বাংলারজমিন
অনুমতি ছাড়াই বিদেশ যাচ্ছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভাইস চেয়ারম্যান লোকমান
স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে
২১ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার, ৮:২৫ পূর্বাহ্ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া বারবার দেশের বাইরে যাচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। সদর উপজেলার সুহিলপুরের আজাদ হাজারী ও নাটাই উত্তরের তানভীর আহমেদ নামের দু-ব্যক্তি এবিষয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়ে তদন্তপূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
লোকমান হোসেন বর্তমানে ভারতের দিল্লিতে অবস্থান করছেন। ১৬ই অক্টোবর দেয়া ওই অভিযোগে বলা হয়, ভাইস চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া গত ১৪ই অক্টোবর দিল্লি গমন করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও সদর উপজেলা পরিষদে খোজ নিয়ে অভিযোগকারীরা জানতে পারেন লোকমান হোসেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসককে তার দেশত্যাগের বিষয়ে অবহিত করেননি। যা সম্পূর্ণ বেআইনি ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আইনের পরিপন্থি বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। ওই ভাইস চেয়ারম্যান এরআগে এবছরের ২৬শে এপ্রিল থেকে ২৯শে এপ্রিল ভারত সফর করেন। এবিষয়ে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান সাংবাদিকদের জানান, তিনি এ ধরনের অভিযোগ পাননি। তবে এই ধরনের জনপ্রতিনিধির বিদেশে যেতে হলে মন্ত্রণালয়ের কাছে আবেদন করতে হয় এবং সেটি জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করার পর ছুটি অনুমোদন হয়। তবে লোকমান হোসেন এধরনের আবেদন করেছেন কিনা সেটি তার জানা নেই।
লোকমান হোসেন বর্তমানে ভারতের দিল্লিতে অবস্থান করছেন। ১৬ই অক্টোবর দেয়া ওই অভিযোগে বলা হয়, ভাইস চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া গত ১৪ই অক্টোবর দিল্লি গমন করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও সদর উপজেলা পরিষদে খোজ নিয়ে অভিযোগকারীরা জানতে পারেন লোকমান হোসেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, নির্বাহী কর্মকর্তা এবং জেলা প্রশাসককে তার দেশত্যাগের বিষয়ে অবহিত করেননি। যা সম্পূর্ণ বেআইনি ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আইনের পরিপন্থি বলে অভিযোগে উল্লেখ করা হয়। ওই ভাইস চেয়ারম্যান এরআগে এবছরের ২৬শে এপ্রিল থেকে ২৯শে এপ্রিল ভারত সফর করেন। এবিষয়ে জেলা প্রশাসক হায়াত-উদ-দৌলা খান সাংবাদিকদের জানান, তিনি এ ধরনের অভিযোগ পাননি। তবে এই ধরনের জনপ্রতিনিধির বিদেশে যেতে হলে মন্ত্রণালয়ের কাছে আবেদন করতে হয় এবং সেটি জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করার পর ছুটি অনুমোদন হয়। তবে লোকমান হোসেন এধরনের আবেদন করেছেন কিনা সেটি তার জানা নেই।