বাংলারজমিন
পুকুরে গিলে খাচ্ছে ১৫ গ্রামের মানুষের রাস্তা
ধামইরহাট (নওগাঁ) প্রতিনিধি
২০১৯-১১-০৯
নওগাঁর ধামইরহাটের ১৫ গ্রামের মানুষের যাতায়াতের একমাত্র রাস্তাটি পুকুরে গিলে খাচ্ছে। এই রাস্তা দিয়ে হাজার হাজার মানুষের চলাচল। অথচ গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি পুকুরের আগ্রাসনে হারিয়ে যেতে বসেছে। এক্ষুণি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে জনগণকে ভোগান্তিতে পড়তে হবে।
ধামইরহাট উপজেলার আড়ানগর ইউনিয়নের বড়থা বাজারের দক্ষিণ পার্শ্ব থেকে বড়থা-লক্ষণপাড়া ভায়া বংশীবাটি সংস্কারবিহীন পাকা সড়কটি ব্রজবন হয়ে পার্শ্ববর্তী পত্নীতলা উপজেলার আমাইড় ইউনিয়নে গিয়ে মিলেছে। এ রাস্তাটি বংশীবাটি গ্রামের মাঝখান দিয়ে গ্রামবাসীর মালিকানায় একটি বড় পুকুরের পার্শ্ব দিয়ে চলে গেছে। পুকুরটি বর্তমানে লিজ দেয়া হয়েছে। পুকুরের পশ্চিম ও দক্ষিণ পাড়া পুকুরের পানিতে ভেঙে একাকার হয়েছে গেছে। রাস্তা পুকুরে মিশে যাওয়ায় গ্রামবাসীকে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। পুকুরের উত্তরপাড়ে কিছু অংশ গাইড ওয়াল দেয়া হয়েছে। বাকি অংশ গাইড ওয়াল না দেয়ার কারণে গুরুত্বপূর্ণ পাকা রাস্তাটি হুমকির সম্মুখীন হয়েছে। যে কোনো সময়ে রাস্তাটি পুকুরে বিলীন হতে পারে। অথচ মাত্র কয়েক গজ গাইড ওয়াল দেয়া হলে এ রাস্তাটি রক্ষা করা যেতে পারে।
এব্যাপারে আড়ানগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান আলী কমল বলেন, রাস্তা সংস্কার ও পুকুরের বাকি অংশে গাইড ওয়াল নির্মাণের জন্য বিভিন্ন দপ্তরে জানানো হয়েছে। আশা করছি রাস্তাটি সচল রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এলজিইডি নওগাঁর ধামইরহাট প্রকৌশলী মো. আলী হোসেন বলেন, গাইড ওয়াল নির্মাণ এবং আড়ানগর-কাশিপুর ভায়া বড়থা বাজার পর্যন্ত ২ হাজার ৮৭২ মিটার রাস্তা সংস্কারের প্রকল্প ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। আশা করছি প্রয়োজনীয় বরাদ্দ পেলে দ্রুত গাইড ওয়াল নির্মাণ ও রাস্তা সংস্কার করা হবে।
ধামইরহাট উপজেলার আড়ানগর ইউনিয়নের বড়থা বাজারের দক্ষিণ পার্শ্ব থেকে বড়থা-লক্ষণপাড়া ভায়া বংশীবাটি সংস্কারবিহীন পাকা সড়কটি ব্রজবন হয়ে পার্শ্ববর্তী পত্নীতলা উপজেলার আমাইড় ইউনিয়নে গিয়ে মিলেছে। এ রাস্তাটি বংশীবাটি গ্রামের মাঝখান দিয়ে গ্রামবাসীর মালিকানায় একটি বড় পুকুরের পার্শ্ব দিয়ে চলে গেছে। পুকুরটি বর্তমানে লিজ দেয়া হয়েছে। পুকুরের পশ্চিম ও দক্ষিণ পাড়া পুকুরের পানিতে ভেঙে একাকার হয়েছে গেছে। রাস্তা পুকুরে মিশে যাওয়ায় গ্রামবাসীকে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে। পুকুরের উত্তরপাড়ে কিছু অংশ গাইড ওয়াল দেয়া হয়েছে। বাকি অংশ গাইড ওয়াল না দেয়ার কারণে গুরুত্বপূর্ণ পাকা রাস্তাটি হুমকির সম্মুখীন হয়েছে। যে কোনো সময়ে রাস্তাটি পুকুরে বিলীন হতে পারে। অথচ মাত্র কয়েক গজ গাইড ওয়াল দেয়া হলে এ রাস্তাটি রক্ষা করা যেতে পারে।
এব্যাপারে আড়ানগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান আলী কমল বলেন, রাস্তা সংস্কার ও পুকুরের বাকি অংশে গাইড ওয়াল নির্মাণের জন্য বিভিন্ন দপ্তরে জানানো হয়েছে। আশা করছি রাস্তাটি সচল রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এলজিইডি নওগাঁর ধামইরহাট প্রকৌশলী মো. আলী হোসেন বলেন, গাইড ওয়াল নির্মাণ এবং আড়ানগর-কাশিপুর ভায়া বড়থা বাজার পর্যন্ত ২ হাজার ৮৭২ মিটার রাস্তা সংস্কারের প্রকল্প ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে। আশা করছি প্রয়োজনীয় বরাদ্দ পেলে দ্রুত গাইড ওয়াল নির্মাণ ও রাস্তা সংস্কার করা হবে।