বিশ্বজমিন
সৌদি বিমানবন্দরে হুতিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, আহত ২৬
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ জুন ২০১৯, বৃহস্পতিবার, ৯:২২ পূর্বাহ্ন
সৌদি আরবের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত আবহা বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হামলায় কেউ নিহত হয়নি। তবে আহত হয়েছেন অন্তত ২৬ বেসামরিক নাগরিক। আহতদের মধ্যে দুই শিশু ও তিন নারী রয়েছে। বুধবার এ ঘটনা ঘটে। সামরিক সূত্রের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, হামলায় আহতদের মধ্যে এক ইয়েমেনি, এক ভারতীয় ও এক সৌদি নারী এবং দুই সৌদি শিশু রয়েছে। হামলার পরপর আট ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারা গুরুতর ক্ষতির শিকার হয়েছে। বাকি ১৮ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। হুতি সূত্র দাবি করেছে, তারা নির্ভুলভাবে বিমানবন্দরে হামলা চালিয়েছে।
ইয়েমেনের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আব্দরাব্বু মানসুর হাদির পক্ষে হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে গত প্রায় পাঁচ বছর ধরে লড়াই করে আসছে সৌদি আরব নেতৃত্বাধীন জোট। জোটের মুখপাত্র কর্নেল মালিকি বলেন, বুধবার হামলা হওয়া বেসামরিক বিমানবন্দরটি ইয়েমেনের সঙ্গে সৌদি সীমান্ত থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এটা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধের শামিল। হুতিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, জোট বাহিনী এই সন্ত্রাসী মিলিশিয়ার বিরুদ্ধে জরুরিভিত্তিতে পদক্ষেপ নেবে।
প্রসঙ্গত, কী ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ওই হামলা চালানো হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তা শনাক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। তবে হুতি-পরিচালিত আল মাসিরাহ টিভি জানিয়েছে, এটা একটি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ছিল। অত্যাধুনিক মার্কিন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এটি থামাতে ব্যর্থ হয়েছে। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে হামলা চালালো হুতিরা। এর আগে ২০১৭ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির একটি পারমাণবিক প্রকল্পে ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছিল তারা।
উল্লেখ্য, চলতি সপ্তাহে মিডল ইস্ট মনিটরের এক প্রতিবেদনে হুতি সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছিল, সৌদি আরবের ২০টির বেশি সামরিক পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে হুতিরা। এ ছাড়া বিদ্রোহীদের এক সামরিক মুখপাত্র ঘোষণা দিয়েছিল, তারা সৌদির সবগুলো বিমানবন্দরে হামলা চালাবে। পাশাপাশি আসন্ন দিনগুলোতে সৌদির জন্য বড় ধরনের চমক রয়েছে।
খবরে বলা হয়, হামলায় আহতদের মধ্যে এক ইয়েমেনি, এক ভারতীয় ও এক সৌদি নারী এবং দুই সৌদি শিশু রয়েছে। হামলার পরপর আট ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তারা গুরুতর ক্ষতির শিকার হয়েছে। বাকি ১৮ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। হুতি সূত্র দাবি করেছে, তারা নির্ভুলভাবে বিমানবন্দরে হামলা চালিয়েছে।
ইয়েমেনের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আব্দরাব্বু মানসুর হাদির পক্ষে হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে গত প্রায় পাঁচ বছর ধরে লড়াই করে আসছে সৌদি আরব নেতৃত্বাধীন জোট। জোটের মুখপাত্র কর্নেল মালিকি বলেন, বুধবার হামলা হওয়া বেসামরিক বিমানবন্দরটি ইয়েমেনের সঙ্গে সৌদি সীমান্ত থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এটা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধের শামিল। হুতিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, জোট বাহিনী এই সন্ত্রাসী মিলিশিয়ার বিরুদ্ধে জরুরিভিত্তিতে পদক্ষেপ নেবে।
প্রসঙ্গত, কী ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ওই হামলা চালানো হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তা শনাক্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। তবে হুতি-পরিচালিত আল মাসিরাহ টিভি জানিয়েছে, এটা একটি ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ছিল। অত্যাধুনিক মার্কিন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এটি থামাতে ব্যর্থ হয়েছে। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে হামলা চালালো হুতিরা। এর আগে ২০১৭ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবির একটি পারমাণবিক প্রকল্পে ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছিল তারা।
উল্লেখ্য, চলতি সপ্তাহে মিডল ইস্ট মনিটরের এক প্রতিবেদনে হুতি সূত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছিল, সৌদি আরবের ২০টির বেশি সামরিক পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছে হুতিরা। এ ছাড়া বিদ্রোহীদের এক সামরিক মুখপাত্র ঘোষণা দিয়েছিল, তারা সৌদির সবগুলো বিমানবন্দরে হামলা চালাবে। পাশাপাশি আসন্ন দিনগুলোতে সৌদির জন্য বড় ধরনের চমক রয়েছে।