এক্সক্লুসিভ
বিশ্লেষক হিসেবে প্রতিবন্ধী শিশুদের খুঁজছে বৃটিশ গুপ্তচর সংস্থা
মানবজমিন ডেস্ক
২২ অক্টোবর ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:০৫ পূর্বাহ্ন
বৃটেনের প্রভাবশালী গুপ্তচর সংস্থা গভর্নমেন্ট কমিউনিকেশন্স হেডকোয়ার্টার বা জিসিএইচকিউ বিশ্লেষক হিসেবে নিয়োগ দেবে এক ধরনের বিশেষ প্রতিবন্ধী শিশুদের। জিসিএইচকিউ’র আড়িপাতা শাখায় তাদের নিয়োগ দেয়ার কথা জানিয়েছেন খোদ সংস্থাটির পরিচালক। তিনি বলেছেন, তার সংস্থা ডিস্লেক্সিয়াসম্পন্ন শিশুদের নিয়োগ দিতে চান। ডিস্লেক্সিয়া আক্রান্তরা পড়তে বা লিখতে সমস্যার মুখোমুখি হয়। কিন্তু এ ধরনের শিশুদের মধ্যে ভীষণ মেধাবী পাওয়া যায় প্রায়ই। তারা খুব সহজেই অনেক জটিল বিষয়কে সহজ করতে পারে। এ ছাড়া তারা দলবদ্ধ হয়ে কাজ করতে বিশেষভাবে সক্ষম। এ ধরনের শিশুদের ডিস্লেক্সিকও বলা হয়।
ডিস্লেক্সিকরা আর দশজন শিশুর মতো বাক্য বা প্রতীক দেখে না। এ কারণে সাধারণ নিয়মে তারা পড়তে বা লিখতে বেগ পায়। কিন্তু অন্যদের চেয়ে এই শিশুরা ভালোভাবে বিভিন্ন প্যাটার্ন ধরে ফেলতে পারে।
বৃটেনের মিরর ও টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলা হয়েছে, জিসিএইচকিউ-এর শীর্ষ কর্মকর্তারা বিজ্ঞাপনে গোপন গ্রাফিতি ব্যবহার করে ডিস্লেক্সিয়া-আক্রান্ত অল্পবয়সী শিশুদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেছেন। জিসিএইচকিউ-এর পরিচালক জেরেমি ফ্লেমিং বলেছেন, তার সংগঠনের যে গোপন ঘাঁটি রয়েছে শেলটেনহ্যামে, সেখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মীই ডিস্লেক্সিক। তিনি বলেন, ‘আমার দলে আছে সবচেয়ে সেরা গণিতবিদ, সবচেয়ে মেধাবী প্রকৌশলী ও সম্ভবত সবচেয়ে সেরা বিশ্লেষকদের কয়েকজন। আর ডিস্লেক্সিকদের আমি এদের মধ্যে সর্বত্রই দেখতে পাই।’ তিনি আরো বলেন, আলাদা আলাদা সূত্র জোড়া লাগানো, জটিল বিষয় সহজ করা, বৃহৎ কাহিনী ধরে ফেলতে পারা, সবকিছুতেই তাদের বিচরণ।
প্রসঙ্গত, বৃটেনের প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজনই কোনো না কোনো মাত্রার ডিস্লেক্সিয়া আক্রান্ত।
ডিস্লেক্সিকরা আর দশজন শিশুর মতো বাক্য বা প্রতীক দেখে না। এ কারণে সাধারণ নিয়মে তারা পড়তে বা লিখতে বেগ পায়। কিন্তু অন্যদের চেয়ে এই শিশুরা ভালোভাবে বিভিন্ন প্যাটার্ন ধরে ফেলতে পারে।
বৃটেনের মিরর ও টেলিগ্রাফ পত্রিকায় বলা হয়েছে, জিসিএইচকিউ-এর শীর্ষ কর্মকর্তারা বিজ্ঞাপনে গোপন গ্রাফিতি ব্যবহার করে ডিস্লেক্সিয়া-আক্রান্ত অল্পবয়সী শিশুদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেছেন। জিসিএইচকিউ-এর পরিচালক জেরেমি ফ্লেমিং বলেছেন, তার সংগঠনের যে গোপন ঘাঁটি রয়েছে শেলটেনহ্যামে, সেখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মীই ডিস্লেক্সিক। তিনি বলেন, ‘আমার দলে আছে সবচেয়ে সেরা গণিতবিদ, সবচেয়ে মেধাবী প্রকৌশলী ও সম্ভবত সবচেয়ে সেরা বিশ্লেষকদের কয়েকজন। আর ডিস্লেক্সিকদের আমি এদের মধ্যে সর্বত্রই দেখতে পাই।’ তিনি আরো বলেন, আলাদা আলাদা সূত্র জোড়া লাগানো, জটিল বিষয় সহজ করা, বৃহৎ কাহিনী ধরে ফেলতে পারা, সবকিছুতেই তাদের বিচরণ।
প্রসঙ্গত, বৃটেনের প্রতি ১০ জনের মধ্যে একজনই কোনো না কোনো মাত্রার ডিস্লেক্সিয়া আক্রান্ত।