অনলাইন
যৌন হয়রানির শিকার সানাই
স্টাফ রিপোর্টার
১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ১০:৫৪ পূর্বাহ্ন
যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন চিত্র নায়িকা সানাই। বিষয়টি গড়িয়েছে থানা পুলিশ পর্যন্ত। প্রমাণ হিসেবে কিছু স্ক্রিনশট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তিনি। এ বিষয়ে গুলশান থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করেছেন সানাই।
১৭ই সেপ্টেম্বরে দায়েরকৃত জিডিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, ফেসবুকে হাফিজুর রহমান শফিক নামে এক ব্যক্তি তাকে নানাভাবে কুপ্রস্তাব দিয়েছে। সানাইয়ের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে বারবার হয়রানি করছেন শফিক।
এ বিষয়ে মানবজমিনকে সানাই বলেন, ফেসবুকে আমাকে রিকুয়েস্ট পাঠিয়েছিলো। বন্ধু তালিকায় নেয়ার পর থেকেই তার অত্যাচার শুরু হয়। আমাকে একটি তারকা হোটেলে আসতে প্রস্তাব দেয়। তারপরই আমি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানাই। বাধ্য হয়েই জিডি করি। জিডি করার পর চ্যাট রিমুভ করে দেয় হাফিজুর রহমান শফিক।
এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সানাই লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই দেখেনতো এখানে কে রিমুভ করছে চ্যাট? কোনো আইটি স্পেশালিষ্ট বা সাইবার ট্রাইব্যুনাল থেকে যখন দেখবে তারাতো প্লেস ফাইন্ড আউট করতে পারবে- যে কে কোথা থেকে চ্যাট করছে, নাকি? তখন কি মিথ্যা বলে পার পাওয়া যাবে? যাই হোক, সে এতোই ভয় পাইছে যে প্রোফাইল লক করে রাখছে।’
সানাই এ বিষয়ে আরও লিখেছেন, ‘আমাকে এখন ভয় পেয়ে লাভ কি? এমন শিক্ষা দিবে আইন, যে জীবনে কোনো মেয়ের দিকে তাকাতে পারবে না! এগুলার মা, বাপ কি নাই? মেয়েদের সঙ্গে জোর করে সেক্স করতে চায়! কোন পরিবার থেকে আসছে? সেই পরিবারের কি সবাই বহুগামী? এগুলা শিক্ষা পায় কোথায়?
ও ভাবছে সানাইতো অনেক বোল্ড, ওকে ডাকলেই চলে আসবে শুইতে! তোর শোয়া বের করতেছি আমি! জনমের মতো মেয়ে মানুষকে কুপ্রস্তাব দেয়া বের করতেছি! অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে, না হলে এই বর্বরগুলো দুই থেকে পাঁচ, ছয়, সাত বছরের শিশুদের ধর্ষণ করবে! চিহ্নিত করুন এই বহুরুপী ধর্ষকদের।’
১৭ই সেপ্টেম্বরে দায়েরকৃত জিডিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, ফেসবুকে হাফিজুর রহমান শফিক নামে এক ব্যক্তি তাকে নানাভাবে কুপ্রস্তাব দিয়েছে। সানাইয়ের সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে বারবার হয়রানি করছেন শফিক।
এ বিষয়ে মানবজমিনকে সানাই বলেন, ফেসবুকে আমাকে রিকুয়েস্ট পাঠিয়েছিলো। বন্ধু তালিকায় নেয়ার পর থেকেই তার অত্যাচার শুরু হয়। আমাকে একটি তারকা হোটেলে আসতে প্রস্তাব দেয়। তারপরই আমি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানাই। বাধ্য হয়েই জিডি করি। জিডি করার পর চ্যাট রিমুভ করে দেয় হাফিজুর রহমান শফিক।
এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সানাই লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই দেখেনতো এখানে কে রিমুভ করছে চ্যাট? কোনো আইটি স্পেশালিষ্ট বা সাইবার ট্রাইব্যুনাল থেকে যখন দেখবে তারাতো প্লেস ফাইন্ড আউট করতে পারবে- যে কে কোথা থেকে চ্যাট করছে, নাকি? তখন কি মিথ্যা বলে পার পাওয়া যাবে? যাই হোক, সে এতোই ভয় পাইছে যে প্রোফাইল লক করে রাখছে।’
সানাই এ বিষয়ে আরও লিখেছেন, ‘আমাকে এখন ভয় পেয়ে লাভ কি? এমন শিক্ষা দিবে আইন, যে জীবনে কোনো মেয়ের দিকে তাকাতে পারবে না! এগুলার মা, বাপ কি নাই? মেয়েদের সঙ্গে জোর করে সেক্স করতে চায়! কোন পরিবার থেকে আসছে? সেই পরিবারের কি সবাই বহুগামী? এগুলা শিক্ষা পায় কোথায়?
ও ভাবছে সানাইতো অনেক বোল্ড, ওকে ডাকলেই চলে আসবে শুইতে! তোর শোয়া বের করতেছি আমি! জনমের মতো মেয়ে মানুষকে কুপ্রস্তাব দেয়া বের করতেছি! অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে হবে, না হলে এই বর্বরগুলো দুই থেকে পাঁচ, ছয়, সাত বছরের শিশুদের ধর্ষণ করবে! চিহ্নিত করুন এই বহুরুপী ধর্ষকদের।’