশ্যই আমি খবরটি সবাইকে জানাবো। রুনা খান এখন ছোট পর্দার কাজ নিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছেন। এরইমধ্যে আসছে বিজয় দিবসের জন্য দুটি নাটকের শুটিং শেষ করেছেন বলে জানান। নাটক দুটি হলো অরুণ চৌধুরীর ‘স্বপ্নের বাড়ি’ ও দীপু হাজরার ‘সেই আমি’। এছাড়া ‘ফ্যামিলি ক্রাইসিস’, ‘শিউলিমালা’ ও ‘বিষয়টি পারিবারিক’সহ বেশ কিছু ধারাবাহিক নাটকও আছে ‘হালদা’খ্যাত এ অভিনেত্রীর হাতে। চলতি বছরটি এখন শেষের দিকে। এরইমধ্যে সারা বছরের হিসেব-নিকেষ শুরু হয়েছে। চলতি বছর রুনার চোখে নাট্যাঙ্গনের জন্য কেমন ছিল? এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অনেকে বলেন আমাদের নাটক দর্শক দেখে না। দর্শক যদি আমাদের নাটক না দেখে তাহলে কেন এত নাটক নির্মাণ হচ্ছে? আমাদের শিল্পীরা নিয়মিত কাজ করছেন। আমি মনে করি নাটকের জন্য চলতি বছর ভালোই ছিল। তবে এটি সত্যি আমাদের নাটকে বাজেট সংকট রয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে আমাদের টেলিভিশন চ্যানেল থেকে শুরু করে নাটকসংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর সবাইকে বসে একটা ভালো সিদ্ধান্তে আসতে হবে। রুনা খান আসছে নতুন বছরে নিজেকে কোন পর্দায় বেশি দেখতে চান? তিনি বলেন, অভিনয় আমার পেশা ও নেশা। আমি পর্দা ভাগাভাগি করতে চাই না। নাটক কিংবা চলচ্চিত্র যখন যেটিতে আমি কাজ করার সুযোগ পাবো সেটিতেই থাকবো। যদি মঞ্চেও ভালো কোনো চরিত্র পাই তাহলে সেখানেও দর্শক আমাকে পাবেন। আমার কাছে অভিনয়ই আসল বিষয়। আলাপনে এ অভিনেত্রী আরো বলেন, যে মাধ্যমেই হোক একজন শিল্পীর টার্গেট থাকা উচিত তার কাজ। তবে কেউ কেউ একটি নির্দিষ্ট মাধ্যমে কাজ করতে পছন্দ করেন। সেটি তাদের ব্যক্তিগত ব্যাপার। আমার ক্ষেত্রে বিষয়টি তাদের মতো না।