অনলাইন
চলন্ত বাসে শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টা
বন্দর ও সোনারগাঁও (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
১১ জুন ২০১৯, মঙ্গলবার, ৮:৩২ পূর্বাহ্ন
সোনারগাঁয়ে হেলপারের কাছে যাত্রীবাহী বাস চালাতে দেয় চালক। আর চালক চলন্ত বাসে এক কলেজ শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ ঘটনায় স্বদেশ পরিবহন কোম্পানীর একটি যাত্রীবাহী বাস ও চালককে আটক করে গনপিটুনী দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে এলাকাবাসী।
গতকাল সোমবার রাতে মেঘনা নিউ টাউন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আটক বাস চালকের নাম শামীম মিয়া। আটককৃত শামীম সাদিপুর ইউপির নানাখী মধ্যপাড়া গ্রামের আব্দুর রউফ মিয়ার ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ধর্ষণের চেষ্টার শিকার কলেজছাত্রী মেঘনাঘাটের উদ্দেশ্যে সোমবার রাত ৯টার দিকে গুলিস্তান থেকে স্বদেশ পরিবহনের (ঢাকামেট্রা-ব-১১-৭২৬৫) একটি বাসে উঠেন। বাসটি রাত পৌনে ১০ টার দিকে সোনারগাঁ মোগরাপাড়া চৌরাস্তা বাস ষ্ট্যান্ড পৌঁছায়। মোগরাপাড়া চৌরাস্তা এলাকায় বাসের সকল যাত্রী নেমে পড়ে। এসময় কলেজ যাত্রী পেছনের সিট থেকে নামার জন্য সামনে চলে আসে। তখন চালক তাকে মোগরাপাড়া না নামিয়ে গেইট লাগিয়ে দেয় এবং তাকে মেঘনাঘাট নামিয়ে দেয়ার জন্য আশ^স্ত করে। পরে চালক হেলপার নিরবকে বাস চালাতে দিয়ে চালক শামীম কলেজযাত্রীকে সামনে থেকে জোরপূর্বক পেছনের সিটে নিয়ে যায় এবং ধর্ষণের চেষ্টা করে।
এই সময় মেঘনা নিউ টাউন এলাকায় অপেক্ষামান যাত্রীরা বাসটি থামাতে সিগন্যাল দিলে হেলপার বাসটি থামিয়ে দেয়। অপেক্ষামান যাত্রীরা বাসে উঠলে কলেজযাত্রী বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করে। এসময় কলেজযাত্রীকে উদ্ধার করে এবং চালককে গনপিটুনী দিয়ে আটক করে। পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে চালক শামীমকে আটক এবং কলেজযাত্রীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ওই শিক্ষার্থী বাদি হয়ে চালক শামীম মিয়া ও হেলপার নিরবকে আসামী করে সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
সোনারগাঁ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) তাওহিদ উল্লাহ জানান, স্বদেশ পরিবহনের একটি বাসে যাত্রীকে ধর্ষণের খবর পেয়ে মেঘনা নিউটাউনে ছুটে যাই। সেখানে গিয়ে জনগনের হাত থেকে ধর্ষক ও বাসটি আটক করা হয়। অভিযুক্ত বাস চালক শামীম মিয়া, সোনারগাঁ উপজেলা সাদিপুর ইউপির নানাখি মধ্যপাড় গ্রামের আব্দুর রউব মিয়ার ছেলে।
সোনারগাঁ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামান গনমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে অভিযুক্ত চালক ও স্বদেশ পরিবহনের বাসটি থানা পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। অভিযুক্ত চালক ও হেলপারের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
গতকাল সোমবার রাতে মেঘনা নিউ টাউন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আটক বাস চালকের নাম শামীম মিয়া। আটককৃত শামীম সাদিপুর ইউপির নানাখী মধ্যপাড়া গ্রামের আব্দুর রউফ মিয়ার ছেলে।
মামলার বিবরণে জানা যায়, ধর্ষণের চেষ্টার শিকার কলেজছাত্রী মেঘনাঘাটের উদ্দেশ্যে সোমবার রাত ৯টার দিকে গুলিস্তান থেকে স্বদেশ পরিবহনের (ঢাকামেট্রা-ব-১১-৭২৬৫) একটি বাসে উঠেন। বাসটি রাত পৌনে ১০ টার দিকে সোনারগাঁ মোগরাপাড়া চৌরাস্তা বাস ষ্ট্যান্ড পৌঁছায়। মোগরাপাড়া চৌরাস্তা এলাকায় বাসের সকল যাত্রী নেমে পড়ে। এসময় কলেজ যাত্রী পেছনের সিট থেকে নামার জন্য সামনে চলে আসে। তখন চালক তাকে মোগরাপাড়া না নামিয়ে গেইট লাগিয়ে দেয় এবং তাকে মেঘনাঘাট নামিয়ে দেয়ার জন্য আশ^স্ত করে। পরে চালক হেলপার নিরবকে বাস চালাতে দিয়ে চালক শামীম কলেজযাত্রীকে সামনে থেকে জোরপূর্বক পেছনের সিটে নিয়ে যায় এবং ধর্ষণের চেষ্টা করে।
এই সময় মেঘনা নিউ টাউন এলাকায় অপেক্ষামান যাত্রীরা বাসটি থামাতে সিগন্যাল দিলে হেলপার বাসটি থামিয়ে দেয়। অপেক্ষামান যাত্রীরা বাসে উঠলে কলেজযাত্রী বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার করে। এসময় কলেজযাত্রীকে উদ্ধার করে এবং চালককে গনপিটুনী দিয়ে আটক করে। পুলিশকে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে চালক শামীমকে আটক এবং কলেজযাত্রীকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় ওই শিক্ষার্থী বাদি হয়ে চালক শামীম মিয়া ও হেলপার নিরবকে আসামী করে সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
সোনারগাঁ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) তাওহিদ উল্লাহ জানান, স্বদেশ পরিবহনের একটি বাসে যাত্রীকে ধর্ষণের খবর পেয়ে মেঘনা নিউটাউনে ছুটে যাই। সেখানে গিয়ে জনগনের হাত থেকে ধর্ষক ও বাসটি আটক করা হয়। অভিযুক্ত বাস চালক শামীম মিয়া, সোনারগাঁ উপজেলা সাদিপুর ইউপির নানাখি মধ্যপাড় গ্রামের আব্দুর রউব মিয়ার ছেলে।
সোনারগাঁ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামান গনমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে অভিযুক্ত চালক ও স্বদেশ পরিবহনের বাসটি থানা পুলিশের হেফাজতে রাখা হয়েছে। অভিযুক্ত চালক ও হেলপারের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।