প্রথম পাতা
ফরিদপুরে মানবজমিন উধাও
স্টাফ রিপোর্টার, ঢাকা
১৮ অক্টোবর ২০১৯, শুক্রবার, ৯:১৫ পূর্বাহ্ন
দুই ভাইয়ের ত্রাসের রাজত্ব নিয়ে মানবজমিনে প্রকাশিত সংবাদে রীতিমতো তোলপাড় তৈরি হয়েছে ফরিদপুরে। গতকাল সংবাদটি ছিল টক অব দ্য ফরিদপুর। রাত ১২টায় টিভি পর্দায় শিরোনাম দেখেই ফরিদপুরের অনেকে সংবাদটি নিয়ে খোঁজখবর নিতে থাকেন। পরে অনলাইনে মুহূর্তের মধ্যেই সংবাদটি ছড়িয়ে পড়ে পুরো জেলায়। সকালে জেলার মানুষ হকারদের কাছে মানবজমিনের জন্য হাজির হন। কিন্তু একটি গ্রুপ কৌশলে মানবজমিনের সকল কপি উধাও করে দেয়। এ নিয়ে পাঠক ও হকারদের মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
পত্রিকা না পেয়ে অনেক পাঠকই মানবজমিনের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রকাশিত সংবাদের জন্য ধন্যবাদ জানান। পাঠকরা জানায়, ফরিদপুর সদর উপজেলার প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষ ওই দুই ভাইয়ের কাছে জিম্মি। দুই সহোদরের কারণে তাদের মুখের ভাষা বন্ধ হয়ে গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল থেকে শহরের রাজবাড়ী রাস্তার মোড়, ভাঙ্গা রাস্তার মোড়, জনতা ব্যাংকের মোড়, টেপাখোলাসহ সব স্থানের চায়ের দোকান, হাটবাজার, বাসস্ট্যান্ড, অফিস, পাড়া-মহল্লাসহ সর্বত্রই একটি আলোচনা রুবেল-বরকত। কীভাবে তারা এত সম্পদশালী আর ক্ষমতাবান হলো তা নিয়ে আলোচনা সর্বত্র। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিপুল ঘোষ বলেন, কী এক অলৌকিক শক্তিতে তারা এলাকায় দুঃশাসন চালিয়ে হাজার কোটি টাকা কামিয়েছে তা তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন বলেন, এ দুই ভাই দলে অনুপ্রবেশকারী। তারা দলের অনেক ক্ষতি করেছে। অবিলম্বে তাদের গ্রেপ্তার করা উচিত।
পত্রিকা না পেয়ে অনেক পাঠকই মানবজমিনের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রকাশিত সংবাদের জন্য ধন্যবাদ জানান। পাঠকরা জানায়, ফরিদপুর সদর উপজেলার প্রায় সাড়ে তিন লাখ মানুষ ওই দুই ভাইয়ের কাছে জিম্মি। দুই সহোদরের কারণে তাদের মুখের ভাষা বন্ধ হয়ে গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল থেকে শহরের রাজবাড়ী রাস্তার মোড়, ভাঙ্গা রাস্তার মোড়, জনতা ব্যাংকের মোড়, টেপাখোলাসহ সব স্থানের চায়ের দোকান, হাটবাজার, বাসস্ট্যান্ড, অফিস, পাড়া-মহল্লাসহ সর্বত্রই একটি আলোচনা রুবেল-বরকত। কীভাবে তারা এত সম্পদশালী আর ক্ষমতাবান হলো তা নিয়ে আলোচনা সর্বত্র। জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিপুল ঘোষ বলেন, কী এক অলৌকিক শক্তিতে তারা এলাকায় দুঃশাসন চালিয়ে হাজার কোটি টাকা কামিয়েছে তা তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন বলেন, এ দুই ভাই দলে অনুপ্রবেশকারী। তারা দলের অনেক ক্ষতি করেছে। অবিলম্বে তাদের গ্রেপ্তার করা উচিত।