বাংলারজমিন
ফেনীতে বিয়েপাগল তানজিলার দুই বছরের কারাদণ্ড
ফেনী প্রতিনিধি
৮ নভেম্বর ২০১৯, শুক্রবার, ৭:৫২ পূর্বাহ্ন
ফেনীতে বিয়েপাগল গৃহবধূ তানজিলা হায়দারের দুই বছর কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। বুধবার দুপুরে ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (বিচারিক আদালত-৩) এ.এস.এম এমরান দণ্ডবিধির ৪২০ ধারায় গৃহবধূ তানজিলা হায়দারকে দুই বছর সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো ৩ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ প্রদান করেন। দণ্ডপ্রাপ্ত তানজিলা ফেনী সদর উপজেলার শর্শদী ইউনিয়নের উত্তর শর্শদী গ্রামের রকিবুল হায়দারের মেয়ে। আদালত সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের ১৭ই আগস্ট তানজিলা হায়দার নিজেকে কুমারী পরিচয়ে ফেনী পৌরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের রামপুর এলাকার হাফেজ উকিল বাড়ির জিয়াউল হক বাবলুর সঙ্গে কাজী অফিসে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হয়।
প্রকৃতপক্ষে তানজিলা ২০১০ সালের ২৪শে নভেম্বর সদর উপজেলার শর্শদী ইউনিয়নের কাজী অফিসে আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হয়। ওই বিয়ের সময়ও সে নিজেকে কুমারী পরিচয় দিয়েছিল। এ ছাড়াও তানজিলা হায়দার নিজেকে কুমারী দাবি করে আরো দুটি বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হয়। বিষয়টি জানতে পেরে দ্বিতীয় স্বামী জিয়াউল হক বাবলুর মা ছালেহা বেগম ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে পিটিশন (পিটিশন নং-২/১৭/২০১৭) মামলা দায়ের করে।
মামলার দীর্ঘ তদন্ত ও বিচারকাজ শেষে আদালত তানজিলা হায়দারকে দোষী সাব্যস্ত করে দণ্ড প্রদান করেন। বাদীপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী জাহিদ হোসেন খসরু, ফজলুল হক ছোটন ও আলাউদ্দিন ভুঁইয়া। আসামি তানজিলার পক্ষে আইনজীবী ছিলেন সাহাব উদ্দিন আহাম্মেদ। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি দৈনিক মানবজমিনের ১০ পৃষ্ঠায় ‘বিয়েপাগল তানজিলার বেপরোয়া জীবন’ নিয়ে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিলো। মামলার বিচারিক কাজ চলাকালে পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের কপিটিও আদালতে এভিডেন্স হিসেবে দাখিল হয়েছিলো।
প্রকৃতপক্ষে তানজিলা ২০১০ সালের ২৪শে নভেম্বর সদর উপজেলার শর্শদী ইউনিয়নের কাজী অফিসে আবদুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হয়। ওই বিয়ের সময়ও সে নিজেকে কুমারী পরিচয় দিয়েছিল। এ ছাড়াও তানজিলা হায়দার নিজেকে কুমারী দাবি করে আরো দুটি বিয়েবন্ধনে আবদ্ধ হয়। বিষয়টি জানতে পেরে দ্বিতীয় স্বামী জিয়াউল হক বাবলুর মা ছালেহা বেগম ফেনীর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে পিটিশন (পিটিশন নং-২/১৭/২০১৭) মামলা দায়ের করে।
মামলার দীর্ঘ তদন্ত ও বিচারকাজ শেষে আদালত তানজিলা হায়দারকে দোষী সাব্যস্ত করে দণ্ড প্রদান করেন। বাদীপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন আইনজীবী জাহিদ হোসেন খসরু, ফজলুল হক ছোটন ও আলাউদ্দিন ভুঁইয়া। আসামি তানজিলার পক্ষে আইনজীবী ছিলেন সাহাব উদ্দিন আহাম্মেদ। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ১১ই ফেব্রুয়ারি দৈনিক মানবজমিনের ১০ পৃষ্ঠায় ‘বিয়েপাগল তানজিলার বেপরোয়া জীবন’ নিয়ে একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিলো। মামলার বিচারিক কাজ চলাকালে পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের কপিটিও আদালতে এভিডেন্স হিসেবে দাখিল হয়েছিলো।