বিশ্বজমিন
ইরানি ট্যাঙ্কারের ক্যাপ্টেনকে ঘুষ দেয়ার প্রস্তাবের কথা স্বীকার করলো যুক্তরাষ্ট্র
মানবজমিন ডেস্ক
৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯, শনিবার, ৮:১৯ পূর্বাহ্ন
আলোচিত ইরানি ট্যাঙ্কারের ক্যাপ্টেন অখিলেশ কুমারকে কয়েক মিলিয়ন ডলার ঘুষ দেয়ার প্রস্তাবের কথা স্বীকার করে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের ইরানবিষয়ক অ্যাকশন গ্রুপের প্রধান ব্রায়ান হুক এ প্রস্তাব জানিয়ে অখিলেশ কুমারের কাছে একটি ই-মেইল পাঠিয়েছিলেন। এতে বলা হয়েছিল, যদি তিনি ওই ট্যাঙ্কারকে এমন কোথাও নিয়ে যান যেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্র সেটিকে আটক করতে পারবে তাহলে তাকে কয়েক মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেয়া হবে। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
ওই ট্যাঙ্কারটি তেল নিয়ে সিরিয়ার দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু জুলাই মাসে যাত্রাপথে জিব্রাল্টারে বৃটিশ কর্তৃপক্ষ এটি আটক করে। গত মাসে এটিকে ছেড়ে দেয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ এই ছেড়ে দেয়া প্রক্রিয়াটিকে থামানোর চেষ্টা করে। ব্যর্থ হয়ে তারা ট্যাঙ্কারটিকে আটকের ওয়ারেন্ট জারি করে। ঘুষ দেয়ার বিষয়টি প্রথম সামনে আসে গত বুধবার যখন ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তবে এরপর যুক্তরাষ্ট্র নিজেই এ অভিযোগ স্বীকার করে নেয়। উল্লেখ্য, ইরানি ওই জাহাজটি ২.১ মিলিয়ন ব্যারেল তেল সরবরাহের কাজে নিয়োজিত থাকে।
ওই ইমেইলে কী লেখা ছিল তাও জানা যায় ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন থেকে। এতে ইরানি জাহাজের ক্যাপ্টেন অখিলেশ কুমারকে বলা হয়, আমি আপনাকে একটি সুখবর দিতে চাই। ট্রামপ প্রশাসন এই জাহাজটি মার্কিন কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে দেয়ার বিনিময়ে আপনাকে কয়েক মিলিয়ন ডলার দিতে সম্মত হয়েছে। এতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের একটি ফোন নম্বরও দেয়া হয়।
তবে ওই ইমেইল এড়িয়ে জান অখিলেশ কুমার। ফলে জাহাজকে কালো তালিকাভুক্ত করার সময় তার বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে টুইটারে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফ যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ঘুষ প্রস্তাবের অভিযোগ তোলেন।
ওই ট্যাঙ্কারটি তেল নিয়ে সিরিয়ার দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু জুলাই মাসে যাত্রাপথে জিব্রাল্টারে বৃটিশ কর্তৃপক্ষ এটি আটক করে। গত মাসে এটিকে ছেড়ে দেয়া হয়। যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগ এই ছেড়ে দেয়া প্রক্রিয়াটিকে থামানোর চেষ্টা করে। ব্যর্থ হয়ে তারা ট্যাঙ্কারটিকে আটকের ওয়ারেন্ট জারি করে। ঘুষ দেয়ার বিষয়টি প্রথম সামনে আসে গত বুধবার যখন ফিন্যান্সিয়াল টাইমস এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তবে এরপর যুক্তরাষ্ট্র নিজেই এ অভিযোগ স্বীকার করে নেয়। উল্লেখ্য, ইরানি ওই জাহাজটি ২.১ মিলিয়ন ব্যারেল তেল সরবরাহের কাজে নিয়োজিত থাকে।
ওই ইমেইলে কী লেখা ছিল তাও জানা যায় ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন থেকে। এতে ইরানি জাহাজের ক্যাপ্টেন অখিলেশ কুমারকে বলা হয়, আমি আপনাকে একটি সুখবর দিতে চাই। ট্রামপ প্রশাসন এই জাহাজটি মার্কিন কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে দেয়ার বিনিময়ে আপনাকে কয়েক মিলিয়ন ডলার দিতে সম্মত হয়েছে। এতে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের একটি ফোন নম্বরও দেয়া হয়।
তবে ওই ইমেইল এড়িয়ে জান অখিলেশ কুমার। ফলে জাহাজকে কালো তালিকাভুক্ত করার সময় তার বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্র। এ নিয়ে টুইটারে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জাভাদ জারিফ যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ঘুষ প্রস্তাবের অভিযোগ তোলেন।