বিশ্বজমিন
চীনের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে সাক্ষ্য দিতে অস্বীকৃতি অ্যাপল ও টিকটকের
মানবজমিন ডেস্ক
৫ নভেম্বর ২০১৯, মঙ্গলবার, ১:৫০ পূর্বাহ্ন
চীনের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসে আয়োজিত এক শুনানিতে সাক্ষ্য দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে মার্কিন প্রতিষ্ঠান অ্যাপল ও চীন-ভিত্তিক ভিডিও শেয়ারিং অ্যাপ টিকটক। মঙ্গলবার মার্কিন-ভিত্তিক প্রযুক্তি শিল্পের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক ও ওই সম্পর্ক যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর কিনা খতিয়ে দেখতে শুনানির আয়োজন করা হয়। প্রসঙ্গত, টিকটকের অভিভাবক প্রতিষ্ঠান ‘বাইটড্যান্স’ চীনা প্রতিষ্ঠান। তবে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের বিনিয়োগ রয়েছে। সম্প্রতি টিকটকের বিরুদ্ধে মার্কিন নাগরিকদের তথ্য সংগ্রহ করে চীনের কাছে পাঠানোর অভিযোগ ওঠে। তবে টিকটক সে অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে জানায়, বাইটড্যান্স চীনের হলেও টিকটকের কোনো তথ্য চীনে পাঠানো হয় না। এর সব তথ্য যুক্তরাষ্ট্র ও সিঙ্গাপুরে জমা রাখা হয়।
মঙ্গলবারের শুনানি নিয়ে টিকটক জানিয়েছে, সময় স্বল্পতারফ জন্য কোনো উপযুক্ত প্রতিনিধি পাঠাতে ব্যর্থ হয়েছে তারা। তবে কংগ্রেসের সঙ্গে ফলপ্রসূভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। অন্যদিকে অ্যাপল জানিয়েছে, তারা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করবে না।
মঙ্গলবারের শুনানিটির আহ্বান জানিয়েছিলেন রিপাবলিকান সিনেটর যশ হাওলি। তিনি বলেন, আমি টিকটক ও অ্যাপলকে মঙ্গলবার চীনে তাদের বাণিজ্য ও মার্কিন নাগরিকদের জন্য সে সম্পর্কের ঝুঁকি নিয়ে সাক্ষ্য দিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। এখন পর্যন্ত উভয় প্রতিষ্ঠানই আমার আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের কি লুকানোর কিছু আছে?
অ্যাপল ও টিকটক ব্যতিত অন্যকোনো প্রতিষ্ঠানকে সাক্ষ্যদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কিনা সে বিষয়ে জানা যায়নি। সম্প্রতি নিউজ ওয়েবসাইট অ্যাক্সিওসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে হাওলি জানান, তিনি চীনের সঙ্গে বাণিজ্যে সংশ্লিষ্ট কোনো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানকে বিশ্বাস করেন না। ইতোপূর্বে অ্যাপলের হংকং কার্যালয় থেকে তাইওয়ানের পতাকা সরিয়ে ফেলায় প্রতিষ্ঠানটির সমালোচনা করেছেন এই রিপাবলিকান সিনেটর। এছাড়া, অঞ্চলটিতে চলমান বিক্ষোভের সময় তাদের নেটওয়ার্ক থেকে পুলিশ-ট্র্যাকিং অ্যাপ সরিয়ে নিয়েছে অ্যাপল। ওই অ্যাপের মাধ্যমে পুলিশদের অবস্থান জানতে পারতো বিক্ষোভকারীরা। এই পদক্ষেও নিয়েও সমালোচিত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। হাওলি প্রশ্ন করেন, আদতে অ্যাপল চালাচ্ছে কে? প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী টিম কুক নাকি বেইজিং?
গত সপ্তাহে মার্কিন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয় যে, টিকটকের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা তদন্ত চালু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৭ সালে মার্কিন অ্যাপ মিউজিক্যালডটএলওয়াই কিনে টিকটকের অভিভাবক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্স। ওই অ্যাপ ক্রয় নিয়েই তদন্ত চালু হয়েছে।
মঙ্গলবারের শুনানি নিয়ে টিকটক জানিয়েছে, সময় স্বল্পতারফ জন্য কোনো উপযুক্ত প্রতিনিধি পাঠাতে ব্যর্থ হয়েছে তারা। তবে কংগ্রেসের সঙ্গে ফলপ্রসূভাবে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। অন্যদিকে অ্যাপল জানিয়েছে, তারা এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করবে না।
মঙ্গলবারের শুনানিটির আহ্বান জানিয়েছিলেন রিপাবলিকান সিনেটর যশ হাওলি। তিনি বলেন, আমি টিকটক ও অ্যাপলকে মঙ্গলবার চীনে তাদের বাণিজ্য ও মার্কিন নাগরিকদের জন্য সে সম্পর্কের ঝুঁকি নিয়ে সাক্ষ্য দিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। এখন পর্যন্ত উভয় প্রতিষ্ঠানই আমার আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের কি লুকানোর কিছু আছে?
অ্যাপল ও টিকটক ব্যতিত অন্যকোনো প্রতিষ্ঠানকে সাক্ষ্যদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কিনা সে বিষয়ে জানা যায়নি। সম্প্রতি নিউজ ওয়েবসাইট অ্যাক্সিওসকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে হাওলি জানান, তিনি চীনের সঙ্গে বাণিজ্যে সংশ্লিষ্ট কোনো প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানকে বিশ্বাস করেন না। ইতোপূর্বে অ্যাপলের হংকং কার্যালয় থেকে তাইওয়ানের পতাকা সরিয়ে ফেলায় প্রতিষ্ঠানটির সমালোচনা করেছেন এই রিপাবলিকান সিনেটর। এছাড়া, অঞ্চলটিতে চলমান বিক্ষোভের সময় তাদের নেটওয়ার্ক থেকে পুলিশ-ট্র্যাকিং অ্যাপ সরিয়ে নিয়েছে অ্যাপল। ওই অ্যাপের মাধ্যমে পুলিশদের অবস্থান জানতে পারতো বিক্ষোভকারীরা। এই পদক্ষেও নিয়েও সমালোচিত হয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। হাওলি প্রশ্ন করেন, আদতে অ্যাপল চালাচ্ছে কে? প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী টিম কুক নাকি বেইজিং?
গত সপ্তাহে মার্কিন গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হয় যে, টিকটকের বিরুদ্ধে জাতীয় নিরাপত্তা তদন্ত চালু করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৭ সালে মার্কিন অ্যাপ মিউজিক্যালডটএলওয়াই কিনে টিকটকের অভিভাবক প্রতিষ্ঠান বাইটড্যান্স। ওই অ্যাপ ক্রয় নিয়েই তদন্ত চালু হয়েছে।