বাংলারজমিন
ঝুঁকি নিয়ে ক্ষুদে শিক্ষার্থীদের রাস্তা পারাপার
ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি
৬ ডিসেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৮:২৪ পূর্বাহ্ন
নওগাঁ-ধামইরহাট-জয়পুরহাট আঞ্চলিক মহাসড়কে স্পিড ব্রেকার ও ফুটওভার ব্রিজ না থাকায় উপজেলার স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হচ্ছে। এ কারণে বিগত কয়েক বছরে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরনের দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়েছে। এলাকার সচেতন মহল ও শিক্ষার্থীদের পরিবারের পক্ষ থেকে স্কুলের সামনের সড়কে স্পিড ব্রেকার ও ফুটওভার ব্রিজ নির্র্মাণের দাবি জানিয়েছেন সড়ক ও জনপদ বিভাগের কাছে। সরজমিন দেখা যায়, নওগাঁ-ধামইরহাট-জয়পুরহাট আঞ্চলিক মহাসড়কের ১২ কিলোমিটার রাস্তার পার্শ্বে প্রায় ২০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে- সফিয়া পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, ধামইরহাট সরকারি এমএম কলেজ, ধামইরহাট মহিলা কলেজ, ধামইরহাট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ধামইরহাট সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়, চকময়রাম সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়, চকময়রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পিড়লডাঙ্গা নূূরাণী মাদ্রাসা, হরিতকীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়, হরিতকীডাঙ্গা প্রাথমিক বিদ্যালয়, কোকিল-
রুপনারায়ণপুর সম্মিলিত আলিম মাদ্রাসা, কোকিল প্রাথমিক বিদ্যালয়, জাহানপুর এসসি উচ্চ বিদ্যালয়, জাহানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মঙ্গলবাড়ী সিরাজিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ। উপজেলার এই আঞ্চলিক মহাসড়কে প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। দূরপাল্লা এবং অভ্যন্তরীণ যানবাহনগুলো দ্রুত গতিতে চলাচল করে। ফলে প্রতিনিয়ত রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটছে। এ ব্যাপারে কোকিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী মহসিনা ও চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র মাহিব হাসান বলেন, আমরা অনেক ভয় নিয়ে রাস্তা পার হই। আর রাস্তায় সার্বক্ষণিক যানবাহন দ্রুত গতিতে চলাচল করে। এখানে গতিরোধক থাকলে তারা স্বাচ্ছন্দ্যে রাস্তা পার হতে পারতেন। চকময়রাম সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এসএম খেলাল-ই-রব্বানী জানান, উপজেলার বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে। তাই শিক্ষার্থীদের খুব সতর্কতার সঙ্গে রাস্তা পার হতে হয়। অনেক সময় তাদের দুর্ঘটনায় পড়তে হচ্ছে। সরকার যদি এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে স্পিড ব্রেকার অথবা ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের ব্যবস্থা করে তবে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা নিরাপদে সড়ক পার হতে পারতো। এ বিষয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগ নওগাঁর নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ হামিদুল হক জানান, যদি কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে স্পিড ব্রেকার নির্মাণের প্রয়োজন হয়। তবে জেলা প্রশাসক বরাবর ওই প্রতিষ্ঠানকে আবেদন করতে হবে। আবেদন গৃহীত হলে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে স্পিড ব্রেকার নির্মাণ করা হবে।
রুপনারায়ণপুর সম্মিলিত আলিম মাদ্রাসা, কোকিল প্রাথমিক বিদ্যালয়, জাহানপুর এসসি উচ্চ বিদ্যালয়, জাহানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, মঙ্গলবাড়ী সিরাজিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ। উপজেলার এই আঞ্চলিক মহাসড়কে প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। দূরপাল্লা এবং অভ্যন্তরীণ যানবাহনগুলো দ্রুত গতিতে চলাচল করে। ফলে প্রতিনিয়ত রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটছে। এ ব্যাপারে কোকিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী মহসিনা ও চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র মাহিব হাসান বলেন, আমরা অনেক ভয় নিয়ে রাস্তা পার হই। আর রাস্তায় সার্বক্ষণিক যানবাহন দ্রুত গতিতে চলাচল করে। এখানে গতিরোধক থাকলে তারা স্বাচ্ছন্দ্যে রাস্তা পার হতে পারতেন। চকময়রাম সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এসএম খেলাল-ই-রব্বানী জানান, উপজেলার বেশিরভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে। তাই শিক্ষার্থীদের খুব সতর্কতার সঙ্গে রাস্তা পার হতে হয়। অনেক সময় তাদের দুর্ঘটনায় পড়তে হচ্ছে। সরকার যদি এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে স্পিড ব্রেকার অথবা ফুটওভার ব্রিজ নির্মাণের ব্যবস্থা করে তবে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা নিরাপদে সড়ক পার হতে পারতো। এ বিষয়ে সড়ক ও জনপদ বিভাগ নওগাঁর নির্বাহী প্রকৌশলী মুহাম্মদ হামিদুল হক জানান, যদি কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে স্পিড ব্রেকার নির্মাণের প্রয়োজন হয়। তবে জেলা প্রশাসক বরাবর ওই প্রতিষ্ঠানকে আবেদন করতে হবে। আবেদন গৃহীত হলে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে স্পিড ব্রেকার নির্মাণ করা হবে।