বিশ্বজমিন
স্তিমিত হয়ে আসছে লেবাননের সরকারবিরোধী আন্দোলন
মানবজমিন ডেস্ক
২৩ অক্টোবর ২০১৯, বুধবার, ৮:৩২ পূর্বাহ্ন
স্তিমিত হয়ে আসছে লেবাননের সরকারবিরোধী আন্দোলন। মঙ্গলবার বৈরুতের রাস্তায় পূর্বের তুলনায় অনেক কম আন্দোলনকারীকে দেখা গেছে। তবে এখনো রাজধানী ও দেশটির উত্তরাঞ্চলীয় শহর ত্রিপোলিতে আন্দোলন চলছে। এ নিয়ে ৬ষ্ঠ দিনে পা দিলো আন্দোলন। এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
খবরে জানানো হয়েছে, এখনো ব্যাংক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে। তবে সমাবেশগুলোতে মানুষের সংখ্যা কমতে শুরু করেছে। সোমবার বিকাল থেকে সেখানে সরকারপন্থিরা মোটরসাইকেলে করে রাজধানীজুড়ে শোডাউন করেছে। এ সময় তাদের হাতে ছিল শিয়া সশস্ত্র বাহিনী হেজবুল্লাহর পতাকা। তবে তারা কোনো ধরনের হামলার কথা অস্বীকার করেছে।
এদিকে রাজধানী বৈরুতের নিরাপত্তা শক্তিশালী করছে লেবানন কর্তৃপক্ষ। এখনো সেখানে আন্দোলন চলতে থাকবে এমন আশংকা রয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা রাস্তায় নেমে এসেছে। তারা আন্দোলনকারীদের রাস্তা আটকাতে বাধা দিচ্ছে। তবে তারা কোনো ধরনের জোরজবরদস্তি করছে না বলে জানিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনীর একটি সূত্র। বলা হচ্ছে, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা আন্দোলনকারীদের বোঝানোর চেষ্টা করছেন। তারা মেনে নিলে চলে যাচ্ছেন। আবার কোথাও কোথাও রাস্তা আটকানোই রয়েছে।
দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী জানিয়েছে, তারা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কোনো ধরনের সংঘর্ষে যাবে না। এ নিয়ে কোনো ঝামেলা চায় না তারা। তবে আন্দোলনের গতি ধীর হয়ে যাওয়ায় আস্তে আস্তে কিছু রাস্তাঘাট খুলে যাচ্ছে।
খবরে জানানো হয়েছে, এখনো ব্যাংক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রয়েছে। তবে সমাবেশগুলোতে মানুষের সংখ্যা কমতে শুরু করেছে। সোমবার বিকাল থেকে সেখানে সরকারপন্থিরা মোটরসাইকেলে করে রাজধানীজুড়ে শোডাউন করেছে। এ সময় তাদের হাতে ছিল শিয়া সশস্ত্র বাহিনী হেজবুল্লাহর পতাকা। তবে তারা কোনো ধরনের হামলার কথা অস্বীকার করেছে।
এদিকে রাজধানী বৈরুতের নিরাপত্তা শক্তিশালী করছে লেবানন কর্তৃপক্ষ। এখনো সেখানে আন্দোলন চলতে থাকবে এমন আশংকা রয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা রাস্তায় নেমে এসেছে। তারা আন্দোলনকারীদের রাস্তা আটকাতে বাধা দিচ্ছে। তবে তারা কোনো ধরনের জোরজবরদস্তি করছে না বলে জানিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনীর একটি সূত্র। বলা হচ্ছে, নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা আন্দোলনকারীদের বোঝানোর চেষ্টা করছেন। তারা মেনে নিলে চলে যাচ্ছেন। আবার কোথাও কোথাও রাস্তা আটকানোই রয়েছে।
দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী জানিয়েছে, তারা আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কোনো ধরনের সংঘর্ষে যাবে না। এ নিয়ে কোনো ঝামেলা চায় না তারা। তবে আন্দোলনের গতি ধীর হয়ে যাওয়ায় আস্তে আস্তে কিছু রাস্তাঘাট খুলে যাচ্ছে।