খেলা
তরুণ এলিফ্যান্টসের কাছে হারলো ঐতিহ্যবাহী মোহনবাগান
স্পোর্টস রিপোর্টার
২১ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার, ১:২৫ পূর্বাহ্ন
মাত্র চার বছর আগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে লাওসের ক্লাব ইয়াং এলিফ্যান্টস। অথচ তারাই কিনা হারিয়ে দিলো কলকাতার ঐতিহ্যবাহী মোহনবাগান ফুটবল ক্লাবকে। চট্টগ্রামের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে রোববার ‘এ’ গ্রুপের ম্যাচে ২-১ গোলে জিতে টুর্নামেন্টে শুভ সূচনা করেছে তারুণ্য নির্ভর এলিফ্যান্টস।
ম্যাচের শুরু থেকে দাপুটে ফুটবল খেলেছে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মোহনবাগান। ম্যাচের ১৮তম মিনিটে ১-০ তে এগিয়েও যায় ২০১৪-১৫ মৌসুমে আই লীগের সেরা মোহনবাগান। সোসেবা বেইতিয়ার কর্নার থেকে বল পেয়ে মোহনবাগানের হুলিয়েন কলিন্স এলিফ্যান্টসের জাল খুঁজে নেয়। কলকাতার ঐতিহ্যবাহী দলটির বিপক্ষে প্রথমাধের্র বাকি সময়ে সমানে সমান লড়াই করে ৪৩তম মিনিটে এলিফ্যান্টসকে সমতায় ফেরান সোমেক্সে কেয়োহানাম।
ম্যাচের ৮৭তম মিনিটে ডি-বক্সে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন এলিফ্যান্টসের ভান্না। পেনাল্টি পায় মোহনবাগান। কিন্তু সোসেবার পেনাল্টি ডান দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ফেরান এলিফ্যান্টস গোলরক্ষক। এরপর ৮৯তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণ করে এলিফ্যান্টস। ডান দিক থেকে থিনোলাথের নিচু ক্রসে কেয়োহানামের দ্বিতীয় গোলে এগিয়ে যায় লাওসের এই ক্লাবটি। প্রথমবার বাংলাদেশে খেলতে এসে ২-১ ব্যবধানে হেরে যায় মোহনবাগান।
হারে হতাশ মোহনবাগান কোচ হোসে আন্তোনিও ম্যাচশেষে বলেন, ‘আমরা ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ করেছি। অনেকগুলো সুযোগ তৈরি করলেও কাজে লাগাতে পারিনি। শেষে পেনাল্টির সুযোগও মিস করেছি। হার দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা হতাশার। তবে এটাই ফুটবল। আশা করি পরের ম্যাচগুলোতে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে পারব।’ এলিফ্যান্টস কোচ সালভারাস ম্যাচশেষে শিষ্যদের প্রশংসা করে বলেন, ‘ ছেলেরা খুবই ভালো খেলেছে। মাঠে নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। মোহনবাগানের মতো নামকরা ক্লাবের বিপক্ষে জেতাটা আনন্দের। তবে আমরা কিছুটা ভাগ্যবান ছিলাম। শেষ দিকে পেনাল্টি থেকে তারা গোল পেতে পারতো। গোলরক্ষক খুব ভালো সেভ করেছে।’
ম্যাচের শুরু থেকে দাপুটে ফুটবল খেলেছে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মোহনবাগান। ম্যাচের ১৮তম মিনিটে ১-০ তে এগিয়েও যায় ২০১৪-১৫ মৌসুমে আই লীগের সেরা মোহনবাগান। সোসেবা বেইতিয়ার কর্নার থেকে বল পেয়ে মোহনবাগানের হুলিয়েন কলিন্স এলিফ্যান্টসের জাল খুঁজে নেয়। কলকাতার ঐতিহ্যবাহী দলটির বিপক্ষে প্রথমাধের্র বাকি সময়ে সমানে সমান লড়াই করে ৪৩তম মিনিটে এলিফ্যান্টসকে সমতায় ফেরান সোমেক্সে কেয়োহানাম।
ম্যাচের ৮৭তম মিনিটে ডি-বক্সে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন এলিফ্যান্টসের ভান্না। পেনাল্টি পায় মোহনবাগান। কিন্তু সোসেবার পেনাল্টি ডান দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে ফেরান এলিফ্যান্টস গোলরক্ষক। এরপর ৮৯তম মিনিটে পাল্টা আক্রমণ করে এলিফ্যান্টস। ডান দিক থেকে থিনোলাথের নিচু ক্রসে কেয়োহানামের দ্বিতীয় গোলে এগিয়ে যায় লাওসের এই ক্লাবটি। প্রথমবার বাংলাদেশে খেলতে এসে ২-১ ব্যবধানে হেরে যায় মোহনবাগান।
হারে হতাশ মোহনবাগান কোচ হোসে আন্তোনিও ম্যাচশেষে বলেন, ‘আমরা ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ করেছি। অনেকগুলো সুযোগ তৈরি করলেও কাজে লাগাতে পারিনি। শেষে পেনাল্টির সুযোগও মিস করেছি। হার দিয়ে টুর্নামেন্ট শুরু করা হতাশার। তবে এটাই ফুটবল। আশা করি পরের ম্যাচগুলোতে আমরা ঘুরে দাঁড়াতে পারব।’ এলিফ্যান্টস কোচ সালভারাস ম্যাচশেষে শিষ্যদের প্রশংসা করে বলেন, ‘ ছেলেরা খুবই ভালো খেলেছে। মাঠে নিজেদের সেরাটা দিয়েছে। মোহনবাগানের মতো নামকরা ক্লাবের বিপক্ষে জেতাটা আনন্দের। তবে আমরা কিছুটা ভাগ্যবান ছিলাম। শেষ দিকে পেনাল্টি থেকে তারা গোল পেতে পারতো। গোলরক্ষক খুব ভালো সেভ করেছে।’