বাংলারজমিন
পিয়াজ আমদানিকারকদের কড়া নির্দেশ
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৯ অক্টোবর ২০১৯, শনিবার, ৮:৫০ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রামে পিয়াজ আমদানিকারকদের ওপর ক্ষেপেছেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন। আমদানিকারকদের ব্যাপারে খোঁজ নিতে তিনি কড়া নির্দেশ দিয়েছেন।
পিয়াজের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত না থাকায় পিয়াজ আমদানিকারকদের বিষয়ে খোঁজ নেয়ার জন্য শুক্রবার সকালে ম্যাজিস্ট্রেটদের কড়া নির্দেশ দেন। এমনকি ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনার ওপরও জোর দেন তিনি। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী চট্টগ্রামের ৮ জন আমদানিকারকের নাম পাওয়া গেছে। তাদের সভায় আমন্ত্রণ জানানো হলেও তাদের কেউই আসেনি। তারা কেন আসেনি এবং অন্য কোনো ঠিকানা ব্যবহার করে তারা পিয়াজ আমদানি করেছেন কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে। যদি তারা পিয়াজ আমদানি করে থাকে, তা খুঁজে বের করে অভিযান চালানোর নির্দেশও দেন জেলা প্রশাসক।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, গত মাসে ভারত থেকে রপ্তানি বন্ধের পর বাংলাদেশে পিয়াজের দাম বেড়ে গিয়েছিল। এরপর আমদানি বাড়ানোসহ সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও জেলা প্রশাসনের নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের কারণে দাম কিছুটা কমে আসে। কিন্তু গত কয়েক দিনে এখানে পিয়াজের দাম আবারো ঊর্ধ্বমুখী।
তিনি বলেন, পিয়াজ বিক্রিতে বেশি মুনাফা করার চেষ্টা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমরা চট্টগ্রাম থেকে পিয়াজের মূল্য ঠিক রাখতে পারলে সারা দেশে এর প্রভাব পড়বে। বর্তমান পরিস্থিতিতে পিয়াজের মূল্য কেজিপ্রতি ৬০ টাকার বেশি হওয়ার কোনো কারণ নেই।
আমদানিকারকদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসক বলেন, কৃত্রিম উপায়ে সংকট সৃষ্টি করে আপনারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন- সেটা আমরা চাই না। ভোক্তাদের না ঠকিয়ে সঠিকভাবে ব্যবসা করলে প্রশাসন আপনাদের প্রতিপক্ষ হবে না। বাজার নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসনের নজরদারি অব্যাহত থাকবে। তিনি আরো বলেন, পাইকারি ও খুচরা দোকানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন বাধ্যতামূলক। কমিশন এজেন্টরা কার কাছ থেকে পিয়াজ কিনছে অবশ্যই তার রশিদ থাকতে হবে। অন্যথায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। পিয়াজ নিয়ে অদৃশ্য ব্যবসা করা যাবে না। অদৃশ্য ব্যবসা মানে কালোবাজারি। এটা হলে অবশ্যই অ্যাকশন নেয়া হবে। জেলা প্রশাসক বলেন, যখন মানুষের নাভিশ্বাস ওঠে তখনই আমরা ব্যবস্থা নেই। অতি মুনাফা চাই না, কারও ব্যবসা বাধাগ্রস্ত হোক- সেটাও চাই না। হয়তো আপনারা অতি মুনাফা করতে না পেরে চট্টগ্রামমুখী পিয়াজের ট্রাক ফেরাচ্ছেন- এই অভিযোগ রয়েছে। তবে প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ব্যবসায়ীদের দাবির প্রেক্ষিতে নগর, জেলা ও মহাসড়কে পিয়াজের গাড়ি যেন দিনে-রাতে চলাচল করতে পারে সে ব্যবস্থাও নেয়ার আশ্বাস দেন তিনি। একই সঙ্গে পিয়াজ যেন দ্রুততম সময়ে খালাস করা হয় সেজন্য চট্টগ্রাম বন্দর ও টেকনাফ কাস্টমসকে অনুরোধ করা হবে।
