খেলা
যে কারণে ডমিঙ্গোই প্রধান কোচ
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:৪২ পূর্বাহ্ন
টম মুডি, মাইক হেসন, গ্রান্ট ফ্লাওয়ার, মাহেলা জয়াবর্ধনে, ফিল সিমন্সসহ কত নামই না বাতাসে ভাসছিল। গতকাল সংবাদ সম্মেলনের আগে মিকি আর্থারের নামও বেশ জোরেশোরে শোনা যাচ্ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত টাইগারদের প্রধান কোচের দায়িত্ব পেলেন রাসেল ক্রেইগ ডমিঙ্গো। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ঘটা করেই ঘোষণা করলেন এই দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক কোচের নাম। সেই সঙ্গে জানিয়ে দিলেন অনেক হাই প্রোফাইল কোচের আগ্রহ থাকার পরও ডমিঙ্গোকে বেছে নেয়া হয়েছে। তাই প্রশ্ন হচ্ছে কেন তাকেই বেছে নেয়া? এ বিষয়ে বিসিবি সভাপতি তুলে ধরেছেন ব্যাখ্যাও। তিনি বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত তিনজন ছিল টপ লিস্টে। এরমধ্যে ক্রাইটেরিয়া দেখতে হয়েছে। প্রথমে যেটা দেখা হয়েছে কোচ হিসেবে কে কতটা সময় দিতে পারবে। অনেকেই আমাদের হেড কোচ হতে চান, কিন্তু এই মুহূর্তে আসতে চাচ্ছেন না। আরেকটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো ফুলটাইম দেয়া। কেউ আছেন ১০০ দিন যেমন আমাদের সঙ্গে ভেট্টোরির হয়েছে। কেউ সিরিজের আগে আসবে এমন। এসব বিবেচনা করে আমরা দেখেছি এখনই কার হাতে পূর্ণাঙ্গ সময় আছে। সব কিছু দেখে আমাদের হাতে দু’জন ছিল। তারমধ্য থেকে একজনকে চূড়ান্ত করেছি। আমরা জাতীয় দলের হেড কোচ হিসেবে রাসেল ক্রেইগ ডমিঙ্গোকে নিয়োগ দিচ্ছি।’
বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ শেষেই জানিয়েছিলেন তারা এবার ফুলটাইম কোচ চান। যে কিনা অন্তত দুই থেকে চার বছর টাইগারদের একটানা সময় দিতে পারবেন। স্টিভ রোডসের বিদায়ের পরই তিনি এই কথা জানান। শেষ পর্যন্ত ডমিঙ্গোর সঙ্গে বিসিবির এই একটা জায়গাতেই মিলেছে। বিসিবি সভাপতি জানিয়েছেন, এই কোচ বলেছেন তেমন কোন ছুটির প্রয়োজন নেই তার। তার কোন পিছুটানও নেই। তিনি বাংলাদেশকে নিয়েই কাজ করে সময় কাটাতে চান। শুধু জাতীয় দলই নয় তিনি কাজ করতে চান অনূর্ধ্ব-১৯, ‘এ’ দল এমনকি হাই পারফরম্যান্স দল নিয়েও। বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘সামনে যে আমাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে সেখানে কিছু নতুন ছেলেপেলে ঢুকতে পারে। সম্ভাবনা আছে। কারণ আমাদের কিছু বিকল্প লাগতে পারে। সেদিক দিয়ে যদি চিন্তা করেন, এখন থেকেই নিচে থেকে ছেলেদের নিয়ে আসতে হবে। রাসেল কিন্তু এটাই করতে চাচ্ছে। সে আমাদের অনূর্ধ্ব-১৯ দল, এইচপি এসব কিছু ইন্টিগ্রেড করে কাজ করতে চাইছে। এরকমই কাজ করে আসছে সে দক্ষিণ আফ্রিকায়। এটা একটা প্লাস পয়েন্ট তার জন্য। সে আমাদের চার বছরের একটা পরিকল্পনা দিয়েছিল। অন্যরাও দিয়েছে। বাট ও সামনাসামনি দিয়েছে। কেউ স্কাইপেতে দিয়েছে, কেউ লিখিত দিয়েছে। কাজেই এদিক দিয়ে চিন্তা করলে সে এগিয়ে ছিল।’
তবে ৪ বছরের জন্য চিন্তা করা হলেও আপাতত ডমিঙ্গোর সঙ্গে বিসিবির চুক্তি হবে দুই বছরের জন্য। এরপর তার কাজ দেখে সেই চুক্তির মেয়াদ বাড়াবে বিসিবি। আগামী ২১শে আগস্ট ডমিঙ্গো আসবেন বাংলাদেশে। এসেই তিনি শুরু করবেন জাতীয় দলের সঙ্গে কাজ। তার প্রথম মিশন আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ। এরই মধ্যে বিসিবি ৩৫ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে কন্ডিশনিং ক্যাম্পের জন্য। কবে থেকে কাজ শুরু করবেন আর কত দিনের চুক্তি তা নিয়ে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমরা ইচ্ছা করলে চার বছরের চুক্তি করতে পারতাম। কিন্তু দেখারও বিষয় আছে। তাই আপতত দুই বছরের জন্য চুক্তি হচ্ছে। তিনি বাংলাদেশে আসবেন ২১শে আগষ্ট।’
বিসিবি সভাপতি ডমিঙ্গোকে নেয়ার বেশ কয়েকটি কারণও জানিয়েছেন। তবে কিছু কারণ তিনি প্রকাশ করেননি। একটি হলো টাইগারদের কোচিং স্টাফে এবার পরিচালনা করবেন দক্ষিণ আফ্রিকানরাই। প্রধান কোচ ডমিঙ্গোকে নিয়ে বাংলাদেশের কোচিং স্টাফের প্রায় সবাই এখন দক্ষিণ আফ্রিকান। আগেই থেকেই টাইগারদের সঙ্গে কাজ করছিলেন প্রোটিয়া ব্যাটিং কোচ নিল ম্যাকেঞ্জি ও ফিল্ডিং কোচ রায়ান কুক। তাদের মেয়াদ বেড়েছে বিশ্বকাপ শেষেই। কিছুদিন আগে নতুন বোলিং কোচের দায়িত্ব পেয়েছেন আরেক দক্ষিণ আফ্রিকান শার্ল ল্যাঙ্গাভেল্ট। শুধু তাই নয় ল্যাঙ্গাভেল্ট ও ম্যাকেঞ্জি তারা দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় দলে কাজ করেছেন টাইগারদের নয়া প্রধান কোচের সঙ্গে। বলার অপেক্ষা রাখেনা তাদের বোঝাপড়াটা বিসিবি কাজে লাগাতেই চাইছে। এই চারজনের বাইরে সাপোর্ট স্টাফে আপাতত আছেন ট্রেনার শ্রীলঙ্কার মারিও ভিল্লাভারায়ন ও পারফরম্যান্স অ্যানালিস্ট ভারতের শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরন। এছাড়াও আগামী দেড় বছরে ১০০ দিনের চুক্তিতে স্পিন বোলিং কোচের কাজ করবেন নিউজিল্যান্ডের ড্যানিয়েল ভেট্টোরি।
বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ শেষেই জানিয়েছিলেন তারা এবার ফুলটাইম কোচ চান। যে কিনা অন্তত দুই থেকে চার বছর টাইগারদের একটানা সময় দিতে পারবেন। স্টিভ রোডসের বিদায়ের পরই তিনি এই কথা জানান। শেষ পর্যন্ত ডমিঙ্গোর সঙ্গে বিসিবির এই একটা জায়গাতেই মিলেছে। বিসিবি সভাপতি জানিয়েছেন, এই কোচ বলেছেন তেমন কোন ছুটির প্রয়োজন নেই তার। তার কোন পিছুটানও নেই। তিনি বাংলাদেশকে নিয়েই কাজ করে সময় কাটাতে চান। শুধু জাতীয় দলই নয় তিনি কাজ করতে চান অনূর্ধ্ব-১৯, ‘এ’ দল এমনকি হাই পারফরম্যান্স দল নিয়েও। বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘সামনে যে আমাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ আছে সেখানে কিছু নতুন ছেলেপেলে ঢুকতে পারে। সম্ভাবনা আছে। কারণ আমাদের কিছু বিকল্প লাগতে পারে। সেদিক দিয়ে যদি চিন্তা করেন, এখন থেকেই নিচে থেকে ছেলেদের নিয়ে আসতে হবে। রাসেল কিন্তু এটাই করতে চাচ্ছে। সে আমাদের অনূর্ধ্ব-১৯ দল, এইচপি এসব কিছু ইন্টিগ্রেড করে কাজ করতে চাইছে। এরকমই কাজ করে আসছে সে দক্ষিণ আফ্রিকায়। এটা একটা প্লাস পয়েন্ট তার জন্য। সে আমাদের চার বছরের একটা পরিকল্পনা দিয়েছিল। অন্যরাও দিয়েছে। বাট ও সামনাসামনি দিয়েছে। কেউ স্কাইপেতে দিয়েছে, কেউ লিখিত দিয়েছে। কাজেই এদিক দিয়ে চিন্তা করলে সে এগিয়ে ছিল।’
তবে ৪ বছরের জন্য চিন্তা করা হলেও আপাতত ডমিঙ্গোর সঙ্গে বিসিবির চুক্তি হবে দুই বছরের জন্য। এরপর তার কাজ দেখে সেই চুক্তির মেয়াদ বাড়াবে বিসিবি। আগামী ২১শে আগস্ট ডমিঙ্গো আসবেন বাংলাদেশে। এসেই তিনি শুরু করবেন জাতীয় দলের সঙ্গে কাজ। তার প্রথম মিশন আফগানিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ। এরই মধ্যে বিসিবি ৩৫ সদস্যের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে কন্ডিশনিং ক্যাম্পের জন্য। কবে থেকে কাজ শুরু করবেন আর কত দিনের চুক্তি তা নিয়ে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘আমরা ইচ্ছা করলে চার বছরের চুক্তি করতে পারতাম। কিন্তু দেখারও বিষয় আছে। তাই আপতত দুই বছরের জন্য চুক্তি হচ্ছে। তিনি বাংলাদেশে আসবেন ২১শে আগষ্ট।’
বিসিবি সভাপতি ডমিঙ্গোকে নেয়ার বেশ কয়েকটি কারণও জানিয়েছেন। তবে কিছু কারণ তিনি প্রকাশ করেননি। একটি হলো টাইগারদের কোচিং স্টাফে এবার পরিচালনা করবেন দক্ষিণ আফ্রিকানরাই। প্রধান কোচ ডমিঙ্গোকে নিয়ে বাংলাদেশের কোচিং স্টাফের প্রায় সবাই এখন দক্ষিণ আফ্রিকান। আগেই থেকেই টাইগারদের সঙ্গে কাজ করছিলেন প্রোটিয়া ব্যাটিং কোচ নিল ম্যাকেঞ্জি ও ফিল্ডিং কোচ রায়ান কুক। তাদের মেয়াদ বেড়েছে বিশ্বকাপ শেষেই। কিছুদিন আগে নতুন বোলিং কোচের দায়িত্ব পেয়েছেন আরেক দক্ষিণ আফ্রিকান শার্ল ল্যাঙ্গাভেল্ট। শুধু তাই নয় ল্যাঙ্গাভেল্ট ও ম্যাকেঞ্জি তারা দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় দলে কাজ করেছেন টাইগারদের নয়া প্রধান কোচের সঙ্গে। বলার অপেক্ষা রাখেনা তাদের বোঝাপড়াটা বিসিবি কাজে লাগাতেই চাইছে। এই চারজনের বাইরে সাপোর্ট স্টাফে আপাতত আছেন ট্রেনার শ্রীলঙ্কার মারিও ভিল্লাভারায়ন ও পারফরম্যান্স অ্যানালিস্ট ভারতের শ্রীনিবাস চন্দ্রশেখরন। এছাড়াও আগামী দেড় বছরে ১০০ দিনের চুক্তিতে স্পিন বোলিং কোচের কাজ করবেন নিউজিল্যান্ডের ড্যানিয়েল ভেট্টোরি।