দেশ বিদেশ
ভাষানচরকে থানা ঘোষণার প্রতিবাদে সন্দ্বীপবাসীর মানববন্ধন
স্টাফ রিপোর্টার
২ নভেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপ উপজেলার সাবেক ন্যায়ামস্তি ইউনিয়ন বর্তমান নাম ‘ভাষানচর’কে অন্যায়ভাবে নোয়াখালীর থানা ঘোষণার প্রতিবাদে ও সন্দ্বীপের পুরাতন ম্যাপ অনুযায়ী ৬০ মৌজা বুঝিয়ে দেয়ার দাবিতে গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবে সন্দ্বীপ ডেভেলপমেন্ট ফোরাম ঢাকা, উত্তর সন্দ্বীপ সমাজ ঢাকা, বৃহত্তর মিরপুর সন্দ্বীপ সমাজ ঢাকা, সন্দ্বীপ হরিশপুর ইউনিয়ন নদী সিকস্তি পুনর্বাসন কমিটি ঢাকা, সন্দ্বীপ স্টুডেন্টস ফোরাম ঢাকা, সোনালী মিডিয়া ফোরাম ঢাকা, সন্দ্বীপ ফ্রেন্ডস সার্কেল এসোসিয়েশন, সন্দ্বীপ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ ও সর্বস্তরের সন্দ্বীপবাসীর যৌথ উদ্যোগে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে সন্দ্বীপ অহংকারের ভূখণ্ড। দিলাল রাজা ছিলেন এই ভূখণ্ডেরই শাসনকর্তা। ১৭৫৭ সালে ইংরেজরা সমগ্র বাংলা দখল করলেও ১৭৬৭ সাল পর্যন্ত সন্দ্বীপ ইংরেজ শাসনমুক্ত ছিল। ১৯৫৪ সালের এক ঐতিহাসিক রায়ে সন্দ্বীপ চট্টগ্রাম জেলার সঙ্গে যুক্ত হয়। ৭০-এর নির্বাচনে সন্দ্বীপের সংসদ সদস্য হন বাংলাদেশে লায়ন প্রতিষ্ঠাতা এম আর সিদ্দিকী। বঙ্গবন্ধু থেকে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকলেরই পদচিহ্ন এই সন্দ্বীপে আছে। ৬০টি মৌজা নিয়ে সন্দ্বীপ। যা সন্দ্বীপের সীমানা চিহ্নিত করে। এটা নির্ধারণে রাষ্ট্রের যথাযথ কর্তৃপক্ষ রয়েছে। তাদের মাধ্যমে সন্দ্বীপের সীমানা প্রকাশ করা হোক। ১৯৫৪ সালে রায়ের সাথে ৬০ মৌজার সীমানা যুক্ত না করার সেই অদূরদর্শিতার কারণে আজ সন্দ্বীপবাসীকে আন্দোলন, সংগ্রাম ও মানববন্ধন করতে হচ্ছে। ভাষানচর সন্দ্বীপে যুক্ত হওয়া এখন শুধু সময়ের ব্যাপার।
সন্দ্বীপ ডেভেলপমেন্ট ফোরাম ঢাকার সভাপতি নুরুল আকতারের সভাপতিত্বে ও উত্তরা সমাজ, সন্দ্বীপ সমাজ ঢাকার সভাপতি আলী হায়দার চৌধুরী বাবলুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন হেদায়েতুল ইসলাম মিন্টু, বায়রন চেয়ারম্যান, সালেহা বেগম ও আজিজুল হক প্রমুখ।
প্রাগৈতিহাসিক যুগ থেকে সন্দ্বীপ অহংকারের ভূখণ্ড। দিলাল রাজা ছিলেন এই ভূখণ্ডেরই শাসনকর্তা। ১৭৫৭ সালে ইংরেজরা সমগ্র বাংলা দখল করলেও ১৭৬৭ সাল পর্যন্ত সন্দ্বীপ ইংরেজ শাসনমুক্ত ছিল। ১৯৫৪ সালের এক ঐতিহাসিক রায়ে সন্দ্বীপ চট্টগ্রাম জেলার সঙ্গে যুক্ত হয়। ৭০-এর নির্বাচনে সন্দ্বীপের সংসদ সদস্য হন বাংলাদেশে লায়ন প্রতিষ্ঠাতা এম আর সিদ্দিকী। বঙ্গবন্ধু থেকে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকলেরই পদচিহ্ন এই সন্দ্বীপে আছে। ৬০টি মৌজা নিয়ে সন্দ্বীপ। যা সন্দ্বীপের সীমানা চিহ্নিত করে। এটা নির্ধারণে রাষ্ট্রের যথাযথ কর্তৃপক্ষ রয়েছে। তাদের মাধ্যমে সন্দ্বীপের সীমানা প্রকাশ করা হোক। ১৯৫৪ সালে রায়ের সাথে ৬০ মৌজার সীমানা যুক্ত না করার সেই অদূরদর্শিতার কারণে আজ সন্দ্বীপবাসীকে আন্দোলন, সংগ্রাম ও মানববন্ধন করতে হচ্ছে। ভাষানচর সন্দ্বীপে যুক্ত হওয়া এখন শুধু সময়ের ব্যাপার।
সন্দ্বীপ ডেভেলপমেন্ট ফোরাম ঢাকার সভাপতি নুরুল আকতারের সভাপতিত্বে ও উত্তরা সমাজ, সন্দ্বীপ সমাজ ঢাকার সভাপতি আলী হায়দার চৌধুরী বাবলুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন হেদায়েতুল ইসলাম মিন্টু, বায়রন চেয়ারম্যান, সালেহা বেগম ও আজিজুল হক প্রমুখ।