শিক্ষাঙ্গন
জাবিতে আন্দোলন অব্যাহত
জাবি প্রতিনিধি
১৩ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ২:৪০ পূর্বাহ্ন
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন প্রকল্পে দূর্নীতির অভিযোগ এনে ভিসি’র অপসারণ এবং শিক্ষার্থীদের হল খুলে দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ‘দূর্নীতির বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগর’ ব্যানারে আন্দোলনরত শিক্ষক শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার দুপুর ১২ টায় মিছিলটি কলা ও মানবিকী অনুষদ (নতুন কলা) সংলগ্ন মুরাদ চত্বর থেকে শুরু হয়ে পুরাতন রেজিষ্ট্রার ভবনে গিয়ে শেষ হয় । পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ।
ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক শোভন রহমানের সঞ্চালনায় দর্শন বিভাগের অধ্যাপক কামরুল আহসান বলেন, এই আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয়কে রক্ষা করার আন্দোলন। ৫ই নভেম্বর ছাত্রলীগের হামলার পর শতশত শিক্ষার্থী প্রতিবাদ জানাতে হল থেকে বের হয়ে এসেছিল। যদি ভূল পথে হাটি তাহলে হল খুলে দেওয়া পর আবারো শিক্ষার্থীরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের পক্ষের এই আন্দোলনে অংশ নিবে।তাহলে কালক্ষেপন করে লাভ কী? আমাদের সমাধানের পথে আসতে হবে। ভূল পথে না হেটে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের নিয়ে সমাধানের পথে আসতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির কাছে দূর্নীতির অভিযোগ দেওয়া হয়েছে তার তদন্তের দ্রুত শুরু করতে হবে। তদন্তে ভিসি নির্দোষ প্রমানিত হলে তিনি নিজ পদে বহাল থাকবেন। কিন্তু শিক্ষার্থীদের বাসায় গিয়ে পরিবারকে হয়রানি করা হচ্ছে। তদন্তের সদিচ্ছাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় যতই বিলম্বে খুলে দেওয়া হক না কেন যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তদন্তে সদিচ্ছা না থাকে তাহলে শিক্ষার্থীরা আবার মাঠে নেমে আসবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় আবারো সংকটের দিকে যাবে।
আন্দোলনের মুখপাত্র অধ্যাপক রায়হান রাইন বলেন, বর্তমানে শিক্ষা মন্ত্রনালয় ও ইউজিসি থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়নি। তারা তদন্ত কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিবে বলে জানিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়কে অনিরাপদ করে নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়েছে, হল ভ্যাকেন্ড করে দিয়েছে। সন্ত্রাসী হামলা, মামলা দিয়ে আন্দালন দমন করার পথকে অস্বীকার করে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আন্দোলন দমাতে ছাত্রলীগকে দিয়ে হামলা চালিয়ে অবৈধভাবে ক্যাম্পাস বন্ধ করেছে দাবি আন্দোলনকারীদের।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, অধ্যাপক সাইদ ফেরদৌস , অধ্যাপক শামিমা সুলতানা , অধ্যাপক তারেক রেজা , অধ্যাপক জামালুদ্দিন রুনু, অধ্যাপক খবির উদ্দিন, অধ্যাপক খন্দকার হাসান মাহমুদ, সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ, জাবির সাংস্কৃতিক জোট ও প্রগতিশীল ছাত্র জোটের নেতা কর্মীরা।
আজ বুধবার দুপুর ১২ টায় মিছিলটি কলা ও মানবিকী অনুষদ (নতুন কলা) সংলগ্ন মুরাদ চত্বর থেকে শুরু হয়ে পুরাতন রেজিষ্ট্রার ভবনে গিয়ে শেষ হয় । পরে সেখানে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয় ।
ছাত্র ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক শোভন রহমানের সঞ্চালনায় দর্শন বিভাগের অধ্যাপক কামরুল আহসান বলেন, এই আন্দোলন বিশ্ববিদ্যালয়কে রক্ষা করার আন্দোলন। ৫ই নভেম্বর ছাত্রলীগের হামলার পর শতশত শিক্ষার্থী প্রতিবাদ জানাতে হল থেকে বের হয়ে এসেছিল। যদি ভূল পথে হাটি তাহলে হল খুলে দেওয়া পর আবারো শিক্ষার্থীরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের পক্ষের এই আন্দোলনে অংশ নিবে।তাহলে কালক্ষেপন করে লাভ কী? আমাদের সমাধানের পথে আসতে হবে। ভূল পথে না হেটে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল অংশীজনের নিয়ে সমাধানের পথে আসতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির কাছে দূর্নীতির অভিযোগ দেওয়া হয়েছে তার তদন্তের দ্রুত শুরু করতে হবে। তদন্তে ভিসি নির্দোষ প্রমানিত হলে তিনি নিজ পদে বহাল থাকবেন। কিন্তু শিক্ষার্থীদের বাসায় গিয়ে পরিবারকে হয়রানি করা হচ্ছে। তদন্তের সদিচ্ছাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। বিশ্ববিদ্যালয় যতই বিলম্বে খুলে দেওয়া হক না কেন যদি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তদন্তে সদিচ্ছা না থাকে তাহলে শিক্ষার্থীরা আবার মাঠে নেমে আসবে এবং বিশ্ববিদ্যালয় আবারো সংকটের দিকে যাবে।
আন্দোলনের মুখপাত্র অধ্যাপক রায়হান রাইন বলেন, বর্তমানে শিক্ষা মন্ত্রনালয় ও ইউজিসি থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়নি। তারা তদন্ত কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিবে বলে জানিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়কে অনিরাপদ করে নিরাপত্তার দোহাই দিয়ে প্রশাসন বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিয়েছে, হল ভ্যাকেন্ড করে দিয়েছে। সন্ত্রাসী হামলা, মামলা দিয়ে আন্দালন দমন করার পথকে অস্বীকার করে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আন্দোলন দমাতে ছাত্রলীগকে দিয়ে হামলা চালিয়ে অবৈধভাবে ক্যাম্পাস বন্ধ করেছে দাবি আন্দোলনকারীদের।
এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, অধ্যাপক সাইদ ফেরদৌস , অধ্যাপক শামিমা সুলতানা , অধ্যাপক তারেক রেজা , অধ্যাপক জামালুদ্দিন রুনু, অধ্যাপক খবির উদ্দিন, অধ্যাপক খন্দকার হাসান মাহমুদ, সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদ, জাবির সাংস্কৃতিক জোট ও প্রগতিশীল ছাত্র জোটের নেতা কর্মীরা।