অনলাইন
রংপুর এক্সপ্রেস দুর্ঘটনা
জেলা প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দাখিল
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
২২ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ১১:০৩ পূর্বাহ্ন
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনার কারন হিসাবে লুপ লাইনের ক্রটির কথা উল্লেখ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছে জেলা প্রশাসনের তদন্ত কমিটি। বৃহস্পতিবার রাতে জেলা প্রশাসক ড. ফারুক আহাম্মাদের কাছে প্রতিবেদন দাখিল করেন তদন্ত কমিটির আহবায়ক অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ফিরোজ মাহমুদ।
১৪ই নভেম্বর দুপুরে ঢাকা থেকে রংপুরগামী রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনটি উল্লাপাড়া রেলওয়ে স্টেশন এলাকা অতিক্রম করার সময় ইঞ্জিনসহ ৮টি বগি লাইনচ্যুত হয়। এ সময় ট্রেনের ইঞ্জিনসহ তিনটি বগিতে আগুন ধরে যায়।
ঘটনার তদন্তে রেল মন্ত্রনালয়, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে রাজশাহী, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশী ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৪টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। অন্য কমিটিগুলো সময় বৃদ্ধি করলেও জেলা প্রশাসনের গঠিত কমিটি নির্ধারিত ৫ কর্ম দিবসের মধ্যেই তাদের তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন।
জেলা প্রশাসক ড. ফারুক আহাম্মাদ জানান, ৫টি সুপারিশ সম্বলিত ২৯ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি। প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে লুপ লাইনে ক্রটির বিষয়টি চিহ্নিত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ঘটনাস্থলে রেল লাইনের স্টক রেল ও টাং রেল দুটির লক থাকার কথা ছিলো, কিন্তু সেখানে লক ছিলো না। লাইন দুটির মাঝখানে গ্যাপ ছিলো। যে কারনে ট্রেনের ইঞ্জিন সেখানে এসে লাইনচ্যুত হয়েছে। প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার আরো কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হলেও সেগুলো জানাতে রাজি হননি জেলা প্রশাসক। তিনি জানিয়েছেন, প্রতিবেদনের কপি মন্ত্রনালয়ে পাঠানোর পর তারাই বিস্তারিত প্রকাশ করবে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ফিরোজ মাহমুদের নেতৃত্বে জেলা প্রশাসনের গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (উল্লাপাড়া সার্কেল) গোলাম রহমান, সিরাজগঞ্জ জিআরপি থানার ওসি আকতার হোসেন ও পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের (পাকশী) সহকারী প্রকৌশলী শিপন আলী।
১৪ই নভেম্বর দুপুরে ঢাকা থেকে রংপুরগামী রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনটি উল্লাপাড়া রেলওয়ে স্টেশন এলাকা অতিক্রম করার সময় ইঞ্জিনসহ ৮টি বগি লাইনচ্যুত হয়। এ সময় ট্রেনের ইঞ্জিনসহ তিনটি বগিতে আগুন ধরে যায়।
ঘটনার তদন্তে রেল মন্ত্রনালয়, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে রাজশাহী, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ে পাকশী ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৪টি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। অন্য কমিটিগুলো সময় বৃদ্ধি করলেও জেলা প্রশাসনের গঠিত কমিটি নির্ধারিত ৫ কর্ম দিবসের মধ্যেই তাদের তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন।
জেলা প্রশাসক ড. ফারুক আহাম্মাদ জানান, ৫টি সুপারিশ সম্বলিত ২৯ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন জমা দিয়েছে তদন্ত কমিটি। প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে লুপ লাইনে ক্রটির বিষয়টি চিহ্নিত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ঘটনাস্থলে রেল লাইনের স্টক রেল ও টাং রেল দুটির লক থাকার কথা ছিলো, কিন্তু সেখানে লক ছিলো না। লাইন দুটির মাঝখানে গ্যাপ ছিলো। যে কারনে ট্রেনের ইঞ্জিন সেখানে এসে লাইনচ্যুত হয়েছে। প্রতিবেদনে দুর্ঘটনার আরো কয়েকটি কারণ উল্লেখ করা হলেও সেগুলো জানাতে রাজি হননি জেলা প্রশাসক। তিনি জানিয়েছেন, প্রতিবেদনের কপি মন্ত্রনালয়ে পাঠানোর পর তারাই বিস্তারিত প্রকাশ করবে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ফিরোজ মাহমুদের নেতৃত্বে জেলা প্রশাসনের গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- উল্লাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার আরিফুজ্জামান, সহকারী পুলিশ সুপার (উল্লাপাড়া সার্কেল) গোলাম রহমান, সিরাজগঞ্জ জিআরপি থানার ওসি আকতার হোসেন ও পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের (পাকশী) সহকারী প্রকৌশলী শিপন আলী।