শেষের পাতা
মন্ত্রীর দাবি পিয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে
সংসদ রিপোর্টার
১৩ নভেম্বর ২০১৯, বুধবার, ৯:১৩ পূর্বাহ্ন
বাজারে দেড়শ’ টাকা পিয়াজের কেজি বিক্রি হলেও শিল্পমন্ত্রী বলেছেন, পিয়াজের বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছেন। গতকাল সংসদ অধিবেশনে মন্ত্রীদের জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন দাবি করেছেন, ভারত রপ্তানি বন্ধ করে দেয়ায় বাজারে অস্থিতিশীল অবস্থা হলেও সরকার অতিসত্ত্বর নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছে। তিনি জানান, ভারতের পিয়াজ রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে দিল্লীস্থ বাংলাদেশ হাই কমিশনের কমার্শিয়াল কাউন্সিলের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রয়েছে। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদ অধিবেশনে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশির অনুপস্থিতিতে তার পক্ষে প্রশ্নোত্তরে অংশ নেন শিল্পমন্ত্রী। এ সংক্রান্ত লিখিত প্রশ্নটি উত্থাপন করেন আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আনোয়ার হোসেন খান।
জবাবে মন্ত্রী বলেন, দেশে বর্তমানে পিয়াজের বার্ষিক চাহিদা ২৪ লাখ টন। গত বছর পিয়াজের উৎপাদন হয়েছিল ২৩ দশমিক ৩০ লাখ টন। এরমধ্যে ৩০ শতাংশ সংগ্রহকালীন এবং সংরক্ষণকালীন ক্ষতি বাদ দিলে উৎপাদনের পরিমান দাড়ায় ১৬ দশমিক ৩১ লাখ টন। উৎপাদিত পিয়াজ স্থানীয় চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট না হওয়ায় বিদেশ থেকে বিশেষ করে ভারত থেকে প্রতিবছর নির্দিষ্ট পরিমাণ পিয়াজ আমদানি করতে হয়। সংসদে মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, সম্প্রতি ভারতের মহারাষ্ট্রে বন্যা হওয়ায় পিয়াজের ফলন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এতে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পিয়াজের দাম বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলশ্রুতিতে ভারত সরকার ১৩ সেপ্টেম্বর পিয়াজের সর্বনিম্ন রপ্তানি মূল্য প্রতিটন ৮৫০ ডলার নির্ধারণ করেছে। আগে ভারতের রপ্তানি মূল্য ছিল ২৫০ থেকে ৩শ ডলার। এখন তা ৮৫০ ডলারে দাড়ানোর কারণে দেশের বাজারে পিয়াজের দাম বেড়েছে। তিনি আরো বলেন, একই সঙ্গে ভারতের স্থানীয় বাজারে পিয়াজের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেয় ২৯ সেপ্টেম্বর। ফলে দেশের বাজারে পিয়াজের দাম বেড়েছে। পিয়াজের বাজার দর, মজুদ ও সরবরাহ চলমান রাখতে এবং আমদানি বৃদ্ধি ও কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি না করতে ব্যবসায়ীদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া মিশর ও তুরস্ক হতে দ্রুত পিয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আমরা অতি সত্ত্বর বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছি।
প্রশ্নোত্তরে অংশ নিয়ে বিএনপির সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা পোশাকখাতে অটোমেশনের কারণে চাকরি চলে যাওয়ায় যে বেকারত্ব তৈরি হচ্ছে, সেটা ঠেকাতে সরকারের পদক্ষেপ জানতে চান। জবাবে শিল্পমন্ত্রী বলেন, আমরা ডাইভারসিফিকেশনে যাচ্ছি। সারাদেশে নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছি। আধুনিক এই শিল্পায়নের যুগে অটোমেশন তো হবেই। সেইসঙ্গে নতুন নতুন কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হবে। এটা কোনো সমস্যা না। কেউ বেকার হবে না। হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই।
জবাবে মন্ত্রী বলেন, দেশে বর্তমানে পিয়াজের বার্ষিক চাহিদা ২৪ লাখ টন। গত বছর পিয়াজের উৎপাদন হয়েছিল ২৩ দশমিক ৩০ লাখ টন। এরমধ্যে ৩০ শতাংশ সংগ্রহকালীন এবং সংরক্ষণকালীন ক্ষতি বাদ দিলে উৎপাদনের পরিমান দাড়ায় ১৬ দশমিক ৩১ লাখ টন। উৎপাদিত পিয়াজ স্থানীয় চাহিদা মেটানোর জন্য যথেষ্ট না হওয়ায় বিদেশ থেকে বিশেষ করে ভারত থেকে প্রতিবছর নির্দিষ্ট পরিমাণ পিয়াজ আমদানি করতে হয়। সংসদে মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন বলেন, সম্প্রতি ভারতের মহারাষ্ট্রে বন্যা হওয়ায় পিয়াজের ফলন ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এতে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে পিয়াজের দাম বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলশ্রুতিতে ভারত সরকার ১৩ সেপ্টেম্বর পিয়াজের সর্বনিম্ন রপ্তানি মূল্য প্রতিটন ৮৫০ ডলার নির্ধারণ করেছে। আগে ভারতের রপ্তানি মূল্য ছিল ২৫০ থেকে ৩শ ডলার। এখন তা ৮৫০ ডলারে দাড়ানোর কারণে দেশের বাজারে পিয়াজের দাম বেড়েছে। তিনি আরো বলেন, একই সঙ্গে ভারতের স্থানীয় বাজারে পিয়াজের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারণে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত রপ্তানি বন্ধের ঘোষণা দেয় ২৯ সেপ্টেম্বর। ফলে দেশের বাজারে পিয়াজের দাম বেড়েছে। পিয়াজের বাজার দর, মজুদ ও সরবরাহ চলমান রাখতে এবং আমদানি বৃদ্ধি ও কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি না করতে ব্যবসায়ীদের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এছাড়া মিশর ও তুরস্ক হতে দ্রুত পিয়াজ আমদানির উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আমরা অতি সত্ত্বর বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছি।
প্রশ্নোত্তরে অংশ নিয়ে বিএনপির সংরক্ষিত নারী আসনের সদস্য ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা পোশাকখাতে অটোমেশনের কারণে চাকরি চলে যাওয়ায় যে বেকারত্ব তৈরি হচ্ছে, সেটা ঠেকাতে সরকারের পদক্ষেপ জানতে চান। জবাবে শিল্পমন্ত্রী বলেন, আমরা ডাইভারসিফিকেশনে যাচ্ছি। সারাদেশে নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করছি। আধুনিক এই শিল্পায়নের যুগে অটোমেশন তো হবেই। সেইসঙ্গে নতুন নতুন কর্মসংস্থানও সৃষ্টি হবে। এটা কোনো সমস্যা না। কেউ বেকার হবে না। হতাশ হওয়ার কোনো কারণ নেই।