বিশ্বজমিন
আর কোনো শান্তি আলোচনা নয়
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ আগস্ট ২০১৯, শনিবার, ৮:২২ পূর্বাহ্ন
দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে নতুন করে আর কোনো শান্তি আলোচনায় বসবে না বলে জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এজন্য দক্ষিণ কোরিয়াকেই দায়ী করেছে দেশটি। বৃহসপতিবার দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মুন জে-ইনের দেয়া এক ভাষণের প্রতিক্রিয়ায় এক বিবৃতিতে এমনটা জানিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এছাড়া, গতকাল জাপান সাগরে নতুন দুইটি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষাও চালিয়েছে দেশটি। এ নিয়ে এক মাসের মধ্যে এমন ছয়টি পরীক্ষা চালালো তারা। এ খবর দিয়েছে বিবিসি। খবরে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যকার সামরিক মহড়ার জন্যই শান্তি আলোচনার সম্ভাবনা বাতিল করে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজে প্রকাশিত বিবৃতিতে উত্তর কোরিয়ার মুখপাত্র, আলোচনা না করার কথা জানান। বিবৃতিতে মুনের সমালেচনাও করা হয়। বৃহসপতিবার জাপানের শাসন থেকে কোরিয়ার স্বাধীনতা অর্জনের দিন উদযাপন উপলক্ষে দেয়া এক ভাষণে, ২০৪৫ সালের মধ্যে কোরীয় উপদ্বীপকে এক করার অঙ্গীকার করেন মুন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দুটি দেশে ভাগ হয়ে যায় কোরিয়া। তিনি বলেন, কোরীয় উপদ্বীপকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের লক্ষ্য অর্জন এখন সবচেয়ে সংকটপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। নতুন কোরীয় উপদ্বীপ নিজের, পূর্ব এশিয়া এবং বিশ্বের জন্য শান্তি এবং সমৃদ্ধি আনতে পারবে, যা আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে।’
এদিকে, মুনের বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছে উত্তর কোরিয়া। বর্তমান পরিস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে কোনো আলোচনা অর্থহীন হবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে তারা। এক বিবৃতিতে বলেছে, এই মুহূর্তেও দক্ষিণ কোরিয়া তাদের যৌথ সামরিক মহড়া চালু রেখেছে ও একইসঙ্গে শান্তিপূর্ণ অর্থনীতি বা শান্তিপূর্ণ সরকারের কথা বলে বেড়াচ্ছে। তাদের এমন করার কোনো অধিকার নেই। মুনের সমালোচনা করে উত্তর কোরিয়া আরো বলে, তার পুরো চিন্তা-ভাবনার প্রক্রিয়া নিয়েও আমরা প্রশ্ন তুলছি। কোরীয় উপদ্বীপকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের লক্ষ্য অর্জন এখন সবচেয়ে সংকটের মধ্যে রয়েছে। নতুন কোরীয় উপদ্বীপ নিজের, পূর্ব এশিয়া এবং বিশ্বের জন্য শান্তি এবং সমৃদ্ধি আনতে পারবে, যা আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে।’ এখন তিনি (প্রেসিডেন্ট মুন) উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে আলোচনার কথা উল্লেখ করছেন, তখন আমাদের সেনাবাহিনীর বেশির ভাগকে ৯০ দিনের মধ্যে ধ্বংস করার পরিকল্পনা নিয়ে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করছেন। এ অবস্থায় তার চিন্তাভাবনার প্রক্রিয়াটি ঠিক কি না, তা নিয়েও আমাদের প্রশ্ন রয়েছে। তিনি সত্যিকার অর্থে একজন নির্লজ্জ ব্যক্তি।
এদিকে, মুনের বক্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছে উত্তর কোরিয়া। বর্তমান পরিস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে কোনো আলোচনা অর্থহীন হবে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে তারা। এক বিবৃতিতে বলেছে, এই মুহূর্তেও দক্ষিণ কোরিয়া তাদের যৌথ সামরিক মহড়া চালু রেখেছে ও একইসঙ্গে শান্তিপূর্ণ অর্থনীতি বা শান্তিপূর্ণ সরকারের কথা বলে বেড়াচ্ছে। তাদের এমন করার কোনো অধিকার নেই। মুনের সমালোচনা করে উত্তর কোরিয়া আরো বলে, তার পুরো চিন্তা-ভাবনার প্রক্রিয়া নিয়েও আমরা প্রশ্ন তুলছি। কোরীয় উপদ্বীপকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের লক্ষ্য অর্জন এখন সবচেয়ে সংকটের মধ্যে রয়েছে। নতুন কোরীয় উপদ্বীপ নিজের, পূর্ব এশিয়া এবং বিশ্বের জন্য শান্তি এবং সমৃদ্ধি আনতে পারবে, যা আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে।’ এখন তিনি (প্রেসিডেন্ট মুন) উত্তর ও দক্ষিণের মধ্যে আলোচনার কথা উল্লেখ করছেন, তখন আমাদের সেনাবাহিনীর বেশির ভাগকে ৯০ দিনের মধ্যে ধ্বংস করার পরিকল্পনা নিয়ে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করছেন। এ অবস্থায় তার চিন্তাভাবনার প্রক্রিয়াটি ঠিক কি না, তা নিয়েও আমাদের প্রশ্ন রয়েছে। তিনি সত্যিকার অর্থে একজন নির্লজ্জ ব্যক্তি।