শিক্ষাঙ্গন
সাড়ে তিন লক্ষ টাকা চুক্তি, ভর্তির সাক্ষাৎকার দিতে এসে আটক শিক্ষার্থী
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ১২:১৪ অপরাহ্ন
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতি করে উত্তীর্ণ হয়ে ভর্তির সাক্ষাৎকার দিতে এসে আটক হয়েছেন এক শিক্ষার্থী।
বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সাক্ষাৎকার চলাকালীন সময়ে মারুফ রহমান নামের এ শিক্ষার্থী সন্ধ্যায় ডি ইউনিটের ভর্তির সাক্ষাৎকার দিতে আসলে ভর্তি পরীক্ষার এডমিট কার্ডে পরিদর্শকের স্বাক্ষর না থাকায় সন্দেহজনক মনে হয়। পরীক্ষার সময়ের হাতের লেখা এবং সাক্ষাৎকারের হাতের লেখায় অমিল পাওয়ায় সাক্ষাৎকার বোর্ডে দায়িত্বরত শিক্ষকগণ তাকে আটক করে প্রক্টরিয়াল বডির হাতে তুলে দেন। পরে প্রক্টরিয়াল বডির কাছে প্রক্সির কথা স্বীকার করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পুলিশে সোপর্দ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অভিযুক্ত মারুফ বলেন, কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের সাবেক ছাত্র তুষারের সাথে আমার যোগাযোগ হলে তুষার আমাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রক্সি জালিয়াতির মাধ্যমে ভর্তি করে দেওয়ার আশ্বাস দেয়। সে এজন্য আমার কাছে সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা দাবি করে। চুক্তি হবার পরে পরীক্ষার দিন আমাকে ফোন ওফ রাখতে বলে এবং ফলাফল প্রকাশিত হবার পরে আমার পজিশন পঞ্চম হবার বিষয়টি নিশ্চিত করে। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থানীয় সরকার এবং নগর উন্নয়ন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের (২০১৭-১৮ সেশনের) শিক্ষার্থী সাব্বির রহমান(হীরা) সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। মারুফ আরো বলেন, সাব্বির আমাকে ধাক্কা দিয়ে মৌখিক পরীক্ষা দিতে পাঠায় এবং আমার মোবাইল, ব্যাগ জোর করে তার নিজের কাছেই রেখে দেয়। সাব্বিরের সাথে বিভিন্নভাবে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর উজ্জ্বল কুমার প্রধান মানবজমিনকে জানান, ভর্তির সাক্ষাৎকার দিতে এসে মারুফ রহমান নামে এক শিক্ষার্থী আটক হয়েছে, সে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়নি। তার প্রবেশপত্রে অন্য কেউ পরীক্ষা দিয়ে গেছে। আটক হওয়ার পরে সে অপরাধ স্বীকার করেছে। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এই বিষয়ে ত্রিশাল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আজিজুর রহমান বলেন, উক্ত ঘটনা জেনে আমরা অভিযুক্তকে আটক করেছি। তিনি আরো বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার(আইন) মুহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান পাবলিক পরীক্ষা(অপরাধ) আইন,১৯৮০ এর বিধান লঙ্ঘনের অপরাধে এজাহার দায়ের করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি সাক্ষাৎকার চলাকালীন সময়ে মারুফ রহমান নামের এ শিক্ষার্থী সন্ধ্যায় ডি ইউনিটের ভর্তির সাক্ষাৎকার দিতে আসলে ভর্তি পরীক্ষার এডমিট কার্ডে পরিদর্শকের স্বাক্ষর না থাকায় সন্দেহজনক মনে হয়। পরীক্ষার সময়ের হাতের লেখা এবং সাক্ষাৎকারের হাতের লেখায় অমিল পাওয়ায় সাক্ষাৎকার বোর্ডে দায়িত্বরত শিক্ষকগণ তাকে আটক করে প্রক্টরিয়াল বডির হাতে তুলে দেন। পরে প্রক্টরিয়াল বডির কাছে প্রক্সির কথা স্বীকার করলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পুলিশে সোপর্দ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে অভিযুক্ত মারুফ বলেন, কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের সাবেক ছাত্র তুষারের সাথে আমার যোগাযোগ হলে তুষার আমাকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রক্সি জালিয়াতির মাধ্যমে ভর্তি করে দেওয়ার আশ্বাস দেয়। সে এজন্য আমার কাছে সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা দাবি করে। চুক্তি হবার পরে পরীক্ষার দিন আমাকে ফোন ওফ রাখতে বলে এবং ফলাফল প্রকাশিত হবার পরে আমার পজিশন পঞ্চম হবার বিষয়টি নিশ্চিত করে। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থানীয় সরকার এবং নগর উন্নয়ন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের (২০১৭-১৮ সেশনের) শিক্ষার্থী সাব্বির রহমান(হীরা) সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। মারুফ আরো বলেন, সাব্বির আমাকে ধাক্কা দিয়ে মৌখিক পরীক্ষা দিতে পাঠায় এবং আমার মোবাইল, ব্যাগ জোর করে তার নিজের কাছেই রেখে দেয়। সাব্বিরের সাথে বিভিন্নভাবে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে পাওয়া যায়নি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর উজ্জ্বল কুমার প্রধান মানবজমিনকে জানান, ভর্তির সাক্ষাৎকার দিতে এসে মারুফ রহমান নামে এক শিক্ষার্থী আটক হয়েছে, সে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়নি। তার প্রবেশপত্রে অন্য কেউ পরীক্ষা দিয়ে গেছে। আটক হওয়ার পরে সে অপরাধ স্বীকার করেছে। তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
এই বিষয়ে ত্রিশাল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আজিজুর রহমান বলেন, উক্ত ঘটনা জেনে আমরা অভিযুক্তকে আটক করেছি। তিনি আরো বলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার(আইন) মুহাম্মাদ মাহবুবুর রহমান পাবলিক পরীক্ষা(অপরাধ) আইন,১৯৮০ এর বিধান লঙ্ঘনের অপরাধে এজাহার দায়ের করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন।