বিশ্বজমিন
কাশ্মীর নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠকের আহ্বান চীনের
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ আগস্ট ২০১৯, শুক্রবার, ৮:৫৪ পূর্বাহ্ন
ভারত সরকারের কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে (ইউএনএসসি) পাকিস্তানের বৈঠকের আহ্বানকে সমর্থন জানিয়েছে চীন। ইউএনএসসি’কে বৃহসপতিবার বা শুক্রবার এ বিষয়ে একটি রুদ্ধদ্বার বৈঠকের আহ্বান জানিয়েছে চীন। কূটনীতিকদের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, বুধবার ইউএনএসসি’র প্রতি এমন আহ্বান জানিয়েছে চীন। তবে, চীনের আহ্বানে কিছুটা তিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে ফ্রান্স। ইউএনএসসি’কে বলেছে, কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয়ার বিষয়টি নিয়েও অন্যান্য সাধারণ বিষয়ের মতোই আগামী সপ্তাহে অনানুষ্ঠানিক ঘরানার বৈঠক হোক। তবে বৈঠকটি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে পরিষদের আগস্ট মাসের প্রেসিডেন্ট পোল্যান্ড।
উল্লেখ্য, গত ৫ই আগস্ট ভারত জম্মু ও কাশ্মীরকে সাংবিধানিকভাবে দেয়া বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয়। এতে স্বায়ত্তশাসনের অধিকার ও বিশেষ সুবিধা হারায় রাজ্যটি। ভারতের ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) জানায় যে, রাজ্যটি ভেঙে দু’টি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠন করা হবে। ৪ঠা আগস্ট থেকেই সেখানে ইন্টারনেট, মোবাইলফোনসহ সব ধরনের টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। স্থানীয় নেতাদের আটক ও গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনী দিয়ে বহির্বিশ্ব থেকে রাজ্যটিকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে প্রায় আড়াই লাখ সামরিক সেনা।
কাশ্মীর ইস্যুতে বহু আগ থেকেই দ্বন্দ্বে জড়িয়ে রয়েছে পাকিস্তান ও ভারত। ভারতের সামপ্রতিক এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে পাকিস্তান। পাক-পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি মঙ্গলবার ইউএনএসসি’কে পাঠানো এক চিঠিতে লিখেছেন, পাকিস্তান কোনো সংঘর্ষের উস্কানি দিতে চায় না। কিন্তু আমাদের সংযমকে দুর্বলতা ভেবে ভুল করা উচিত নয় ভারতের। ভারত যদি ফের বলপ্রয়োগের রাস্তা বেছে নেয় তাহলে পাকিস্তানও আত্মরক্ষার খাতিরে সর্ব সক্ষমতায় তার জবাব দেবে।
এদিকে, জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টনিও গুতেরাঁ পাকিস্তান ও ভারতকে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদায় প্রভাব ফেলতে পারে এমন সব ধরনের পদক্ষেপ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। গুতেরাঁ আরো জানিয়েছেন, কাশ্মীরে ভারত সরকারের আরোপিত বিধিনিষেধ নিয়ে উদ্বিগ্ন তিনি।
খবরে বলা হয়, বুধবার ইউএনএসসি’র প্রতি এমন আহ্বান জানিয়েছে চীন। তবে, চীনের আহ্বানে কিছুটা তিক্ত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে ফ্রান্স। ইউএনএসসি’কে বলেছে, কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয়ার বিষয়টি নিয়েও অন্যান্য সাধারণ বিষয়ের মতোই আগামী সপ্তাহে অনানুষ্ঠানিক ঘরানার বৈঠক হোক। তবে বৈঠকটি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে পরিষদের আগস্ট মাসের প্রেসিডেন্ট পোল্যান্ড।
উল্লেখ্য, গত ৫ই আগস্ট ভারত জম্মু ও কাশ্মীরকে সাংবিধানিকভাবে দেয়া বিশেষ মর্যাদা কেড়ে নেয়। এতে স্বায়ত্তশাসনের অধিকার ও বিশেষ সুবিধা হারায় রাজ্যটি। ভারতের ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) জানায় যে, রাজ্যটি ভেঙে দু’টি আলাদা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গঠন করা হবে। ৪ঠা আগস্ট থেকেই সেখানে ইন্টারনেট, মোবাইলফোনসহ সব ধরনের টেলিযোগাযোগ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। স্থানীয় নেতাদের আটক ও গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। কড়া নিরাপত্তা বেষ্টনী দিয়ে বহির্বিশ্ব থেকে রাজ্যটিকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে প্রায় আড়াই লাখ সামরিক সেনা।
কাশ্মীর ইস্যুতে বহু আগ থেকেই দ্বন্দ্বে জড়িয়ে রয়েছে পাকিস্তান ও ভারত। ভারতের সামপ্রতিক এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেও তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে পাকিস্তান। পাক-পররাষ্ট্রমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি মঙ্গলবার ইউএনএসসি’কে পাঠানো এক চিঠিতে লিখেছেন, পাকিস্তান কোনো সংঘর্ষের উস্কানি দিতে চায় না। কিন্তু আমাদের সংযমকে দুর্বলতা ভেবে ভুল করা উচিত নয় ভারতের। ভারত যদি ফের বলপ্রয়োগের রাস্তা বেছে নেয় তাহলে পাকিস্তানও আত্মরক্ষার খাতিরে সর্ব সক্ষমতায় তার জবাব দেবে।
এদিকে, জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্টনিও গুতেরাঁ পাকিস্তান ও ভারতকে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদায় প্রভাব ফেলতে পারে এমন সব ধরনের পদক্ষেপ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। গুতেরাঁ আরো জানিয়েছেন, কাশ্মীরে ভারত সরকারের আরোপিত বিধিনিষেধ নিয়ে উদ্বিগ্ন তিনি।