শিক্ষাঙ্গন
জবি ভিসি’র বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
জবি প্রতিনিধি
২৩ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ৮:৫১ পূর্বাহ্ন
সমপ্রতি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যায়ের ভিসি ড. মীজানুর রহমান নিজেকে যুবলীগের সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যায়ে চাকরি করেন না এমন মন্তব্যের প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। গতকাল মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গনে এ কর্মসূচী পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অমান্য করে তিনি ভিসি থাকার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছেন’। আগামী রোববারের মধ্যে বক্তব্য প্রত্যাহার করে, গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যার জন্য সময় বেধে দেন শিক্ষার্থীরা। মানববন্ধনে মার্কেটিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী জহির রায়হান বলেন, জবির উপাচার্য হওয়ার পরও নিজেকে ঢাবির শিক্ষক হিসেবে দাবি করেন, তাহলে তিনি ঢাবিতেই চলে যাক। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে মনে ধারণ করেন না, তাহলে তিনি কেন জবির ভিসি পদে বহাল থাকবেন।
পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তৌসিফ মাহমুদ সোহান বলেন, উপাচার্য একধিকবার বলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় করা ঠিক হয়নি। আমরা বলবো তাকে উপাচার্য করা ঠিক হয়নি। তিনি কান্ডজ্ঞানহীন বক্তব্য দেন সব সময়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি তার আবেগ ও ভালোবাসা নেই। তিনি এসেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের শিক্ষক বানাতে।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা দাবি জানান, জগন্নাথকে যারা মর্যাদা দিবেন, মনে প্রাণে ধারণ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমন শিক্ষক কে উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ দিতে হবে।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অমান্য করে তিনি ভিসি থাকার গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছেন’। আগামী রোববারের মধ্যে বক্তব্য প্রত্যাহার করে, গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যার জন্য সময় বেধে দেন শিক্ষার্থীরা। মানববন্ধনে মার্কেটিং বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী জহির রায়হান বলেন, জবির উপাচার্য হওয়ার পরও নিজেকে ঢাবির শিক্ষক হিসেবে দাবি করেন, তাহলে তিনি ঢাবিতেই চলে যাক। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে মনে ধারণ করেন না, তাহলে তিনি কেন জবির ভিসি পদে বহাল থাকবেন।
পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তৌসিফ মাহমুদ সোহান বলেন, উপাচার্য একধিকবার বলেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় করা ঠিক হয়নি। আমরা বলবো তাকে উপাচার্য করা ঠিক হয়নি। তিনি কান্ডজ্ঞানহীন বক্তব্য দেন সব সময়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি তার আবেগ ও ভালোবাসা নেই। তিনি এসেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের শিক্ষক বানাতে।
মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা দাবি জানান, জগন্নাথকে যারা মর্যাদা দিবেন, মনে প্রাণে ধারণ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমন শিক্ষক কে উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ দিতে হবে।