খেলা
উজ্জ্বল কুটিনহো, ব্রাজিলের ‘সেঞ্চুরি’
স্পোর্টস ডেস্ক
১৬ জুন ২০১৯, রবিবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
জয় দিয়ে কোপা আমেরিকার মিশন শুরু করলো ব্রাজিল। শনিবার সকালে সাও পাওলোতে বলিভিয়াকে ৩-০ গোলে হারায় সেলেসাওরা। ম্যাচে জোড়া গোল করেন ফিলিপ্পে কুটিনহো। ম্যাচে ব্রাজিলের অপর গোলটি পান স্বদেশি ক্লাব গ্রেমিওর স্ট্রাইকার এভারটন সোয়ারেস। কোপা আমেরিকার ইতিহাসে এটি ব্রাজিলের ১০০তম জয়। ১৭৯ ম্যাচে ১০০ জয়, ৩৫ ড্র ও ৪৪ হারের অভিজ্ঞতা হলো ব্রাজিলের। আর বলিভিয়ার বিপক্ষে ঘরের মাঠে টানা ১২ ম্যাচ অপরাজিত থাকলো ব্রাজিল। কোপা আমেরিকা আসরে সর্বাধিক ১২০ ম্যাচে জয়ের রেকর্ড আর্জেন্টিনার। আগামী ১৯শে জুন ভেনেজুয়েলার বিপক্ষে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নামবে আসরের আটবারের চ্যাম্পিয়নরা।
ইনজুরির কারণে কোপা আমেরিকা থেকে ছিটকে গেছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নেইমার। আর এদিন ম্যাচে নেইমারের অনুপুস্থিতি বুঝতে দেননি বার্সেলোনা তারকা কুটিনহো। বার্সার জার্সিতে সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে না পারলেও জাতীয় দলের জার্সিতে স্বরূপে ফেরেন কুটিনহো। ২০১৭-১৮ মৌসুমে ইংলিশ ক্লাব লিভারপুল ছেড়ে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনায় যোগ দেন কুটিনহো। এর পরে দুই মৌসুম মিলিয়ে বার্সার হয়ে ৫১ ম্যাচে ২১ গোল পান তিনি। গেল মৌসুমে নিজেকে তুলে ধরতে পারেননি কুটিনহো। তাতে প্রায়শই ‘দুয়ো’ শুনতে হয়েছে নিজ সমর্থকদের থেকে। জাতীয় দলের জার্সিতে ফিরে করলেন জোড়া গোল। বলিভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের প্রথম ঘণ্টায় স্বস্তি ছিল না ফেভারিট ব্রাজিলের। ম্যাচের শুরুর ৫০ মিনিট গোলবার অক্ষত রাখে বলিভিয়া। এরপর ভেলকি দেখান কুটিনহো। মাত্র তিন মিনিটের ব্যবধানে দুই গোল আদায় করেন এই মিড ফিল্ড তারকা। ব্রাজিলের হয়ে মোট ১৬ গোল পেলেন কুটিনহো। আর চলতি বছর ৫ ম্যাচ খেলে ৩ গোল করলেন তিনি। সাও পাওলোর মোরুম্বি স্টেডিয়ামে ম্যাচের প্রথমার্ধে গোল পায়নি কোনো দল। ৫০তম মিনিটে গোলমুখ খোলেন ফিলিপ্পে কুটিনহো। এসময় ডিবক্সের ভিতরে বলিভিয়া ডিফেন্ডারের হাতে বল লাগলে, ভিএআরের সাহায্যে পেনাল্টি পায় ব্রাজিল। স্পট কিক থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে নেন এই ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার। এর তিন মিনিট পর ফিরমিনহোর ক্রস থেকে হেডের গোলে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কুটিনহো। ম্যাচের ৮৫তম মিনিটে এভারটন সোয়ারেসের দুর্দান্ত গোলে ব্রাজিলের পক্ষে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৩-০তে।
দুয়োধ্বনি শুনে বেজার নয় তিতে
বলিভিয়ার সঙ্গে গোলশূন্য প্রথমার্ধের খেলা শেষে ব্রাজিল দল বিরতিতে যাওয়ার সময় দুয়োধ্বনি দিয়ে ওঠে স্বাগতিক সমর্থকরা। কিন্তু এতে বিরক্ত বা অখুশি নয় ব্রাজিল কোচ লিওনার্দো বাচ্চি তিতে। ‘এ’ গ্রুপের প্রথম ম্যাচ শেষে তিতে বলেন, এটা অপ্রত্যাশিত নয়। আমি এটা বুঝতে পারি। দলের খেলোয়াড়রাও অনুভব করে বিষয়টি। আমরা যদি আক্রমণাত্ম ফুটবল খেলে সুযোগ তৈরি করতাম তাহলে তারা হাততালি দিতেন। বড় ক্লাবগুলোর ক্ষেত্রেও দেখে থাকি তারা ভালো না খেললে সমর্থকরা বুঝতে চায় না। তারা দুয়ো দেয়। মাঝমাঠ থেকে বল ব্যাক পাস করে ডিফেন্ডার বা গোলরক্ষককে দিতে দেখলেও