শেষের পাতা
উত্তরায় উবার চালকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার
স্টাফ রিপোর্টার
১৫ জুন ২০১৯, শনিবার, ৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
রাজধানীর উত্তরায় একটি প্রাইভেটকারের ভেতর থেকে এক ব্যক্তির গলাকাটা লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। উদ্ধারের পর গতকাল ভোরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। নিহতের নাম আরমান ওরফে (আমান) (৩৭)।
পুলিশ জানিয়েছে, উত্তরা ১৪ নম্বর সেক্টরের ১৬ নম্বর সড়কের ৫২ নম্বর বাড়ির সামনে ওই প্রাইভেট কারটি থামানো ছিলো। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। নিহত চালক উবার এ্যাপসের মাধ্যমে গাড়ি চালাতেন। গাড়ির মালিক মিরপুর ১১ নম্বরের এক ব্যবসায়ী। গাড়ির মালিকের ছোট ভাই মোহাম্মদ অন্তর জানান, রামপুরা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ২১ মিনিটে উবার অ্যাপসের মাধ্যমে কল পেয়ে যাত্রী নিয়ে উত্তরার ১৪ নম্বর সেক্টরে যান চালক আমান। সেখানে ১২টা চার মিনিটে তার ট্রিপ শেষ করার কথা ছিল। সেখানে যাত্রী নামিয়ে মিরপুরে ফেরার কথা ছিল আমানের। কিন্তু রাত ১টার বেশি বেজে গেলেও আমান ফিরে না আসায় তার ফোনে কল দেন অন্তর। তখন অন্য একজন ফোন রিসিভ করে খবরটি জানান। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আমানের লাশ দেখতে পান অন্তর। সাংবাদিকদের অন্তর আরও জানান, প্রায় এক বছর ধরে তাদের গাড়ি চালাতেন। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার অন্তরের সঙ্গে মিরপুরের একটি রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার খেয়েছেন আমান। পরে অন্তরকে আমান বাসায় নামিয়ে দিয়ে গাড়ি নিয়ে বের হন আমান। তারপরই এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আমানের স্বজনরা জানান, গতকার নারায়ণগঞ্জে তার ছোট বোনের বিয়ে ছিলো। আগের দিন বৃহস্পতিবার গায়ে হলুদ হয়েছে। ট্রিপ শেষ করে গাড়িটি মালিকের গ্যারেজে রেখে বাসায় ফেরার কথা ছিলো আমানের। নিহত আমান পাবনার ঈশ্বরদীর ফতেমাপুরের মৃত আব্দুল হাকিমের পুত্র। তিনি মিরপুর ১১ নম্বর এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তপন চন্দ্র সাহা মানবজমিনকে বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। এখনও কোনো ক্লু উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি। তবে যারা তার গাড়িতে যাত্রী হয়েছিলেন তাদের সূত্র ধরেই তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
পুলিশ জানিয়েছে, উত্তরা ১৪ নম্বর সেক্টরের ১৬ নম্বর সড়কের ৫২ নম্বর বাড়ির সামনে ওই প্রাইভেট কারটি থামানো ছিলো। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। নিহত চালক উবার এ্যাপসের মাধ্যমে গাড়ি চালাতেন। গাড়ির মালিক মিরপুর ১১ নম্বরের এক ব্যবসায়ী। গাড়ির মালিকের ছোট ভাই মোহাম্মদ অন্তর জানান, রামপুরা থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১১টা ২১ মিনিটে উবার অ্যাপসের মাধ্যমে কল পেয়ে যাত্রী নিয়ে উত্তরার ১৪ নম্বর সেক্টরে যান চালক আমান। সেখানে ১২টা চার মিনিটে তার ট্রিপ শেষ করার কথা ছিল। সেখানে যাত্রী নামিয়ে মিরপুরে ফেরার কথা ছিল আমানের। কিন্তু রাত ১টার বেশি বেজে গেলেও আমান ফিরে না আসায় তার ফোনে কল দেন অন্তর। তখন অন্য একজন ফোন রিসিভ করে খবরটি জানান। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আমানের লাশ দেখতে পান অন্তর। সাংবাদিকদের অন্তর আরও জানান, প্রায় এক বছর ধরে তাদের গাড়ি চালাতেন। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার অন্তরের সঙ্গে মিরপুরের একটি রেস্টুরেন্টে দুপুরের খাবার খেয়েছেন আমান। পরে অন্তরকে আমান বাসায় নামিয়ে দিয়ে গাড়ি নিয়ে বের হন আমান। তারপরই এ ঘটনা ঘটে।
নিহত আমানের স্বজনরা জানান, গতকার নারায়ণগঞ্জে তার ছোট বোনের বিয়ে ছিলো। আগের দিন বৃহস্পতিবার গায়ে হলুদ হয়েছে। ট্রিপ শেষ করে গাড়িটি মালিকের গ্যারেজে রেখে বাসায় ফেরার কথা ছিলো আমানের। নিহত আমান পাবনার ঈশ্বরদীর ফতেমাপুরের মৃত আব্দুল হাকিমের পুত্র। তিনি মিরপুর ১১ নম্বর এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
উত্তরা পশ্চিম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তপন চন্দ্র সাহা মানবজমিনকে বলেন, এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। এখনও কোনো ক্লু উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি। তবে যারা তার গাড়িতে যাত্রী হয়েছিলেন তাদের সূত্র ধরেই তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।