বাংলারজমিন
নবীগঞ্জে ধর্ষণ মামলায় হোটেল কর্মচারী গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার, নবীগঞ্জ (হবিগঞ্জ) থেকে
১০ অক্টোবর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:২৫ পূর্বাহ্ন
নবীগঞ্জে আলোচিত ধর্ষণ মামলায় খাবার হোটেলের এক কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে শহরের নতুন বাজার এলাকা থেকে নিপেশ দাশ নামের ওই কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধৃত হোটেল কর্মচারী বানিয়াচং উপজেলার ধানপুড়া গ্রামের মৃত করুনা দাশের পুত্র। হোটেলের রাধুনী জনৈক গৃহবধূ বাদী হয়ে মঙ্গলবার বিকালে ২ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেন। এরই প্রেক্ষিতে পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত এক কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ ও মামলা সূত্রে প্রকাশ, দিরাই উপজেলার সমিপুর গ্রামের মিন্টু মিয়ার স্ত্রী সুমি বেগম স্বামী কর্তৃক তালাকপ্রাপ্ত হয়ে নবীগঞ্জ শহরের ওসমানী সড়কে ভাড়াটে বাসায় বসবাস করেন। জীবিকার তাগিদে শহরের বিভিন্ন হোটেলে রান্নার কাজ করে। গত শনিবার সকালে নতুন বাজারস্থ একটি হোটেলে রান্না করার সময় হোটেল কর্মচারী নিপেশ দাশ (৪৮) হোটেলের পেছনের রুমে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করে।
এ সময় অপর আসামি দোকান কর্মচারী আজমিরীগঞ্জ উপজেলার সমিপুর গ্রামের গণেশ রায়ের পুত্র সুমন রায় (৩২) পিছনের রুমের দরজা বন্ধ করে রাখে। ঘটনার পর ধর্ষিতা মহিলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে হবিগঞ্জ আধুনিক হাসপাতালে প্রেরণ করেন। এ ঘটনায় মঙ্গলবার বিকালে থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে গপেশ দাশকে শহর থেকে গ্রেপ্তার করে। অপর আসামি গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ ব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন বলেন, হোটেল রাধুনী জনৈক মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা নিয়ে অভিযুক্ত একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
এ সময় অপর আসামি দোকান কর্মচারী আজমিরীগঞ্জ উপজেলার সমিপুর গ্রামের গণেশ রায়ের পুত্র সুমন রায় (৩২) পিছনের রুমের দরজা বন্ধ করে রাখে। ঘটনার পর ধর্ষিতা মহিলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে হবিগঞ্জ আধুনিক হাসপাতালে প্রেরণ করেন। এ ঘটনায় মঙ্গলবার বিকালে থানায় মামলা দায়ের করলে পুলিশ তাৎক্ষণিকভাবে গপেশ দাশকে শহর থেকে গ্রেপ্তার করে। অপর আসামি গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। এ ব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন বলেন, হোটেল রাধুনী জনৈক মহিলার অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা নিয়ে অভিযুক্ত একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অপর আসামিকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।