সমর্থকরা দুয়ো দেয়। ম্যাচ শেষে এদিনের সেরা তারকা কুটিনহো বলেন, ‘খেলার শুরুতে চাপ অনুভব করছিলাম। এটা খেলারই অংশ। সমর্থকদের প্রত্যাশা অনেক বেশি। কারণ সমর্থকরা গোল দেখতে চায়। আমরা তাই গোল করার দিকেই নজর রাখছিলাম। ম্যাচে ৭৪% বলদখল নিয়ে প্রতিপক্ষের গোলবারে ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড়রা নেন ২০টি শট। কিন্তু তার মাত্রই পাঁচটি ছিল অনটার্গেটে। আর ম্যাচে প্রতিপক্ষের ১০ ফাউলের বিপরীতে ব্রাজিলিয়ানরা করেন ১৪টি ফাউল।
ইনজুরির কারণে কোপা আমেরিকা থেকে ছিটকে গেছেন ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড নেইমার। আর এদিন ম্যাচে নেইমারের অনুপুস্থিতি বুঝতে দেননি বার্সেলোনা তারকা কুটিনহো। বার্সার জার্সিতে সেভাবে নিজেকে মেলে ধরতে না পারলেও জাতীয় দলের জার্সিতে স্বরূপে ফেরেন কুটিনহো। ২০১৭-১৮ মৌসুমে ইংলিশ ক্লাব লিভারপুল ছেড়ে স্প্যানিশ ক্লাব বার্সেলোনায় যোগ দেন কুটিনহো। এর পরে দুই মৌসুম মিলিয়ে বার্সার হয়ে ৫১ ম্যাচে ২১ গোল পান তিনি। গেল মৌসুমে নিজেকে তুলে ধরতে পারেননি কুটিনহো। তাতে প্রায়শই ‘দুয়ো’ শুনতে হয়েছে নিজ সমর্থকদের থেকে। জাতীয় দলের জার্সিতে ফিরে করলেন জোড়া গোল। বলিভিয়ার বিপক্ষে ম্যাচের প্রথম ঘণ্টায় স্বস্তি ছিল না ফেভারিট ব্রাজিলের। ম্যাচের শুরুর ৫০ মিনিট গোলবার অক্ষত রাখে বলিভিয়া। এরপর ভেলকি দেখান কুটিনহো। মাত্র তিন মিনিটের ব্যবধানে দুই গোল আদায় করেন এই মিড ফিল্ড তারকা। ব্রাজিলের হয়ে মোট ১৬ গোল পেলেন কুটিনহো। আর চলতি বছর ৫ ম্যাচ খেলে ৩ গোল করলেন তিনি। সাও পাওলোর মোরুম্বি স্টেডিয়ামে ম্যাচের প্রথমার্ধে গোল পায়নি কোনো দল। ৫০তম মিনিটে গোলমুখ খোলেন ফিলিপ্পে কুটিনহো। এসময় ডিবক্সের ভিতরে বলিভিয়া ডিফেন্ডারের হাতে বল লাগলে, ভিএআরের সাহায্যে পেনাল্টি পায় ব্রাজিল। স্পট কিক থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে নেন এই ব্রাজিলিয়ান মিডফিল্ডার। এর তিন মিনিট পর ফিরমিনহোর ক্রস থেকে হেডের গোলে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন কুটিনহো। ম্যাচের ৮৫তম মিনিটে এভারটন সোয়ারেসের দুর্দান্ত গোলে ব্রাজিলের পক্ষে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৩-০তে।
দুয়োধ্বনি শুনে বেজার নয় তিতে
বলিভিয়ার সঙ্গে গোলশূন্য প্রথমার্ধের খেলা শেষে ব্রাজিল দল বিরতিতে যাওয়ার সময় দুয়োধ্বনি দিয়ে ওঠে স্বাগতিক সমর্থকরা। কিন্তু এতে বিরক্ত বা অখুশি নয় ব্রাজিল কোচ লিওনার্দো বাচ্চি তিতে। ‘এ’ গ্রুপের প্রথম ম্যাচ শেষে তিতে বলেন, এটা অপ্রত্যাশিত নয়। আমি এটা বুঝতে পারি। দলের খেলোয়াড়রাও অনুভব করে বিষয়টি। আমরা যদি আক্রমণাত্ম ফুটবল খেলে সুযোগ তৈরি করতাম তাহলে তারা হাততালি দিতেন। বড় ক্লাবগুলোর ক্ষেত্রেও দেখে থাকি তারা ভালো না খেললে সমর্থকরা বুঝতে চায় না। তারা দুয়ো দেয়। মাঝমাঠ থেকে বল ব্যাক পাস করে ডিফেন্ডার বা গোলরক্ষককে দিতে দেখলেও সমর্থকরা দুয়ো দেয়। ম্যাচ শেষে এদিনের সেরা তারকা কুটিনহো বলেন, ‘খেলার শুরুতে চাপ অনুভব করছিলাম। এটা খেলারই অংশ। সমর্থকদের প্রত্যাশা অনেক বেশি। কারণ সমর্থকরা গোল দেখতে চায়। আমরা তাই গোল করার দিকেই নজর রাখছিলাম। ম্যাচে ৭৪% বলদখল নিয়ে প্রতিপক্ষের গোলবারে ব্রাজিলিয়ান খেলোয়াড়রা নেন ২০টি শট। কিন্তু তার মাত্রই পাঁচটি ছিল অনটার্গেটে। আর ম্যাচে প্রতিপক্ষের ১০ ফাউলের বিপরীতে ব্রাজিলিয়ানরা করেন ১৪টি ফাউল।