বাংলারজমিন
লামায় স্কুলছাত্রীকে রাতভর ধর্ষণ
লামা (বান্দরবান) প্রতিনিধি
১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, রবিবার, ৮:৩০ পূর্বাহ্ন
লামায় দশম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় স্কুলছাত্রীর মা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেন। বাদীর পরিবার অভিযোগ করেছেন, অভিযুক্ত ধর্ষক যুবককে স্থানীয়দের সহযোগিতায় নিরাপদ স্থানে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। ধর্ষকের নাম মো. আমির হোসেন (২৫)। সে নয়াপাড়া এলাকার মো. আবুল কালামের ছেলে।
মামলার বাদী অভিযোগে উল্লেখ করেন, মেয়েটিকে বাড়ির পাশের মো. আমির হোসেন প্রায় সময় উত্ত্যক্ত করত। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাতে ঘুম ভেঙে গেলে দেখি আমার মেয়ে বিছানায় নেই। বাড়ির সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করি। মেয়েকে না পেয়ে একপর্যায়ে বাড়ির সামনে আমির হোসেনের মাকে ঘুম থেকে ডেকে তুলি। পরে আমির হোসেনকে ডেকে তোলা হলে তার কক্ষে মেয়েকে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি। আশেপাশের লোকজনের সহায়তায় মেয়েকে উদ্ধার করে নিজবাড়িতে নিয়ে যাই। সকালে জ্ঞান ফেরার পর মেয়ে জানায়, রাত দেড়টার দিকে সে ঘরের বাইরে শৌচাগারে যায়। সে সময় তার মুখ ও চোখ চেপে তুলে নিয়ে যায় আমির হোসেন। পরে আমির হোসেন তার থাকার কক্ষে মেয়েকে ধর্ষণ করে। সকালে ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেন বাদশা ও স্থানীয় সর্দার নুরুল হুদা লাভু চৌধুরীকে বিষয়টি জানাই। অবশেষে থানায় অভিযোগ করি। এ ঘটনায় ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. হোসেন বাদশা সাংবাদিকদের বলেন, শুক্রবার সকাল ৮টার সময় স্কুলছাত্রীর মা ও তার কয়েকজন আত্মীয় এসে জানায়, প্রতিবেশী কালামের ছেলে আমির হোসেন তার স্কুল পড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণ করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমির হোসেনের বাবা ও তার বড় ভাইয়ের সঙ্গে আলাপ করে নিশ্চিত হলে তাদের আইনিভাবে অগ্রসর হতে পরামর্শ দিই।
লামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপ্পেলা রাজু নাহা বলেন, পার্শ্ববর্তী যুবক কর্তৃক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ৯ এর ১ ধারায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলা নং ১০/১৯। তারিখ-১৩ই সেপ্টেম্বর ২০১৯ইং। অভিযুক্ত আমির হোসেনকে গ্রেপ্তারের জন্য কাজ করছে পুলিশ।
মামলার বাদী অভিযোগে উল্লেখ করেন, মেয়েটিকে বাড়ির পাশের মো. আমির হোসেন প্রায় সময় উত্ত্যক্ত করত। গত বৃহস্পতিবার দিবাগত গভীর রাতে ঘুম ভেঙে গেলে দেখি আমার মেয়ে বিছানায় নেই। বাড়ির সব জায়গায় খোঁজাখুঁজি করি। মেয়েকে না পেয়ে একপর্যায়ে বাড়ির সামনে আমির হোসেনের মাকে ঘুম থেকে ডেকে তুলি। পরে আমির হোসেনকে ডেকে তোলা হলে তার কক্ষে মেয়েকে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি। আশেপাশের লোকজনের সহায়তায় মেয়েকে উদ্ধার করে নিজবাড়িতে নিয়ে যাই। সকালে জ্ঞান ফেরার পর মেয়ে জানায়, রাত দেড়টার দিকে সে ঘরের বাইরে শৌচাগারে যায়। সে সময় তার মুখ ও চোখ চেপে তুলে নিয়ে যায় আমির হোসেন। পরে আমির হোসেন তার থাকার কক্ষে মেয়েকে ধর্ষণ করে। সকালে ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোহাম্মদ হোসেন বাদশা ও স্থানীয় সর্দার নুরুল হুদা লাভু চৌধুরীকে বিষয়টি জানাই। অবশেষে থানায় অভিযোগ করি। এ ঘটনায় ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. হোসেন বাদশা সাংবাদিকদের বলেন, শুক্রবার সকাল ৮টার সময় স্কুলছাত্রীর মা ও তার কয়েকজন আত্মীয় এসে জানায়, প্রতিবেশী কালামের ছেলে আমির হোসেন তার স্কুল পড়ুয়া মেয়েকে ধর্ষণ করেছে। বিষয়টি নিয়ে আমির হোসেনের বাবা ও তার বড় ভাইয়ের সঙ্গে আলাপ করে নিশ্চিত হলে তাদের আইনিভাবে অগ্রসর হতে পরামর্শ দিই।
লামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপ্পেলা রাজু নাহা বলেন, পার্শ্ববর্তী যুবক কর্তৃক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের ৯ এর ১ ধারায় থানায় মামলা হয়েছে। মামলা নং ১০/১৯। তারিখ-১৩ই সেপ্টেম্বর ২০১৯ইং। অভিযুক্ত আমির হোসেনকে গ্রেপ্তারের জন্য কাজ করছে পুলিশ।