বিশ্বজমিন
নিজেকে নির্দোষ দাবি ক্রাইস্টচার্চ হামলাকারীর
মানবজমিন ডেস্ক
১৪ জুন ২০১৯, শুক্রবার, ১১:৩০ পূর্বাহ্ন
নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে দুই মসজিদে বন্দুক হামলাকারী অস্ট্রেলিয় নাগরিক তার বিরুদ্ধে আনা সকল অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। তার বিরুদ্ধে ৫১ ব্যক্তিকে হত্যা, ৪০ জনকে হত্যাচেষ্টা ও সন্ত্রাসবাদের একটি অভিযোগ রয়েছে। নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসে দায়ের করা প্রথম সন্ত্রাসবাদের অভিযোগ এটি। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, গত ১৫ মার্চ ক্রাইস্টচার্চে সেমি-অটোমেটিক বন্দুক দিয়ে শুক্রবার জুম্মার নামাজরত ব্যক্তিদের ওপর হামলা চালান ট্যারান্ট। তার হামলার ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরাসরি প্রচারও করেন তিনি। তার চালানো ওই হামলাকে নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্দুক হামলা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। হামলার পরপরই তাকে গ্রেপ্তার করে নিউজিল্যান্ড পুলিশ। বর্তমানে অকল্যান্ডের সবচেয়ে নিরাপত্তা সম্বলিত কারাগারে রাখা হয়েছে তাকে।
শুক্রবার ট্যারান্টের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ নিয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয় ক্রাইস্টচার্চের হাইকোর্টে। অকল্যান্ডের কারাগার থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ওই শুনানিতে যোগ দেন তিনি। বড় পর্দায় তাকে দেখতে পান আদালতে উপস্থিত ব্যক্তিরা। তার পরনে ছিল কয়েদির পোশাক।
শুনানিতে ট্যারান্টের আইনজীবী শেন টেইট জানান, ট্যারান্ট নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। এরপর আদালতের বিচারক ক্যামেরন ম্যান্ডার এ মামলার পরবর্তী কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে আগামী বছরের ৪ মে। এর মধ্যে ১৬ আগস্ট মামলার একটি পর্যালোচনামূলক শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। ততদিন পর্যন্ত ট্যারান্ট রিমান্ডে থাকবেন।
ম্যান্ডার ট্যারান্টকে মানসিকভাবে সুস্থ ঘোষণা করে বলেন, আসামীর আবেদন করা নিয়ে, কাউন্সেলকে নির্দেশনা দেয়া নিয়ে ও নিজের বিচারকার্যে অংশগ্রহণ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। এ বিষয়ে তার উপযুক্ততা প্রমাণ করতে কোনো আলাদা শুনানির প্রয়োজন নেই।
উল্লেখ্য, গত এপ্রিলে অনুষ্ঠিত এই মামলার সর্বশেষ শুনানিতে ট্যারান্টের মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারক। এছাড়া, গ্রেপ্তারের পরপরই জনসম্মুখে তার মুখের ছবি প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে হয়। তবে গত সপ্তাহে তা প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।
১৫ মার্চ ট্যারান্টের হামলায় প্রাণ হারান ৫১ জন ব্যক্তি। তার হামলার পরপর নিউজিল্যান্ডে সেমি-অটোমেটিক বন্দুক বিক্রি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।
খবরে বলা হয়, গত ১৫ মার্চ ক্রাইস্টচার্চে সেমি-অটোমেটিক বন্দুক দিয়ে শুক্রবার জুম্মার নামাজরত ব্যক্তিদের ওপর হামলা চালান ট্যারান্ট। তার হামলার ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরাসরি প্রচারও করেন তিনি। তার চালানো ওই হামলাকে নিউজিল্যান্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ বন্দুক হামলা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। হামলার পরপরই তাকে গ্রেপ্তার করে নিউজিল্যান্ড পুলিশ। বর্তমানে অকল্যান্ডের সবচেয়ে নিরাপত্তা সম্বলিত কারাগারে রাখা হয়েছে তাকে।
শুক্রবার ট্যারান্টের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ নিয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয় ক্রাইস্টচার্চের হাইকোর্টে। অকল্যান্ডের কারাগার থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ওই শুনানিতে যোগ দেন তিনি। বড় পর্দায় তাকে দেখতে পান আদালতে উপস্থিত ব্যক্তিরা। তার পরনে ছিল কয়েদির পোশাক।
শুনানিতে ট্যারান্টের আইনজীবী শেন টেইট জানান, ট্যারান্ট নিজেকে নির্দোষ দাবি করেছেন। এরপর আদালতের বিচারক ক্যামেরন ম্যান্ডার এ মামলার পরবর্তী কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে আগামী বছরের ৪ মে। এর মধ্যে ১৬ আগস্ট মামলার একটি পর্যালোচনামূলক শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। ততদিন পর্যন্ত ট্যারান্ট রিমান্ডে থাকবেন।
ম্যান্ডার ট্যারান্টকে মানসিকভাবে সুস্থ ঘোষণা করে বলেন, আসামীর আবেদন করা নিয়ে, কাউন্সেলকে নির্দেশনা দেয়া নিয়ে ও নিজের বিচারকার্যে অংশগ্রহণ নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। এ বিষয়ে তার উপযুক্ততা প্রমাণ করতে কোনো আলাদা শুনানির প্রয়োজন নেই।
উল্লেখ্য, গত এপ্রিলে অনুষ্ঠিত এই মামলার সর্বশেষ শুনানিতে ট্যারান্টের মানসিক স্বাস্থ্য পরীক্ষার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারক। এছাড়া, গ্রেপ্তারের পরপরই জনসম্মুখে তার মুখের ছবি প্রকাশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে হয়। তবে গত সপ্তাহে তা প্রত্যাহার করে নেয়া হয়।
১৫ মার্চ ট্যারান্টের হামলায় প্রাণ হারান ৫১ জন ব্যক্তি। তার হামলার পরপর নিউজিল্যান্ডে সেমি-অটোমেটিক বন্দুক বিক্রি নিষিদ্ধ ঘোষণা করে কর্তৃপক্ষ।