অনলাইন
সিরাজদিখানে জমি দখল কেন্দ্র করে পিটিয়ে হত্যা
সিরাজদিখান (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৬:১১ পূর্বাহ্ন
সিরাজদিখানে জোড় করে ফসলি জমি ভরাট করার সময় বাধা দেয়ায় পিটিয়ে মো. মীর আলী মোল্লা (৬০) নামক জমির মালিকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শুক্রবার দুপুরে উপজেলার চান্দ্রেরচর গ্রামের এ ঘটনা ঘটে। হামলায় নিহত মীর আলীর ভাই মো. আজিজ এবং বোন শাহিদা বেগমও গুরুতর আহত অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।
জানা যায়, উপজেলার চান্দ্রেরচর গ্রামে দক্ষিণা গ্রীন সিটি নামক একটি প্রকল্প ফসলি জমি ক্রয়ের দায়িত্ব দেয়া হয় একই গ্রামের সুরুজ মেম্বারের ছেলে দখলদার শহিদুল ইসলাম (৫০) গংদের। দীর্ঘদিন যাবত মীর আলী মোল্লা একটি ফসলি জমি ক্রয়ের জন্য চাপ দিয়ে আসছে শহিদুল ইসলাম। শুক্রবার দুপুরে জোড় করে ফসলি ধান জমিতে বালু ভরাট শুরু করে। নিহতের আত্মীয় স্বজনা জানান, মীর আলী মোল্লা বাধা দিলে শহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একই গ্রামের কালা চান মাদবরের ছেলে নয়ন (২৫), হাবিবের ছেলে জহির (৩২), জহিরের ভাই আখির (২৫) ও মোস্থফার ছেলে বাদশাসহ আরো ১০/১৫ জন মিলে তাকে লোহার রট, রাভারের টায়ার ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে নিহত করা হয়। মীর আলী বোন শাহীন আহমেদ (৫০) ও ভাই আজিজ মোল্লা (৪৭) ভাইকে বাঁচাতে আসলে তাদেরকে পিটিয়ে আহত করে।
নিহতর ভাই সালাউদ্দিন মোল্লা জানান, শহিদুল আর তাদের লোকজন দুপুরে আমাদের ধানের জমিতে বালু ভরাট করতাছে খবর আসে। আমার ভাই বাধা দিলে রাভারের টায়ার, রট ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলে। ভাইকে বাচাতে গেলে তাদেরকেও একই ভাবে পিটাতে শুরু করে। আমি আমার ভাইয়ের হত্যার বিচার চাই।
সিরাজদিখান থানার ওসি ফরিদ উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ১জন নিহত ও ২জন আহত হয়েছে। তবে কেউ অভিযোগ করেনি। ডাক্তারের সাথে কথা বলেছি নিহতের শরীরে কোন জখমের চিহৃ পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্ত রিপোর্টের পর নিহত হওয়ার আসল কারণ জানা যাবে।
শুক্রবার দুপুরে উপজেলার চান্দ্রেরচর গ্রামের এ ঘটনা ঘটে। হামলায় নিহত মীর আলীর ভাই মো. আজিজ এবং বোন শাহিদা বেগমও গুরুতর আহত অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়।
জানা যায়, উপজেলার চান্দ্রেরচর গ্রামে দক্ষিণা গ্রীন সিটি নামক একটি প্রকল্প ফসলি জমি ক্রয়ের দায়িত্ব দেয়া হয় একই গ্রামের সুরুজ মেম্বারের ছেলে দখলদার শহিদুল ইসলাম (৫০) গংদের। দীর্ঘদিন যাবত মীর আলী মোল্লা একটি ফসলি জমি ক্রয়ের জন্য চাপ দিয়ে আসছে শহিদুল ইসলাম। শুক্রবার দুপুরে জোড় করে ফসলি ধান জমিতে বালু ভরাট শুরু করে। নিহতের আত্মীয় স্বজনা জানান, মীর আলী মোল্লা বাধা দিলে শহিদুল ইসলামের নেতৃত্বে একই গ্রামের কালা চান মাদবরের ছেলে নয়ন (২৫), হাবিবের ছেলে জহির (৩২), জহিরের ভাই আখির (২৫) ও মোস্থফার ছেলে বাদশাসহ আরো ১০/১৫ জন মিলে তাকে লোহার রট, রাভারের টায়ার ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে নিহত করা হয়। মীর আলী বোন শাহীন আহমেদ (৫০) ও ভাই আজিজ মোল্লা (৪৭) ভাইকে বাঁচাতে আসলে তাদেরকে পিটিয়ে আহত করে।
নিহতর ভাই সালাউদ্দিন মোল্লা জানান, শহিদুল আর তাদের লোকজন দুপুরে আমাদের ধানের জমিতে বালু ভরাট করতাছে খবর আসে। আমার ভাই বাধা দিলে রাভারের টায়ার, রট ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে মেরে ফেলে। ভাইকে বাচাতে গেলে তাদেরকেও একই ভাবে পিটাতে শুরু করে। আমি আমার ভাইয়ের হত্যার বিচার চাই।
সিরাজদিখান থানার ওসি ফরিদ উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ১জন নিহত ও ২জন আহত হয়েছে। তবে কেউ অভিযোগ করেনি। ডাক্তারের সাথে কথা বলেছি নিহতের শরীরে কোন জখমের চিহৃ পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্ত রিপোর্টের পর নিহত হওয়ার আসল কারণ জানা যাবে।