শেষের পাতা
এবছর ভারতের চেয়ে বেশি দ্রুত বাড়বে বাংলাদেশের অর্থনীতি: বিশ্বব্যাংক
মানবজমিন ডেস্ক
১৪ অক্টোবর ২০১৯, সোমবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
চলতি বছর ভারত ও নেপালের তুলনায় দ্রুতগতিতে বাড়বে বাংলাদেশের অর্থনীতি। রোববার এক প্রতিবেদনে এমনটা জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তাতে বলা হয়েছে, পুরো বিশ্বজুড়েই চলতি বছর প্রবৃদ্ধি কমবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দক্ষিণ এশিয়ায়ও একই প্রভাব দেখা যাবে। এর মধ্যে পাকিস্তানের প্রবৃদ্ধি হার কমে চলতি অর্থবছরে ২.৪ শতাংশে দাঁড়াবে বলেও জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। এ খবর দিয়েছে দ্য ইকোনমিক টাইমস।
খবরে বলা হয়, ২০১৯ সালে পুরো দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি ৫.৯ শতাংশ কমবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে, অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধির প্রভাব। পূর্বে এই চাহিদা বেশি থাকায় প্রবৃদ্ধিও বেশি ছিল। এখন চাহিদা কমে যাওয়ায় পুরো অঞ্চলজুড়েই প্রবৃদ্ধি হ্রাস পেয়েছে।
বাংলাদেশ নিয়ে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধ থেকে ব্যাপকহারে লাভবান হয়েছে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প। বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের প্রধান অর্থনীতিবিদ হান্স টিমার বলেন, সব মিলিয়ে, বাংলাদেশ তুলনামূলকভাবে অঞ্চলের বাকি দেশগুলোর চেয়ে ভালো করছে, বিশেষ করে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের চেয়ে। শিল্প উৎপাদন ও রপ্তানিতে এই পার্থক্য দেখা যায়।
টিমার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য যুদ্ধে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প ব্যাপক উন্নতি করার বিষয়টি এই অগ্রগতির মাধ্যমে ফের নিশ্চিত হলো। তবে বাংলাদেশ কেবল যুক্তরাষ্ট্র ও চীন ছাড়া অন্যান্য দেশেও উল্লেখযোগ্য রপ্তানি করেছে।
২০১৯ সালে ৮.১ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দেখতে পারে বাংলাদেশ। যেখানে গত বছর এই হার ছিল ৭.৯ শতাংশ। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হার হচ্ছে ৭.২ শতাংশ। ২০২০ সালে এই হার ৭.৩ শতাংশ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে, চলতি বছর ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশে নেমে যেতে পারে। তবে ২০২১ সাল নাগাদ তা ভালো হয়ে ৬ দশমিক ৯ শতাংশে উঠতে পারে বলে আশা করছে বিশ্বব্যাংক। পরের বছর তা ৭ দশমিক ২ শতাংশে উন্নীত হতে পারে। এ ছাড়া, চলতি বছর ও আগামী বছর নেপালের গড় প্রবৃদ্ধি দাঁড়াতে পারে ৬.৫ শতাংশে।
খবরে বলা হয়, ২০১৯ সালে পুরো দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতি ৫.৯ শতাংশ কমবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর পেছনে রয়েছে, অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধির প্রভাব। পূর্বে এই চাহিদা বেশি থাকায় প্রবৃদ্ধিও বেশি ছিল। এখন চাহিদা কমে যাওয়ায় পুরো অঞ্চলজুড়েই প্রবৃদ্ধি হ্রাস পেয়েছে।
বাংলাদেশ নিয়ে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধ থেকে ব্যাপকহারে লাভবান হয়েছে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প। বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের প্রধান অর্থনীতিবিদ হান্স টিমার বলেন, সব মিলিয়ে, বাংলাদেশ তুলনামূলকভাবে অঞ্চলের বাকি দেশগুলোর চেয়ে ভালো করছে, বিশেষ করে ভারত, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের চেয়ে। শিল্প উৎপাদন ও রপ্তানিতে এই পার্থক্য দেখা যায়।
টিমার বলেন, যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য যুদ্ধে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প ব্যাপক উন্নতি করার বিষয়টি এই অগ্রগতির মাধ্যমে ফের নিশ্চিত হলো। তবে বাংলাদেশ কেবল যুক্তরাষ্ট্র ও চীন ছাড়া অন্যান্য দেশেও উল্লেখযোগ্য রপ্তানি করেছে।
২০১৯ সালে ৮.১ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দেখতে পারে বাংলাদেশ। যেখানে গত বছর এই হার ছিল ৭.৯ শতাংশ। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি হার হচ্ছে ৭.২ শতাংশ। ২০২০ সালে এই হার ৭.৩ শতাংশ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে, চলতি বছর ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ৬ শতাংশে নেমে যেতে পারে। তবে ২০২১ সাল নাগাদ তা ভালো হয়ে ৬ দশমিক ৯ শতাংশে উঠতে পারে বলে আশা করছে বিশ্বব্যাংক। পরের বছর তা ৭ দশমিক ২ শতাংশে উন্নীত হতে পারে। এ ছাড়া, চলতি বছর ও আগামী বছর নেপালের গড় প্রবৃদ্ধি দাঁড়াতে পারে ৬.৫ শতাংশে।