বাংলারজমিন
গফরগাঁওয়ে হত্যা মামলার আসামিদের হুমকিতে বাড়ি ছাড়া বাদীর পরিবার
গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
২১ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার, ৮:০৭ পূর্বাহ্ন
চাঞ্চল্যকর আরিফুল হত্যা মামলার প্রায় সাড়ে চার মাস পরও হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিনে এসে এবং অন্য আসামিদের পুলিশ গ্রেপ্তার করতে না পারায় আসামিরা এবং তাদের লোকজন মামলার বাদী এবং নিহতের মা ও বোনকে হুমকি দেয়া অব্যাহত রাখায় তাদের পরিবারকে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। মামলার বাদী নিহতের ভাই শরীফুল স্কুলে ও নিহতের বোন রাহিমা খাতুন মাদ্রাসায় যেতে পারছে না। রোববার গফরগাঁও প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে আরিফুলের পরিবারের পক্ষ থেকে এ দাবি করা হয়েছে।
নিহত আরিফুলের মা উপজেলার চাকুয়া গ্রামের বিলকিস বেগম (৪৫) সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন পূর্বশক্রতার জের ধরে ও সম্পত্তির লোভে,গত ৩০শে মে রাত ১০টার দিকে সাধুয়া গ্রামে রেনু বেগমের বাড়িতে আরিফুলকে ডেকে নিয়ে এ হত্যা মামলার আসামি হারুন খাঁ (৫৫), মহিন খাঁ (২০), রেনু খাতুন (৪৫), মুর্শিদ ফরাজী (৪৫), জোবায়েদ ফরাজি(২০), রফিক মোল্লা (৫০), বিদ্যুৎ (২৫), কৌশিক (২০)সহ আরো ৪-৫ জন আরিফুলকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে, শ্বাসরোধ করে খুন করে রেনু খাতুনের ঘরের আড়ার মধ্যে ঝুলিয়ে রাখে। আসামিরা আরিফুল আত্মহত্যা করেছে বলে প্রচারণা চালায়। ৩১শে মে পাগলা থানায় এ ব্যাপারে একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয় এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত রিপোর্টে কর্তব্যরত চিকিৎসক এটি একটি হত্যা ঘটনার রিপোর্ট দিলে গত ২রা সেপ্টেম্বর শরীফুল ৮ জনকে নামীয় আরো ৪-৫ জনকে অজ্ঞাত নামীয় আসামি করে পাগলা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে।
সংবাদ সম্মেলনে মামলার বাদী নিহতের ভাই শরীফুল ইসলাম জানান, হত্যা মামলা দায়েরের পর থেকে থেকেই মামলার আসামি ও তাদের লোকজন মামলা প্রত্যাহার করে নেয়ার জন্য তাদের পরিবারের ওপর চড়াও হয়। মামলা তুলে নিতে আসামিরা ভয়ভীতি দেখানোই তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, ময়মনসিংহ সিআইডির এস আই রূপক সরকার কথা বললে, বাদী পক্ষকে পাগলা থানায় জিডি করার পরামর্শ দেন। সংবাদ সম্মেনে নিহত আরিফুলের ভাই শরীফুল ইসলাম, মা বিলকিস বেগম, বোন রাহিমা খাতুন বক্তব্য রাখেন।
নিহত আরিফুলের মা উপজেলার চাকুয়া গ্রামের বিলকিস বেগম (৪৫) সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন পূর্বশক্রতার জের ধরে ও সম্পত্তির লোভে,গত ৩০শে মে রাত ১০টার দিকে সাধুয়া গ্রামে রেনু বেগমের বাড়িতে আরিফুলকে ডেকে নিয়ে এ হত্যা মামলার আসামি হারুন খাঁ (৫৫), মহিন খাঁ (২০), রেনু খাতুন (৪৫), মুর্শিদ ফরাজী (৪৫), জোবায়েদ ফরাজি(২০), রফিক মোল্লা (৫০), বিদ্যুৎ (২৫), কৌশিক (২০)সহ আরো ৪-৫ জন আরিফুলকে এলোপাতাড়ি পিটিয়ে, শ্বাসরোধ করে খুন করে রেনু খাতুনের ঘরের আড়ার মধ্যে ঝুলিয়ে রাখে। আসামিরা আরিফুল আত্মহত্যা করেছে বলে প্রচারণা চালায়। ৩১শে মে পাগলা থানায় এ ব্যাপারে একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের হয় এবং লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত রিপোর্টে কর্তব্যরত চিকিৎসক এটি একটি হত্যা ঘটনার রিপোর্ট দিলে গত ২রা সেপ্টেম্বর শরীফুল ৮ জনকে নামীয় আরো ৪-৫ জনকে অজ্ঞাত নামীয় আসামি করে পাগলা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে।
সংবাদ সম্মেলনে মামলার বাদী নিহতের ভাই শরীফুল ইসলাম জানান, হত্যা মামলা দায়েরের পর থেকে থেকেই মামলার আসামি ও তাদের লোকজন মামলা প্রত্যাহার করে নেয়ার জন্য তাদের পরিবারের ওপর চড়াও হয়। মামলা তুলে নিতে আসামিরা ভয়ভীতি দেখানোই তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা, ময়মনসিংহ সিআইডির এস আই রূপক সরকার কথা বললে, বাদী পক্ষকে পাগলা থানায় জিডি করার পরামর্শ দেন। সংবাদ সম্মেনে নিহত আরিফুলের ভাই শরীফুল ইসলাম, মা বিলকিস বেগম, বোন রাহিমা খাতুন বক্তব্য রাখেন।