বাংলারজমিন
ইটনায় ভূমি অফিসের কর্মচারীকে কুপিয়ে হত্যা
স্টাফ রিপোর্টার, কিশোরগঞ্জ থেকে
১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:৪৫ পূর্বাহ্ন
ইটনায় ছোটদের ফুটবল খেলা ও এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় বিরোধের জের ধরে মেরাজ মিয়া (৫০) নামে এক ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। গত শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার এলংজুরী বাজারে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। নিহত মেরাজ মিয়া উপজেলার এলংজুরী ইউনিয়নের এলংজুরী গ্রামের মৃত আবদুল জব্বারের ছেলে। তিনি ইউনিয়ন ভূমি অফিসের অফিস সহায়ক (পিয়ন) পদে কর্মরত ছিলেন। এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত হাসান আলীসহ চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার ছোটদের একটি ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে এলংজুরী ইউপি চেয়ারম্যান মো. গোলাপ মিয়ার পক্ষের লোকজনের সঙ্গে স্থানীয় ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সিরাজ মিয়ার পক্ষের লোকজনের ঝগড়া হয়। বিষয়টি মিটমাট করার জন্য শুক্রবার সকালে উভয়পক্ষ এলংজুরী বাজারে সালিশ দরবারে বসে। এ সময় সিরাজ মেম্বারের লোকজনের হাতে ইউপি চেয়ারম্যান মো. গোলাপ মিয়া লাঞ্ছিত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে সৃষ্ট উত্তেজনা নিরসন করে। বিষয়টি ফয়সালা করার জন্য বিকালে পুলিশের উপস্থিতিতে উভয়পক্ষ সমঝোতা বৈঠকে বসে। সমঝোতা বৈঠকের এক পর্যায়ে বাজারের একটি চায়ের দোকানে চা পান করতে যান ইউপি সদস্য সিরাজ মিয়ার বড় ভাই মেরাজ মিয়া। এ সময় মেরাজ মিয়াকে একা পেয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তার উপর চড়াও হয়। হামলাকারীরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মেরাজ মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঘটনাস্থলে ফেলে রেখে চলে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মেরাজ মিয়াকে উদ্ধার করে দ্রুত কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করে। কিন্তু রাত ৯টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে আসার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মেরাজ মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
ইটনা থানার ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান বিপিএম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনার পর পরই অভিযান চালিয়ে এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত হাসান আলীসহ চারজনকে পুলিশ আটক করেছে। শনিবার কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে নিহত মেরাজ মিয়ার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার ছোটদের একটি ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে এলংজুরী ইউপি চেয়ারম্যান মো. গোলাপ মিয়ার পক্ষের লোকজনের সঙ্গে স্থানীয় ৬নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সিরাজ মিয়ার পক্ষের লোকজনের ঝগড়া হয়। বিষয়টি মিটমাট করার জন্য শুক্রবার সকালে উভয়পক্ষ এলংজুরী বাজারে সালিশ দরবারে বসে। এ সময় সিরাজ মেম্বারের লোকজনের হাতে ইউপি চেয়ারম্যান মো. গোলাপ মিয়া লাঞ্ছিত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে সৃষ্ট উত্তেজনা নিরসন করে। বিষয়টি ফয়সালা করার জন্য বিকালে পুলিশের উপস্থিতিতে উভয়পক্ষ সমঝোতা বৈঠকে বসে। সমঝোতা বৈঠকের এক পর্যায়ে বাজারের একটি চায়ের দোকানে চা পান করতে যান ইউপি সদস্য সিরাজ মিয়ার বড় ভাই মেরাজ মিয়া। এ সময় মেরাজ মিয়াকে একা পেয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন তার উপর চড়াও হয়। হামলাকারীরা এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মেরাজ মিয়াকে মুমূর্ষু অবস্থায় ঘটনাস্থলে ফেলে রেখে চলে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মেরাজ মিয়াকে উদ্ধার করে দ্রুত কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করে। কিন্তু রাত ৯টার দিকে হাসপাতালে নিয়ে আসার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মেরাজ মিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন।
ইটনা থানার ওসি মোহাম্মদ মুর্শেদ জামান বিপিএম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনার পর পরই অভিযান চালিয়ে এ ঘটনায় মূল অভিযুক্ত হাসান আলীসহ চারজনকে পুলিশ আটক করেছে। শনিবার কিশোরগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল মর্গে নিহত মেরাজ মিয়ার ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।