পিয়াজের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত না থাকায় পিয়াজ আমদানিকারকদের বিষয়ে খোঁজ নেয়ার জন্য শুক্রবার সকালে ম্যাজিস্ট্রেটদের কড়া নির্দেশ দেন। এমনকি ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনার ওপরও জোর দেন তিনি। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী চট্টগ্রামের ৮ জন আমদানিকারকের নাম পাওয়া গেছে। তাদের সভায় আমন্ত্রণ জানানো হলেও তাদের কেউই আসেনি। তারা কেন আসেনি এবং অন্য কোনো ঠিকানা ব্যবহার করে তারা পিয়াজ আমদানি করেছেন কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে। যদি তারা পিয়াজ আমদানি করে থাকে, তা খুঁজে বের করে অভিযান চালানোর নির্দেশও দেন জেলা প্রশাসক।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, গত মাসে ভারত থেকে রপ্তানি বন্ধের পর বাংলাদেশে পিয়াজের দাম বেড়ে গিয়েছিল। এরপর আমদানি বাড়ানোসহ সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ ও জেলা প্রশাসনের নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের কারণে দাম কিছুটা কমে আসে। কিন্তু গত কয়েক দিনে এখানে পিয়াজের দাম আবারো ঊর্ধ্বমুখী।
তিনি বলেন, পিয়াজ বিক্রিতে বেশি মুনাফা করার চেষ্টা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। আমরা চট্টগ্রাম থেকে পিয়াজের মূল্য ঠিক রাখতে পারলে সারা দেশে এর প্রভাব পড়বে। বর্তমান পরিস্থিতিতে পিয়াজের মূল্য কেজিপ্রতি ৬০ টাকার বেশি হওয়ার কোনো কারণ নেই।
আমদানিকারকদের উদ্দেশ্যে জেলা প্রশাসক বলেন, কৃত্রিম উপায়ে সংকট সৃষ্টি করে আপনারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন- সেটা আমরা চাই না। ভোক্তাদের না ঠকিয়ে সঠিকভাবে ব্যবসা করলে প্রশাসন আপনাদের প্রতিপক্ষ হবে না। বাজার নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসনের নজরদারি অব্যাহত থাকবে। তিনি আরো বলেন, পাইকারি ও খুচরা দোকানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন বাধ্যতামূলক। কমিশন এজেন্টরা কার কাছ থেকে পিয়াজ কিনছে অবশ্যই তার রশিদ থাকতে হবে। অন্যথায় মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। পিয়াজ নিয়ে অদৃশ্য ব্যবসা করা যাবে না। অদৃশ্য ব্যবসা মানে কালোবাজারি। এটা হলে অবশ্যই অ্যাকশন নেয়া হবে। জেলা প্রশাসক বলেন, যখন মানুষের নাভিশ্বাস ওঠে তখনই আমরা ব্যবস্থা নেই। অতি মুনাফা চাই না, কারও ব্যবসা বাধাগ্রস্ত হোক- সেটাও চাই না। হয়তো আপনারা অতি মুনাফা করতে না পেরে চট্টগ্রামমুখী পিয়াজের ট্রাক ফেরাচ্ছেন- এই অভিযোগ রয়েছে। তবে প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
ব্যবসায়ীদের দাবির প্রেক্ষিতে নগর, জেলা ও মহাসড়কে পিয়াজের গাড়ি যেন দিনে-রাতে চলাচল করতে পারে সে ব্যবস্থাও নেয়ার আশ্বাস দেন তিনি। একই সঙ্গে পিয়াজ যেন দ্রুততম সময়ে খালাস করা হয় সেজন্য চট্টগ্রাম বন্দর ও টেকনাফ কাস্টমসকে অনুরোধ করা হবে।