এক্সক্লুসিভ
সম্মান হারিয়েছে নির্বাচন কমিশন: রাহুল গান্ধী
মানবজমিন ডেস্ক
২১ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, ৯:২২ পূর্বাহ্ন
লোকসভা নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষেই ভারতের নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তীব্র সমালোচনা করেছেন কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধী। গত রোববার সন্ধ্যায় তিনি অভিযোগ করেন, নির্বাচনে সকল দলের মধ্যে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করার সাংবিধানিক দায়িত্ব থাকা সত্ত্বেও বিজেপি’র ক্ষমতার কাছে নত হয়েছে নির্বাচন কমিশন। এ খবর দিয়েছে এনডিটিভি।
এক টুইটে রাহুল বলেন, নির্বাচনী বন্ড ও ইভিএম থেকে শুরু করে নির্বাচনের সময়সূচি পাল্টানো, নামো (নরেন্দ্র মোদি) টিভি, মোদির সেনাবাহিনী আর এখন কেদারনাথে করা নাটক; মোদির গ্যাংয়ের কাছে নির্বাচন কমিশনের সমর্পণ সব ভারতীয়র কাছেই পরিষ্কার হয়ে উঠেছে। একসময় ইসিকে সবাই ভয় পেত, শ্রদ্ধা করতো। সেদিন আর নেই।
উল্লেখ্য, রোববার নির্বাচনের আগে হিন্দুদের তীর্থস্থান কেদারনাথে ধ্যান করতে যান মোদি।
নির্বাচনকালীন সময়ে রাহুল গান্ধীসহ, তৃণমূল কংগ্রেস প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তেলেগু দেশম পার্টির প্রেসিডেন্ট চন্দ্রবাবু নাইডুসহ অনেক বিরোধীদলীয় নেতাই ইসি’র বিরুদ্ধে বিজেপিকে ছাড় দেয়ার অভিযোগ তুলেছেন।
রোববার রাহুলের টুইটের কিছুক্ষণ পর কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরামও এক টুইট করেন। তাতে তিনি বলেন, আমাদের অভিযোগ ছিল, ইসি তাদের কাজে ফাঁকি দিচ্ছে। এখন অবশ্য আমরা আর একটু বাড়িয়ে বলতে পারি যে, তারা তাদের স্বাধীনতা ও ক্ষমতা জমা দিয়ে বসে আছে। লজ্জা! এর আগে রোববার ইসির
বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের সিদ্ধান্ত অগ্রাহ্য করার অভিযোগ আনেন চন্দ্রবাবু।
এক টুইটে রাহুল বলেন, নির্বাচনী বন্ড ও ইভিএম থেকে শুরু করে নির্বাচনের সময়সূচি পাল্টানো, নামো (নরেন্দ্র মোদি) টিভি, মোদির সেনাবাহিনী আর এখন কেদারনাথে করা নাটক; মোদির গ্যাংয়ের কাছে নির্বাচন কমিশনের সমর্পণ সব ভারতীয়র কাছেই পরিষ্কার হয়ে উঠেছে। একসময় ইসিকে সবাই ভয় পেত, শ্রদ্ধা করতো। সেদিন আর নেই।
উল্লেখ্য, রোববার নির্বাচনের আগে হিন্দুদের তীর্থস্থান কেদারনাথে ধ্যান করতে যান মোদি।
নির্বাচনকালীন সময়ে রাহুল গান্ধীসহ, তৃণমূল কংগ্রেস প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তেলেগু দেশম পার্টির প্রেসিডেন্ট চন্দ্রবাবু নাইডুসহ অনেক বিরোধীদলীয় নেতাই ইসি’র বিরুদ্ধে বিজেপিকে ছাড় দেয়ার অভিযোগ তুলেছেন।
রোববার রাহুলের টুইটের কিছুক্ষণ পর কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরামও এক টুইট করেন। তাতে তিনি বলেন, আমাদের অভিযোগ ছিল, ইসি তাদের কাজে ফাঁকি দিচ্ছে। এখন অবশ্য আমরা আর একটু বাড়িয়ে বলতে পারি যে, তারা তাদের স্বাধীনতা ও ক্ষমতা জমা দিয়ে বসে আছে। লজ্জা! এর আগে রোববার ইসির
বিরুদ্ধে সংখ্যালঘুদের সিদ্ধান্ত অগ্রাহ্য করার অভিযোগ আনেন চন্দ্রবাবু।