এক্সক্লুসিভ
বাজেটে আইন ও বিচার বিভাগের যেসব ক্ষেত্র অগ্রাধিকার পেয়েছে
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ জুন ২০১৯, শুক্রবার, ৯:০২ পূর্বাহ্ন
আইন ও বিচার বিভাগের জন্য প্রস্তাবিত বাজেটে ১ হাজার ৬৫২ কোটি ২ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে অনুন্নয়ন খাতে বরাদ্দ এক হাজার ১৯৮ কোটি ৪২ লাখ এবং উন্নয়ন খাতে বরাদ্দের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে ৪৫৫ কোটি টাকা। তবে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে (সংশোধিত) বরাদ্দ ছিল ১ হাজার ৫৭৭ কোটি ৭৫ লাখ ৬৯ হাজার টাকা। প্রস্তাবিত বাজেটে এক-তৃতীয়াংশ বেশি অর্থ বরাদ্দের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবারের বাজেটে প্রায় ৭৫ কোটি টাকা বেশি বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। বাজেটে আইন ও বিচার বিভাগের যেসব ক্ষেত্র অগ্রাধিকার পেয়েছে সেগুলো হলো, ৬৪ জেলায় চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট
আদালত ভবন ও সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে নতুন ১২ তলা ভবন নির্মাণ ও বার কাউন্সিলের ভবন নির্মাণ, অধস্তন আদালতের রেকর্ড রুম নির্মাণ, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস নির্মাণ, দরিদ্র অসহায় জনগোষ্ঠীর জন্য বিনামূল্যে আইনগত সহায়তা দেয়া, ডিজিটালাইজড ব্যবস্থাপনা সুবিধা বাড়ানো এবং অধস্তন আদালতের বিচারকদের গাড়ি সুবিধা বাড়ানো।
নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, প্রস্তাবিত আগামী অর্থ বছরের বাজেটে অনুন্নয়ন খাতে এবার আইন মন্ত্রণালয়কে (সচিবালয়) ৭৭ কোটি ৬ লাখ ৮১ হাজার, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে ১০ কোটি ৫ লাখ, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়কে ৩৪ কোটি ৮ লাখ ৬৮ হাজার, লিগ্যাল এইড সংস্থাকে ২১ কোটি ১৬ লাখ ৩২ হাজার, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতকে ৩৪ কোটি ৮ লাখ ৬৮ হাজার, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতকে ২০৩ কোটি ৫০ লাখ, দেওয়ানি আদালতকে ৪২১ কোটি ৮৫ লাখ, নিবন্ধন অধিদপ্তরকে (সদর, জেলা ও উপজেলা) ৩৩৫ কোটি ৭০ লাখ, জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনকে ৪ কোটি ৮০ লাখ ১২ হাজার, বার কাউন্সিলকে ৭০ লাখসহ মোট ৮০১ কোটি ৪৭ লাখ ৭ হাজার টাকা বরাদ্দের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া উন্নয়ন খাতে ৪৫৫ কোটি টাকা বরাদ্দের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৪ জেলা আদালত ভবন নির্মাণ প্রকল্পের জন্য ২৫৬ কোটি, স্ট্রেংদেনিং ক্যাপাসিটি অব জুডিশিয়াল সিস্টেম ফর চাইল্ড প্রটেকশন প্রকল্পের জন্য চার কোটি, বিচার বিভাগের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য গৃহীত প্রকল্পে এক হাজার ১৫ কোটি, সাব-রেজিস্ট্রি ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ১০০ কোটি, সুপ্রিম কোর্টের ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ৩৫ কোটি, বার কাউন্সিল ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
আদালত ভবন ও সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে নতুন ১২ তলা ভবন নির্মাণ ও বার কাউন্সিলের ভবন নির্মাণ, অধস্তন আদালতের রেকর্ড রুম নির্মাণ, সাব-রেজিস্ট্রি অফিস নির্মাণ, দরিদ্র অসহায় জনগোষ্ঠীর জন্য বিনামূল্যে আইনগত সহায়তা দেয়া, ডিজিটালাইজড ব্যবস্থাপনা সুবিধা বাড়ানো এবং অধস্তন আদালতের বিচারকদের গাড়ি সুবিধা বাড়ানো।
নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, প্রস্তাবিত আগামী অর্থ বছরের বাজেটে অনুন্নয়ন খাতে এবার আইন মন্ত্রণালয়কে (সচিবালয়) ৭৭ কোটি ৬ লাখ ৮১ হাজার, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালকে ১০ কোটি ৫ লাখ, অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়কে ৩৪ কোটি ৮ লাখ ৬৮ হাজার, লিগ্যাল এইড সংস্থাকে ২১ কোটি ১৬ লাখ ৩২ হাজার, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতকে ৩৪ কোটি ৮ লাখ ৬৮ হাজার, চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতকে ২০৩ কোটি ৫০ লাখ, দেওয়ানি আদালতকে ৪২১ কোটি ৮৫ লাখ, নিবন্ধন অধিদপ্তরকে (সদর, জেলা ও উপজেলা) ৩৩৫ কোটি ৭০ লাখ, জুডিশিয়াল সার্ভিস কমিশনকে ৪ কোটি ৮০ লাখ ১২ হাজার, বার কাউন্সিলকে ৭০ লাখসহ মোট ৮০১ কোটি ৪৭ লাখ ৭ হাজার টাকা বরাদ্দের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া উন্নয়ন খাতে ৪৫৫ কোটি টাকা বরাদ্দের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৪ জেলা আদালত ভবন নির্মাণ প্রকল্পের জন্য ২৫৬ কোটি, স্ট্রেংদেনিং ক্যাপাসিটি অব জুডিশিয়াল সিস্টেম ফর চাইল্ড প্রটেকশন প্রকল্পের জন্য চার কোটি, বিচার বিভাগের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য গৃহীত প্রকল্পে এক হাজার ১৫ কোটি, সাব-রেজিস্ট্রি ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ১০০ কোটি, সুপ্রিম কোর্টের ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ৩৫ কোটি, বার কাউন্সিল ভবন নির্মাণ প্রকল্পে ২৫ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে।