বাংলারজমিন
সারা দেশে এইচএসসি’র ফলাফল
স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর থেকে
১৮ জুলাই ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৮:১৬ পূর্বাহ্ন
দিনাজপুরে মেয়েরা এগিয়ে
দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডে এইচএসসির ফলাফল গতবারের চেয়ে এবার ভালো হয়েছে। এবার পাসের হার ৭১ দশমিক ৭৮। জিপিএ পেয়েছে ৪ হাজার ৪৯ জন। গতবছর ২০১৮ সালে পাসের হার ছিল ৬০ দশমিক ২১। জিপিএ ছিল ২২৯৭। পাসের দিক দিয়ে এগিয়ে আছে মেয়েরা। ছেলেদের পাসের হার ৬৮.৩৭ ভাগ আর মেয়েদের পাসের হার ৭৫.৩৯ ভাগ। দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষায় এবার অংশ নিয়েছিল ১ লাখ ২৪ হাজার ৩১৫ জন। এর মধ্যে ৬৩ হাজার ৯৭৫ জন ছাত্র ও ৬০ হাজার ৩৫৮ জন ছাত্রী।
এবার বোর্ডের অধীনে রংপুর বিভাগের ৮টি জেলায় ৬৫৮টি কলেজের পরীক্ষার্থীরা ১৯৯টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দিয়েছে। এবারো ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা ভালো করেছে। ছেলেদের পাসের হার ৬৮.৩৭ ভাগ আর মেয়েদের পাসের হার ৭৫.৩৯ ভাগ। এবার দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের ৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করেনি। আর শতভাগ পাস করেছে এমন কলেজ ২০। মোট ৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেউই পাস করতে পারেনি আর শতভাগ পাস করেছে ২০টি প্রতিষ্ঠান থেকে। এই বোর্ডে শুধুুমাত্র ইংরেজিতেই অকৃতকার্য হয়েছে ২৯ হাজার ৬৮ জন শিক্ষার্থী।
রাজশাহীতে পাসে মেয়েরা জিপিএ-৫ এ ছেলেরা এগিয়ে
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে: রাজশাহী শিক্ষাবোর্ড থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল এক লাখ ৪৮ হাজার ৬৭২ জন পরীক্ষার্থী। এদের মধ্যে পাস করেছে এক লাখ ১৩ হাজার ৫৫০ জন। পাসের হারে ছাত্রদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ছাত্রীরা। ছাত্রীদের পাসের হার ৮১ দশমিক ২১ শতাংশ, ছাত্রদের পাসের হার ৭২ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে ছাত্ররা ছাত্রীদের চেয়ে এগিয়ে। ৩ হাজার ৫৪১ জন ছাত্র এবং ৩ হাজার ১৮৮ জন ছাত্রী এবার রাজশাহী বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে। রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৭৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ হাজার ৭২৯ শিক্ষার্থী। পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক দিয়ে গতবারের চেয়ে বেড়েছে। গত বছর এ বোর্ডে পাসের হার ছিল ৬৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪ হাজার ১৩৮ শিক্ষার্থী।
রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের ৭৫৮টি কলেজের মধ্যে এবার শতভাগ পাস করেছে ৩৪টি কলেজের শিক্ষার্থীরা। সাতটি কলেজ থেকে কেউ পাস করতে পারে নি। গত বছর রাজশাহীতে পাসের হার ছিল ৬৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। ২০১৭ সালে ৭১ দশমিক ৩০, ২০১৬ সালে ৭৫ দশমিক ৪০, ২০১৫ সালে ৭৭ দশমিক ৫৪, ২০১৪ সালে ৭৮ দশমিক ৫৫, এবং ২০১৩ সালে ৭৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
গতকাল বুধবার দুপুরে রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আনারুল হক প্রামাণিক সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বোর্ডে এবার মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৫১ হাজার ১৩৪ জন। উপস্থিত পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৪৮ হাজার ৬৭২ জন। বিগত বছরের তুলনায় এবার সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে এক লাখ ১৩ হাজার ৫৫০ জন শিক্ষার্থী পাস করেছে। বরাবরের মতো এবারও পাসের হারে এগিয়ে মেয়েরা। তবে জিপিএ-৫ পাওয়ায় বরাবরের মতো এগিয়ে ছেলেরা।
চট্টগ্রামে কমেছে পাসের হার, বেড়েছে জিপিএ-৫
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে: চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে এবারের উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় পাসের হার কমেছে। তবে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। এ বোর্ডে সামগ্রিক পাসের হার ৬২ দশমিক ১৯ শতাংশ।
বুধবার দুপুরে বোর্ডের মিলনায়তনে এইচএসসি পরীক্ষার এই ফলাফল ঘোষণা করেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মাহবুব হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বোর্ডের সচিব প্রফেসর শওকত আলম ও কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর জাহেদুল হক।
ফলাফল বিবরণী থেকে জানা গেছে, গত বছরের চেয়ে এবার পাসের হার কমেছে। গত বছর পাসের হার ছিল ৬২ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৮৬০ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১ হাজার ৬১৩ জন শিক্ষার্থী। বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মাহবুব হাসান জানান, এবার অংশ নেয়া ৯৭ হাজার ৭৮৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৬১ হাজার ৫২৩ জন। এদের মধ্যে ছাত্রী ৩২ হাজার ৫১৪ জন ও ছাত্র ২৯ হাজার ৯ জন। এ বছর পাসের হার কমে যাওয়া প্রসঙ্গে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মাহবুব হাসান বলেন, ইংরেজি ও আইসিটি বিষয়ে পরীক্ষার ফলাফল খারাপ হয়েছে। এতে সামগ্রিকভাবে বোর্ডের মোট পাসের হার কমেছে।
পাসে মেয়েরা, জিপিএ-৫ এ ছেলেরা এগিয়ে
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হারে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা এগিয়ে আছেন। তবে জিপিএ-৫ পাওয়ার ক্ষেত্রে মেয়েদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ছেলেরা।
ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবার অংশ নেয়া ৯৭ হাজার ৭৮৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৬১ হাজার ৫২৩ জন। এদের মধ্যে ছাত্রী ৩২ হাজার ৫১৪ জন ও ছাত্র ২৯ হাজার ৯ জন।
এ বছর ছাত্রীদের পাসের হার ৬৫ দশমিক ১১ শতাংশ। অন্যদিকে ছাত্রদের পাসের হার ৫৯ দশমিক ২১ শতাংশ। সে হিসেবে ৫ দশমিক ৯০ ভাগ মেয়ে শিক্ষার্থী বেশি পাস করেছে।
অন্যদিকে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৮৬০ জন। তাদের মধ্যে ছাত্রের সংখ্যা ১ হাজার ৪৪৮ জন, ছাত্রীর সংখ্যা ১ হাজার ৪১২ জন। সে হিসেবে ৩৬ জন মেয়ে শিক্ষার্থী কম জিপিএ-৫ পেয়েছে।
দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডে এইচএসসির ফলাফল গতবারের চেয়ে এবার ভালো হয়েছে। এবার পাসের হার ৭১ দশমিক ৭৮। জিপিএ পেয়েছে ৪ হাজার ৪৯ জন। গতবছর ২০১৮ সালে পাসের হার ছিল ৬০ দশমিক ২১। জিপিএ ছিল ২২৯৭। পাসের দিক দিয়ে এগিয়ে আছে মেয়েরা। ছেলেদের পাসের হার ৬৮.৩৭ ভাগ আর মেয়েদের পাসের হার ৭৫.৩৯ ভাগ। দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের অধীনে এইচএসসি পরীক্ষায় এবার অংশ নিয়েছিল ১ লাখ ২৪ হাজার ৩১৫ জন। এর মধ্যে ৬৩ হাজার ৯৭৫ জন ছাত্র ও ৬০ হাজার ৩৫৮ জন ছাত্রী।
এবার বোর্ডের অধীনে রংপুর বিভাগের ৮টি জেলায় ৬৫৮টি কলেজের পরীক্ষার্থীরা ১৯৯টি কেন্দ্রে পরীক্ষা দিয়েছে। এবারো ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা ভালো করেছে। ছেলেদের পাসের হার ৬৮.৩৭ ভাগ আর মেয়েদের পাসের হার ৭৫.৩৯ ভাগ। এবার দিনাজপুর শিক্ষাবোর্ডের ৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করেনি। আর শতভাগ পাস করেছে এমন কলেজ ২০। মোট ৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেউই পাস করতে পারেনি আর শতভাগ পাস করেছে ২০টি প্রতিষ্ঠান থেকে। এই বোর্ডে শুধুুমাত্র ইংরেজিতেই অকৃতকার্য হয়েছে ২৯ হাজার ৬৮ জন শিক্ষার্থী।
রাজশাহীতে পাসে মেয়েরা জিপিএ-৫ এ ছেলেরা এগিয়ে
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে: রাজশাহী শিক্ষাবোর্ড থেকে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল এক লাখ ৪৮ হাজার ৬৭২ জন পরীক্ষার্থী। এদের মধ্যে পাস করেছে এক লাখ ১৩ হাজার ৫৫০ জন। পাসের হারে ছাত্রদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ছাত্রীরা। ছাত্রীদের পাসের হার ৮১ দশমিক ২১ শতাংশ, ছাত্রদের পাসের হার ৭২ দশমিক ৩২ শতাংশ। জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে ছাত্ররা ছাত্রীদের চেয়ে এগিয়ে। ৩ হাজার ৫৪১ জন ছাত্র এবং ৩ হাজার ১৮৮ জন ছাত্রী এবার রাজশাহী বোর্ড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে। রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৭৬ দশমিক ৩৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬ হাজার ৭২৯ শিক্ষার্থী। পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির দিক দিয়ে গতবারের চেয়ে বেড়েছে। গত বছর এ বোর্ডে পাসের হার ছিল ৬৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪ হাজার ১৩৮ শিক্ষার্থী।
রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের ৭৫৮টি কলেজের মধ্যে এবার শতভাগ পাস করেছে ৩৪টি কলেজের শিক্ষার্থীরা। সাতটি কলেজ থেকে কেউ পাস করতে পারে নি। গত বছর রাজশাহীতে পাসের হার ছিল ৬৬ দশমিক ৫১ শতাংশ। ২০১৭ সালে ৭১ দশমিক ৩০, ২০১৬ সালে ৭৫ দশমিক ৪০, ২০১৫ সালে ৭৭ দশমিক ৫৪, ২০১৪ সালে ৭৮ দশমিক ৫৫, এবং ২০১৩ সালে ৭৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ।
গতকাল বুধবার দুপুরে রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আনারুল হক প্রামাণিক সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান।
তিনি বলেন, বোর্ডে এবার মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১ লাখ ৫১ হাজার ১৩৪ জন। উপস্থিত পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৪৮ হাজার ৬৭২ জন। বিগত বছরের তুলনায় এবার সর্বোচ্চ সংখ্যক শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এদের মধ্যে এক লাখ ১৩ হাজার ৫৫০ জন শিক্ষার্থী পাস করেছে। বরাবরের মতো এবারও পাসের হারে এগিয়ে মেয়েরা। তবে জিপিএ-৫ পাওয়ায় বরাবরের মতো এগিয়ে ছেলেরা।
চট্টগ্রামে কমেছে পাসের হার, বেড়েছে জিপিএ-৫
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে: চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে এবারের উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষায় পাসের হার কমেছে। তবে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বেড়েছে। এ বোর্ডে সামগ্রিক পাসের হার ৬২ দশমিক ১৯ শতাংশ।
বুধবার দুপুরে বোর্ডের মিলনায়তনে এইচএসসি পরীক্ষার এই ফলাফল ঘোষণা করেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মাহবুব হাসান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বোর্ডের সচিব প্রফেসর শওকত আলম ও কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর জাহেদুল হক।
ফলাফল বিবরণী থেকে জানা গেছে, গত বছরের চেয়ে এবার পাসের হার কমেছে। গত বছর পাসের হার ছিল ৬২ দশমিক ৭৩ শতাংশ। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৮৬০ জন। গত বছর জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১ হাজার ৬১৩ জন শিক্ষার্থী। বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মাহবুব হাসান জানান, এবার অংশ নেয়া ৯৭ হাজার ৭৮৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৬১ হাজার ৫২৩ জন। এদের মধ্যে ছাত্রী ৩২ হাজার ৫১৪ জন ও ছাত্র ২৯ হাজার ৯ জন। এ বছর পাসের হার কমে যাওয়া প্রসঙ্গে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মাহবুব হাসান বলেন, ইংরেজি ও আইসিটি বিষয়ে পরীক্ষার ফলাফল খারাপ হয়েছে। এতে সামগ্রিকভাবে বোর্ডের মোট পাসের হার কমেছে।
পাসে মেয়েরা, জিপিএ-৫ এ ছেলেরা এগিয়ে
এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের হারে ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা এগিয়ে আছেন। তবে জিপিএ-৫ পাওয়ার ক্ষেত্রে মেয়েদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে ছেলেরা।
ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, এবার অংশ নেয়া ৯৭ হাজার ৭৮৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৬১ হাজার ৫২৩ জন। এদের মধ্যে ছাত্রী ৩২ হাজার ৫১৪ জন ও ছাত্র ২৯ হাজার ৯ জন।
এ বছর ছাত্রীদের পাসের হার ৬৫ দশমিক ১১ শতাংশ। অন্যদিকে ছাত্রদের পাসের হার ৫৯ দশমিক ২১ শতাংশ। সে হিসেবে ৫ দশমিক ৯০ ভাগ মেয়ে শিক্ষার্থী বেশি পাস করেছে।
অন্যদিকে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৮৬০ জন। তাদের মধ্যে ছাত্রের সংখ্যা ১ হাজার ৪৪৮ জন, ছাত্রীর সংখ্যা ১ হাজার ৪১২ জন। সে হিসেবে ৩৬ জন মেয়ে শিক্ষার্থী কম জিপিএ-৫ পেয়েছে।