এক্সক্লুসিভ
আবরার হত্যা: ৩ আসামি পাঁচ দিনের রিমান্ডে
স্টাফ রিপোর্টার
১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:২৯ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার হওয়া তিন শিক্ষার্থীর ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। গতকাল ঢাকা মহানগর হাকিম তোফাজ্জাল হোসেন তাদের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। বুয়েটের ওই তিন শিক্ষার্থী হলেন, শামসুল আরেফিন রাফাত (২১), মো. মনিরুজ্জামান মনির (২১) ও মো. আকাশ (২১)। রাফাত বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ১৭ম ব্যাচের শিক্ষার্থী।
এর আগে দুপুরে আসামিদের আদালতে হাজির করে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাদের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ওয়াহেদুজ্জামান। শুনানি শেষে আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মনিরুজ্জামান ও আকাশ হোসেন, আবরার হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। এর আগে আবরার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার অপর ১০ জন ছাত্রকে পাঁচ দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে পরিকল্পিতভাবেই নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের হলের ভেতরে ঢুকতে দেয়নি আসামিরা। নৃশংস এই হত্যাকা-ের সঙ্গে আর যারা জড়িত, তাদের
গ্রেপ্তার করার জন্য এই আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হেমায়েত উদ্দীন খান আদালতকে বলেন, আবরার ফাহাদ ছিলেন নিরীহ ছাত্র। বিনা অপরাধে বুয়েটের ছাত্ররা আবরার ফাহাদকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। গ্রেপ্তার তিন আসামির মধ্যে দুজনের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী ছিলেন না। তবে শামসুল আরেফিনের পক্ষের আইনজীবীরা আদালতে বলেন, শামসুল আরেফিন ছাত্রলীগের কোনো নেতা নন। একজন সাধারণ ছাত্র। ঘটনার দিন রাত আটটার সময় শামসুল আরেফিন ঢাকার একটি হলে সিনেমা দেখছিলেন। তিনি এ ঘটনার সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নন।
মনিরুজ্জামান ও আকাশের আইনজীবী ছিল না। আদালত তাদের কাছে জানতে চান, তারা কোনো কিছু বলতে চান কি না? তখন আকাশ আদালতের কাছে দাবি করেন, তিনিও আবরার ফাহাদ হত্যাকা-ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। আর মনিরুজ্জামান আদালতে কোনো কথা বলেননি। সব পক্ষের বক্তব্য শুনে আদালত আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তিন আসামির প্রত্যেককে পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন।
এর আগে দুপুরে আসামিদের আদালতে হাজির করে মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাদের ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ওয়াহেদুজ্জামান। শুনানি শেষে আদালত ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মনিরুজ্জামান ও আকাশ হোসেন, আবরার হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। এর আগে আবরার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার অপর ১০ জন ছাত্রকে পাঁচ দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা আদালতকে বলেন, বুয়েটের মেধাবী ছাত্র আবরার ফাহাদকে পরিকল্পিতভাবেই নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের হলের ভেতরে ঢুকতে দেয়নি আসামিরা। নৃশংস এই হত্যাকা-ের সঙ্গে আর যারা জড়িত, তাদের
গ্রেপ্তার করার জন্য এই আসামিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী হেমায়েত উদ্দীন খান আদালতকে বলেন, আবরার ফাহাদ ছিলেন নিরীহ ছাত্র। বিনা অপরাধে বুয়েটের ছাত্ররা আবরার ফাহাদকে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। গ্রেপ্তার তিন আসামির মধ্যে দুজনের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী ছিলেন না। তবে শামসুল আরেফিনের পক্ষের আইনজীবীরা আদালতে বলেন, শামসুল আরেফিন ছাত্রলীগের কোনো নেতা নন। একজন সাধারণ ছাত্র। ঘটনার দিন রাত আটটার সময় শামসুল আরেফিন ঢাকার একটি হলে সিনেমা দেখছিলেন। তিনি এ ঘটনার সঙ্গে কোনোভাবেই জড়িত নন।
মনিরুজ্জামান ও আকাশের আইনজীবী ছিল না। আদালত তাদের কাছে জানতে চান, তারা কোনো কিছু বলতে চান কি না? তখন আকাশ আদালতের কাছে দাবি করেন, তিনিও আবরার ফাহাদ হত্যাকা-ের সঙ্গে জড়িত ছিলেন না। আর মনিরুজ্জামান আদালতে কোনো কথা বলেননি। সব পক্ষের বক্তব্য শুনে আদালত আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তিন আসামির প্রত্যেককে পাঁচ দিন করে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন।