বাংলারজমিন
বেঞ্চ সংকটে পাঠদান ব্যাহত
মনিরুল ইসলাম মিন্টু, কাউনিয়া (রংপুর) থেকে
১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, ৮:১৪ পূর্বাহ্ন
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলায় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শ্রেণিকক্ষ এবং বেঞ্চ সংকটের কারণে প্রাথমিক শিক্ষা ব্যাহত হচ্ছে।
জানা গেছে, উপজেলার হারাগাছ পৌর এলাকার মেনাজ বাজার এলাকায় ১৯৪৬ সালে ইসলামিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে শিশু শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ৩৩২ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। আর এই বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর বসার জন্য ১১০ জোড়া বেঞ্চের প্রয়োজন থাকলেও আছে মাত্র ২৮টি বেঞ্চ। বিদ্যালয়টিতে বেঞ্চের পাশাপাশি রয়েছে শ্রেণিকক্ষ সংকট। প্রধান শিক্ষক রাজিয়া সুলতানা বলেন, শ্রেণিকক্ষ এবং বেঞ্চ সংকটের কারণে শিক্ষার্থীদের গাদাগাদি করে ক্লাস করতে হয়। এতে করে পাঠদান ব্যাহত হয়। বিশেষ করে পরীক্ষার সময় ক্লাস রুমে শিক্ষার্থীদের গ্রুপ করে সিট প্ল্যান করতে হয়।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী জেনিয়া তাবাসসুম ও সিয়াম জানায়, দেখেন আমরা কত কষ্ট করে বসে লেখা লিখছি। তারা বলেন, আমাদের জন্য নাকি বেঞ্চ বরাদ্দ নেই। একজন শিক্ষক বলেন, শ্রেণিকক্ষ এবং বেঞ্চ সংকটের কথা বিভিন্ন সময় উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে জানানো হলেও তিনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। অভিভাবকরা বলেন, শিক্ষার মান ও শিক্ষা পরিবেশ উন্নয়নে সরকার যেভাবে শিক্ষাখাতকে গুরুত্ব দিয়েছে মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তারা তেমন গুরুত্ব না দেয়ায় গ্রামাঞ্চলের শিক্ষার্থীরা মানসম্মত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আর এতে করে বাড়ছে শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতির হার। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা স্বপন কুমার অধিকারী জানান, বেঞ্চ সংকটের বিষয়টি তিনি এই মাত্র জানতে পারলেন। জরুরিভিত্তিতে বিদ্যালয়ের বেঞ্চ সংকট সমাধান করা হবে।
জানা গেছে, উপজেলার হারাগাছ পৌর এলাকার মেনাজ বাজার এলাকায় ১৯৪৬ সালে ইসলামিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে শিশু শ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত ৩৩২ জন শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত। আর এই বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর বসার জন্য ১১০ জোড়া বেঞ্চের প্রয়োজন থাকলেও আছে মাত্র ২৮টি বেঞ্চ। বিদ্যালয়টিতে বেঞ্চের পাশাপাশি রয়েছে শ্রেণিকক্ষ সংকট। প্রধান শিক্ষক রাজিয়া সুলতানা বলেন, শ্রেণিকক্ষ এবং বেঞ্চ সংকটের কারণে শিক্ষার্থীদের গাদাগাদি করে ক্লাস করতে হয়। এতে করে পাঠদান ব্যাহত হয়। বিশেষ করে পরীক্ষার সময় ক্লাস রুমে শিক্ষার্থীদের গ্রুপ করে সিট প্ল্যান করতে হয়।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী জেনিয়া তাবাসসুম ও সিয়াম জানায়, দেখেন আমরা কত কষ্ট করে বসে লেখা লিখছি। তারা বলেন, আমাদের জন্য নাকি বেঞ্চ বরাদ্দ নেই। একজন শিক্ষক বলেন, শ্রেণিকক্ষ এবং বেঞ্চ সংকটের কথা বিভিন্ন সময় উপজেলা শিক্ষা অফিসারকে জানানো হলেও তিনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। অভিভাবকরা বলেন, শিক্ষার মান ও শিক্ষা পরিবেশ উন্নয়নে সরকার যেভাবে শিক্ষাখাতকে গুরুত্ব দিয়েছে মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তারা তেমন গুরুত্ব না দেয়ায় গ্রামাঞ্চলের শিক্ষার্থীরা মানসম্মত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। আর এতে করে বাড়ছে শিক্ষার্থীদের অনুপস্থিতির হার। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা স্বপন কুমার অধিকারী জানান, বেঞ্চ সংকটের বিষয়টি তিনি এই মাত্র জানতে পারলেন। জরুরিভিত্তিতে বিদ্যালয়ের বেঞ্চ সংকট সমাধান করা হবে।