ভারত
বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে অমিত শাহর বৈঠক ৭ই আগষ্ট
কলকাতা প্রতিনিধি
২৭ জুলাই ২০১৯, শনিবার, ১২:৩০ অপরাহ্ন
বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান তিন দিনের সফরে আগামী ৬ই আগষ্ট দিল্লি আসছেন। এই সফরে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর সঙ্গে তার গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, এখনও পর্যন্ত ঠিক রয়েছে ৭ই আগষ্ট দুই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এই একান্ত বৈঠক হবে। অবশ্য বৈঠকের আগে দুই দেশের প্রতিনিধিরা বৈঠকে বসবেন। ভারতের নতুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এটিই প্রথম বৈঠক। জানা গেছে, এই বৈঠকে অনুপ্রবেশ থেকে গরু পাচার , জাল নোটের কারবার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বাংলাদেশের পক্ষে সীমান্তে বিএসএফের হাতে মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ জানানো হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। গরু আমদানি নিয়ে যে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে সে কথাও বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতকে অবহিত করা হবে।
বৈঠকে অনুপ্রবেশ নিয়ে ভারত তথ্যসহ একটি ডসিয়ার বাংলাদেশের হাতে তুলে দেবে বলে জানা গেছে। এই ডসিয়ারে জানানো হবে, গত এক দশকে কীভাবে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছে। আর অনুপ্রবেশ মোকাবিলায় বাংলাদেশের সাহায্য চাওয়া হবে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্তা জানিয়েছেন। এই পরিপ্রেক্ষিতেই আসামের এনআরসি নিয়েও আলোচনা হতে পারে। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের উচ্চতা বজায় রেখে এনআরসিতে চিহ্নিত বিদেশিদের ফেরত পাঠানোর বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা হবে বলে জানা গেছে। পাশাপাশি ভারতে জেএমবির প্রভাব বৃদ্ধির বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হতে পারে। এ ব্যাপারেও বাংলাদেশের হাতে একটি তথ্যসমৃদ্ধ ডসিয়ার তুলে দেওয়া হবে। জঙ্গী সংগঠনের তৎপরতা বৃদ্ধি ঠেকাতে বাংলাদেশের সক্রিয় সহযোগিতাও চাওয়া হতে পারে। রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে জানা গেছে । বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৮ ই আগস্ট ঢাকা ফিরে যাবেন বলে জানা গেছে।
বৈঠকে অনুপ্রবেশ নিয়ে ভারত তথ্যসহ একটি ডসিয়ার বাংলাদেশের হাতে তুলে দেবে বলে জানা গেছে। এই ডসিয়ারে জানানো হবে, গত এক দশকে কীভাবে অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটেছে। আর অনুপ্রবেশ মোকাবিলায় বাংলাদেশের সাহায্য চাওয়া হবে বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্তা জানিয়েছেন। এই পরিপ্রেক্ষিতেই আসামের এনআরসি নিয়েও আলোচনা হতে পারে। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের উচ্চতা বজায় রেখে এনআরসিতে চিহ্নিত বিদেশিদের ফেরত পাঠানোর বিষয়টি তুলে ধরার চেষ্টা হবে বলে জানা গেছে। পাশাপাশি ভারতে জেএমবির প্রভাব বৃদ্ধির বিষয়টি নিয়েও আলোচনা হতে পারে। এ ব্যাপারেও বাংলাদেশের হাতে একটি তথ্যসমৃদ্ধ ডসিয়ার তুলে দেওয়া হবে। জঙ্গী সংগঠনের তৎপরতা বৃদ্ধি ঠেকাতে বাংলাদেশের সক্রিয় সহযোগিতাও চাওয়া হতে পারে। রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে জানা গেছে । বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ৮ ই আগস্ট ঢাকা ফিরে যাবেন বলে জানা গেছে।