শিক্ষাঙ্গন
ত্রিদেশীয় ইয়ুথ লিডারশীপে প্রতিনিধিত্ব করবে শাবি’র নাদিয়া
শাবি প্রতিনিধি
৪ নভেম্বর ২০১৯, সোমবার, ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ, জাপান ও মায়ানমারে দ্বিতীয় বারের মত আয়োজিত ত্রিদেশীয় সোশ্যাল ইয়ুথ লিডারশীপ প্রোগ্রাম ‘ল্যাম্প’ (খঅগচ) এর জন্য নির্বাচিত হয়েছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী নাদিয়া বেগম ইমা। প্রথমবারের মত শাবি’র প্রতিনিধি হিসেবে সে জাপান, মায়ানমার এবং বাংলাদেশে ১০দিন করে লিডারশীপ প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করবে।
আজ বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি’র সম্মেলন কক্ষে ভিসি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। নাদিয়া নির্বাচিত হওয়ায় এ সময় তার হাতে চূড়ান্ত মনোনয়নপত্র তুলে দেওয়া হয় এবং তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়।
ভিসি বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে যুক্ত, যার ফলে যে কোন ধরনের কাজে তারা ভালো করছে। আর সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে তারা আত্মবিশ্বাসী হয়, চিন্তা শক্তি বাড়ে এবং সুন্দর করে কথা বলতে পারে। ল্যাম্প এই ধরনের শিক্ষার্থীদেরকে নির্বাচিত করে থাকে। আর দেশে ও দেশের বাহিরে যেকোনো ধরনের প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় সব সময় শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করে থাকে। তাদের যেকোনো ধরনের কাজে বিশ্ববিদ্যালয় সহযোগিতা করে আসছে। ভবিষ্যতে যদি কেউ এ ধরনের প্রোগ্রামের জন্য নির্বাচিত হয় বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. রাশেদ তালুকদার বলেন, ল্যাম্প সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত শিক্ষার্থীদেরকে বাছাই করে জাপান, মায়ানমার ও বাংলাদেশে লিডারশীপ ট্রেনিং প্রদান করবে। এছাড়া সেমিনার, প্রেজেন্টেশন ও বিভিন্ন স্থান ঘুরানো হবে। বাংলাদেশের শাবিপ্রবি, বুয়েট ও যবিপ্রবি থেকে ১জন করে এবং ঢাবি থেকে ২জনসহ মোট ৫ জন শিক্ষার্থীকে এই প্রোগ্রামের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরে জাপানে, আগামী বছরের মার্চে মায়ানমার এবং মে মাসে বাংলাদেশে এই প্রোগ্রামটি অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশে ব্যাংক লিমিটেড এই প্রোগ্রামের আয়োজন করে থাকে। শাবি থেকে মোট ৯২জন শিক্ষার্থী ল্যাম্পের জন্য আবেদন করেছিল তার মধ্যে ভাইভার মাধ্যমে পাঁচজনকে বাছাই করা হয় এবং পরবর্তীতে চূড়ান্ত বাছাই এ সে নির্বাচিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সেন্টার অব এক্সিলেন্সের পরিচালক অধ্যাপক ড. আখতারুল ইসলাম, প্রক্টর অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আ ফ ম জাকারিয়া, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামিউল ইসলাম প্রমুখ।
আজ বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি’র সম্মেলন কক্ষে ভিসি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। নাদিয়া নির্বাচিত হওয়ায় এ সময় তার হাতে চূড়ান্ত মনোনয়নপত্র তুলে দেওয়া হয় এবং তাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা জানানো হয়।
ভিসি বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সঙ্গে যুক্ত, যার ফলে যে কোন ধরনের কাজে তারা ভালো করছে। আর সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের মাধ্যমে তারা আত্মবিশ্বাসী হয়, চিন্তা শক্তি বাড়ে এবং সুন্দর করে কথা বলতে পারে। ল্যাম্প এই ধরনের শিক্ষার্থীদেরকে নির্বাচিত করে থাকে। আর দেশে ও দেশের বাহিরে যেকোনো ধরনের প্রতিযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয় সব সময় শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করে থাকে। তাদের যেকোনো ধরনের কাজে বিশ্ববিদ্যালয় সহযোগিতা করে আসছে। ভবিষ্যতে যদি কেউ এ ধরনের প্রোগ্রামের জন্য নির্বাচিত হয় বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেশ ও নির্দেশনা পরিচালক অধ্যাপক ড. রাশেদ তালুকদার বলেন, ল্যাম্প সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে যুক্ত শিক্ষার্থীদেরকে বাছাই করে জাপান, মায়ানমার ও বাংলাদেশে লিডারশীপ ট্রেনিং প্রদান করবে। এছাড়া সেমিনার, প্রেজেন্টেশন ও বিভিন্ন স্থান ঘুরানো হবে। বাংলাদেশের শাবিপ্রবি, বুয়েট ও যবিপ্রবি থেকে ১জন করে এবং ঢাবি থেকে ২জনসহ মোট ৫ জন শিক্ষার্থীকে এই প্রোগ্রামের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছে। চলতি বছরের ডিসেম্বরে জাপানে, আগামী বছরের মার্চে মায়ানমার এবং মে মাসে বাংলাদেশে এই প্রোগ্রামটি অনুষ্ঠিত হবে। তিনি আরও জানান, বাংলাদেশে ব্যাংক লিমিটেড এই প্রোগ্রামের আয়োজন করে থাকে। শাবি থেকে মোট ৯২জন শিক্ষার্থী ল্যাম্পের জন্য আবেদন করেছিল তার মধ্যে ভাইভার মাধ্যমে পাঁচজনকে বাছাই করা হয় এবং পরবর্তীতে চূড়ান্ত বাছাই এ সে নির্বাচিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সেন্টার অব এক্সিলেন্সের পরিচালক অধ্যাপক ড. আখতারুল ইসলাম, প্রক্টর অধ্যাপক জহীর উদ্দিন আহমেদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক আ ফ ম জাকারিয়া, লোকপ্রশাসন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামিউল ইসলাম প্রমুখ।