বিশ্বজমিন
শিবসেনার মুখপত্রে সম্পাদকীয়
আইসিইউতে পাকিস্তান
মানবজমিন ডেস্ক
১৯ আগস্ট ২০১৯, সোমবার, ১:০৪ পূর্বাহ্ন
ভারতের সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করা ইস্যুতে আরেকবার পাকিস্তানকে ভয়াবহভাবে আক্রমণ করেছে শিবসেনা। তাদের মুখপাত্র ‘সামনা’তে প্রকাশিত এক সম্পাদকীয়তে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বিষোদগার করা হয়েছে। বলা হয়েছে, দেশের ভিতরকার পরিস্থিতিতে পাকিস্তান এমনিতেই ‘ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে’ (আইসিইউ) বা নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছে। কাশ্মীর পরিস্থিতিতে মনোযোগ দেয়ার চেয়ে নিজের দেশের সমস্যাগুলো নিয়ে মাথা ঘামানো উচিত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের। এ খবর দিয়েছে অনলাইন জি নিউজ।
ওই সম্পাদকীয়তে পাকিস্তান ও চীনের প্রতি তিরস্কার করা হয়েছে। ভারত সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করে জম্মু-কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নিয়েছে। এর বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গিয়েছিল পাকিস্তান ও চীন। তবে তাতে তারা ব্যর্থ হয়েছে বলে উপহাস করা হয়েছে ওই সম্পাদকীয়তে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রুদ্ধদ্বার বৈঠককে শিবসেনা আখ্যায়িত করেছে এভাবে, মিত্ররা পুরো খালি হাতে ফিরেছে। এতে আরো দাবি করা হয়েছে, নিরাপত্তা পরিষদের বেশির ভাগ সদস্যই নয়া দিল্লিকে সমর্থন করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কেন্দ্রীয় সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করেছে এবং জম্মু-কাশ্মীরকে ভেঙে দুটি ইউনিয়ন টেরিটোরি করার ঘোষণা দিয়েছে, তাতে সমর্থন রয়েছে তাদের।
ওই সম্পাদকীয়তে আরো বলা হয়েছে, পাকিস্তানের মতো একটি দেশকে সমর্থন দেয়ার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক প্লাটফরমে বিব্রতকর অবস্থায় রয়েছে চীন। কাশ্মীর ইস্যুতে নিজেদের ক্ষতি করার অভ্যাস আছে পাকিস্তানের। একই সঙ্গে নিরাপত্তা পরিষদ তাদের আবেদন খারিজ করে দেয়া সত্ত্বেও পাকিস্তান অব্যাহতভাবে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এবং নিজেরা মুখ ভার করে আছে। ওই সম্পাদকীয়তে পাকিস্তানের হুমকিকে ‘ফাঁকা বুলি’ বলে তা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
শিবসেনা আরো বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তিরস্কার পাওয়ার পরও পাকিস্তান অব্যাহতভাবে পিলার থেকে পোস্টের মধ্যে বা এখানে ওখানে দৌড়াদৌড়ি করছে। কারণ, তাদেরকে ‘অক্সিজেন’ বা সমর্থন দিচ্ছে চীন। ওই সম্পাদকীয়তে আরো পরামর্শ দেয়া হয়েছে পাকিস্তানকে। বলা হয়েছে, পাকিস্তানে ক্রমাগত বাড়ছে মুল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য, নৈরাজ্য, অর্থনীতির দুর্বল অবস্থা। এমন অবস্থায় কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে বিশ্বজুড়ে নাড়িয়ে বেড়ানোর চেয়ে তাদের উচিত এসব বিষয় নিয়ে মাথা ঘামানো। জম্মু ও কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের বিরুদ্ধে বিশ্বের প্রায় সব বড় বড় শক্তিধর দেশের দ্বারস্থ হয়েছে পাকিস্তান। কিন্তু তাদেরকে তিরস্কার করেছে সব দেশই।
ওই সম্পাদকীয়তে পাকিস্তান ও চীনের প্রতি তিরস্কার করা হয়েছে। ভারত সংবিধান থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করে জম্মু-কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন কেড়ে নিয়েছে। এর বিরুদ্ধে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গিয়েছিল পাকিস্তান ও চীন। তবে তাতে তারা ব্যর্থ হয়েছে বলে উপহাস করা হয়েছে ওই সম্পাদকীয়তে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে রুদ্ধদ্বার বৈঠককে শিবসেনা আখ্যায়িত করেছে এভাবে, মিত্ররা পুরো খালি হাতে ফিরেছে। এতে আরো দাবি করা হয়েছে, নিরাপত্তা পরিষদের বেশির ভাগ সদস্যই নয়া দিল্লিকে সমর্থন করেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কেন্দ্রীয় সরকার সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিল করেছে এবং জম্মু-কাশ্মীরকে ভেঙে দুটি ইউনিয়ন টেরিটোরি করার ঘোষণা দিয়েছে, তাতে সমর্থন রয়েছে তাদের।
ওই সম্পাদকীয়তে আরো বলা হয়েছে, পাকিস্তানের মতো একটি দেশকে সমর্থন দেয়ার মধ্য দিয়ে আন্তর্জাতিক প্লাটফরমে বিব্রতকর অবস্থায় রয়েছে চীন। কাশ্মীর ইস্যুতে নিজেদের ক্ষতি করার অভ্যাস আছে পাকিস্তানের। একই সঙ্গে নিরাপত্তা পরিষদ তাদের আবেদন খারিজ করে দেয়া সত্ত্বেও পাকিস্তান অব্যাহতভাবে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এবং নিজেরা মুখ ভার করে আছে। ওই সম্পাদকীয়তে পাকিস্তানের হুমকিকে ‘ফাঁকা বুলি’ বলে তা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।
শিবসেনা আরো বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের কাছে তিরস্কার পাওয়ার পরও পাকিস্তান অব্যাহতভাবে পিলার থেকে পোস্টের মধ্যে বা এখানে ওখানে দৌড়াদৌড়ি করছে। কারণ, তাদেরকে ‘অক্সিজেন’ বা সমর্থন দিচ্ছে চীন। ওই সম্পাদকীয়তে আরো পরামর্শ দেয়া হয়েছে পাকিস্তানকে। বলা হয়েছে, পাকিস্তানে ক্রমাগত বাড়ছে মুল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য, নৈরাজ্য, অর্থনীতির দুর্বল অবস্থা। এমন অবস্থায় কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে বিশ্বজুড়ে নাড়িয়ে বেড়ানোর চেয়ে তাদের উচিত এসব বিষয় নিয়ে মাথা ঘামানো। জম্মু ও কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের বিরুদ্ধে বিশ্বের প্রায় সব বড় বড় শক্তিধর দেশের দ্বারস্থ হয়েছে পাকিস্তান। কিন্তু তাদেরকে তিরস্কার করেছে সব দেশই।