বাংলারজমিন
২৭ বছরেও সংস্কার হয়নি মুণ্ডুমালা আমনুরা সড়ক
সোহানুল হক পারভেজ, তানোর (রাজশাহী) থেকে
১৯ আগস্ট ২০১৯, সোমবার, ৮:০৯ পূর্বাহ্ন
রাজশাহীর তানোরে ১৯৯২ সালে মুণ্ডুমালা থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমনুরা পর্যন্ত ৫০ কিলোমিটার কাঁচা সড়ক পাকাকরণ করা হয়। এর মধ্যে মুণ্ডুমালার তৈলোপাড়া থেকে আমনুরা ধামধুম ব্রিজ পর্যন্ত প্রায় ৮ কিলোমিটার সড়ক কখনোই সংস্কার করা হয়নি। ফলে সড়কটি পিচঢালা পাকা সড়ক নাকি গ্রামের মেঠোপথ তা বোঝা দায় হয়ে পড়েছে।
ইট-পাথর পুরোপুরি উঠে পরিণত হয়েছে কাদামাটির সড়কে। সড়কের গর্তে আটকে যায় বাস। গাড়ি থেকে নেমে তা ঠেলতে হয় যাত্রীদেরই। অথচ রাজশাহীর মোহনপুর ও তানোর উপজেলা থেকে পার্শ্ববর্তী চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে প্রবেশের প্রধান সড়ক এটি। বাস, ট্রাক, সিএনজি, অটোরিকশা, রিকশাসহ হাজারো যানবাহনে করে কয়েক লাখ মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে সড়কটিতে। প্রায় যাত্রীদের বাস থেকে নেমে রাস্তার বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে হয়ে উঠেছে ঝুঁকিপূর্ণ। যেকোনো মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে ভয়াবহ দুর্ঘটনা।
তানোর স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ৫০ কিলোমিটার সড়কের ৩২ কিলোমিটার পড়েছে রাজশাহীর মধ্যে। সেটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমনুরার ধামধুম ব্রিজ থেকে বাগসারা পর্যন্ত। তবে মুণ্ডুমালা বাজার হতে বাগসারা পর্যন্ত সড়কটি কয়েক দফা সংস্কার করা হলেও তৈলোপাড়া থেকে ধামধুম ব্রিজ পর্যন্ত সড়কে কখনও সংস্কার কাজ করা হয়নি।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় ৮ কিলোমিটার সড়কের বেহাল দশার জন্য নওগাঁর পরশা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর, নাচোলের কয়েক লাখ মানুষকে ৪০ কিলোমিটার সড়ক ঘুরে গোদাগাড়ী হয়ে রাজশাহী যেতে হচ্ছে। ফলে খরচ ও সময় দুই-ই বেশি লাগছে। রোগীবহন করা অ্যাম্বুলেন্সগুলো সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়ছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, তৈলপাড়া এলাকায় সড়কে বড় বড় গর্ত। বৃষ্টির পানিতে সেখানে কাদামাটিতে একাকার। চাল বোঝাই ট্রাক ও কাঠ বোঝাই ট্রলি গর্তে আটকা পড়ে আছে। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে সড়কে অন্য যানবাহনগুলোর চলাচল। পেছনে আটকা পড়া বাস থেকে নেমে ২৫-৩০ জন যাত্রী ট্রলি ঠেলে তোলার চেষ্টা করছেন। স্থানীয়রা জানালেন, এই সড়কে এমন দৃশ্য দেখা প্রতিদিন মেলে। জানতে চাইলে তানোর এলজিইডির সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘সড়কটি সংস্কার এবং একই সঙ্গে দুই পাশে তিন ফুট করে ছয় ফুট সমপ্রসারণের পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে। বর্ষা মৌসুম শেষ হলে দ্রুত সড়কের কাজ শুরু করা হবে।
ইট-পাথর পুরোপুরি উঠে পরিণত হয়েছে কাদামাটির সড়কে। সড়কের গর্তে আটকে যায় বাস। গাড়ি থেকে নেমে তা ঠেলতে হয় যাত্রীদেরই। অথচ রাজশাহীর মোহনপুর ও তানোর উপজেলা থেকে পার্শ্ববর্তী চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে প্রবেশের প্রধান সড়ক এটি। বাস, ট্রাক, সিএনজি, অটোরিকশা, রিকশাসহ হাজারো যানবাহনে করে কয়েক লাখ মানুষ ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে সড়কটিতে। প্রায় যাত্রীদের বাস থেকে নেমে রাস্তার বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে হয়ে উঠেছে ঝুঁকিপূর্ণ। যেকোনো মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে ভয়াবহ দুর্ঘটনা।
তানোর স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর সূত্র জানায়, ৫০ কিলোমিটার সড়কের ৩২ কিলোমিটার পড়েছে রাজশাহীর মধ্যে। সেটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের আমনুরার ধামধুম ব্রিজ থেকে বাগসারা পর্যন্ত। তবে মুণ্ডুমালা বাজার হতে বাগসারা পর্যন্ত সড়কটি কয়েক দফা সংস্কার করা হলেও তৈলোপাড়া থেকে ধামধুম ব্রিজ পর্যন্ত সড়কে কখনও সংস্কার কাজ করা হয়নি।
স্থানীয়রা জানান, প্রায় ৮ কিলোমিটার সড়কের বেহাল দশার জন্য নওগাঁর পরশা, চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুর, নাচোলের কয়েক লাখ মানুষকে ৪০ কিলোমিটার সড়ক ঘুরে গোদাগাড়ী হয়ে রাজশাহী যেতে হচ্ছে। ফলে খরচ ও সময় দুই-ই বেশি লাগছে। রোগীবহন করা অ্যাম্বুলেন্সগুলো সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়ছে।
সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, তৈলপাড়া এলাকায় সড়কে বড় বড় গর্ত। বৃষ্টির পানিতে সেখানে কাদামাটিতে একাকার। চাল বোঝাই ট্রাক ও কাঠ বোঝাই ট্রলি গর্তে আটকা পড়ে আছে। ফলে বন্ধ হয়ে গেছে সড়কে অন্য যানবাহনগুলোর চলাচল। পেছনে আটকা পড়া বাস থেকে নেমে ২৫-৩০ জন যাত্রী ট্রলি ঠেলে তোলার চেষ্টা করছেন। স্থানীয়রা জানালেন, এই সড়কে এমন দৃশ্য দেখা প্রতিদিন মেলে। জানতে চাইলে তানোর এলজিইডির সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘সড়কটি সংস্কার এবং একই সঙ্গে দুই পাশে তিন ফুট করে ছয় ফুট সমপ্রসারণের পরিকল্পনা হাতে নেয়া হয়েছে। বর্ষা মৌসুম শেষ হলে দ্রুত সড়কের কাজ শুরু করা হবে।