শেষের পাতা
মন্ত্রণালয়ে ওবায়দুল কাদের
এবার দ্বিতীয় ইনিংস খেলবো
স্টাফ রিপোর্টার
২০ মে ২০১৯, সোমবার, ১০:১১ পূর্বাহ্ন
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, প্রথম ইনিংস শেষ করেছি। ইনশাআল্লাহ এবার দ্বিতীয় ইনিংস খেলবো। দ্বিতীয় ইনিংসে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সড়কে ও পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। প্রায় আড়াই মাস পর গতকাল নিজ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি একথা বলেন। চিকিৎসা শেষে দেশে ফেরার পর গতকালই প্রথম সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে যান ওবায়দুল কাদের। প্রথমেই রুটিন ফাইল ওয়ার্ক করেন। পরে সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চলমান উন্নয়ন প্রকল্প বিষয়ক সভায় যোগ দেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দ্বিতীয় ইনিংসে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সড়কে ও পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্পগুলো যথাসময়ে সম্পন্ন করা। আশা করি, সবার সহায়তায় সেটি পারব। তিনি বলেন, জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করলাম। যানজটমুক্ত দেশ ও নগর গড়া এখন আমার মূল কাজ হবে। নতুন জীবন পেয়ে সরকারে ও দলে সক্রিয় হতে পেরে ভালো লাগছে। এ সময় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। সড়ক মন্ত্রী বলেন, আমার অনুপস্থিতিতেও আপনারা কাজে কোনো ঘাটতি তৈরি করেননি। এটা আমি সিঙ্গাপুরে থাকা অবস্থায়ই প্রধানমন্ত্রীর কাছে শুনেছি। তিনি আমাকে বলেছেন, তোমার মন্ত্রণালয় ঠিকঠাক মতো চলেছে। চিকিৎসার বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৬ই জুলাই চেকআপ করাতে যাব। ভারী কাজ করতে চিকিৎসকরা নিষেধ করেছেন। দুই মাস পরপর চেকআপ করাতে হবে।
আগের মতো রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে রোদ-বৃষ্টি একাকার করে কাজ করতে হয়তো পারব না। তবে ধীরে ধীরে দুই-চার মাস পর আগের মতো সুস্থ হয়ে উঠব, ইনশাআল্লাহ। সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, মানসিকভাবে আমি সবল আছি। আরও কিছু দিন ধীরে সুস্থে কাজ করতে হবে। আশা করছি, দেড় মাস পর পুরোপুরিভাবে কাজে মনোযোগ দিতে পারব। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কাউন্সিল যথাসময়েই হবে। তিন বছর পর অক্টোবরে কাউন্সিল ধরে নিয়েই দলের যাবতীয় কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে। দলের বিষয়ে পার্টি অফিসে কথা বলব। সবার সহযোগিতা কামনা করে তিনি বলেন, আপনাদের সহযোগিতা নিয়ে আমি নতুন করে পথ চলতে চাই। বাকি জীবনটা দেশের ও মানুষের সেবায় কাটিয়ে দিতে চাই।
ওবায়দুল কাদের বলেন, দ্বিতীয় ইনিংসে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে সড়কে ও পরিবহন খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা এবং বড় বড় উন্নয়ন প্রকল্পগুলো যথাসময়ে সম্পন্ন করা। আশা করি, সবার সহায়তায় সেটি পারব। তিনি বলেন, জীবনের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করলাম। যানজটমুক্ত দেশ ও নগর গড়া এখন আমার মূল কাজ হবে। নতুন জীবন পেয়ে সরকারে ও দলে সক্রিয় হতে পেরে ভালো লাগছে। এ সময় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান তিনি। সড়ক মন্ত্রী বলেন, আমার অনুপস্থিতিতেও আপনারা কাজে কোনো ঘাটতি তৈরি করেননি। এটা আমি সিঙ্গাপুরে থাকা অবস্থায়ই প্রধানমন্ত্রীর কাছে শুনেছি। তিনি আমাকে বলেছেন, তোমার মন্ত্রণালয় ঠিকঠাক মতো চলেছে। চিকিৎসার বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৬ই জুলাই চেকআপ করাতে যাব। ভারী কাজ করতে চিকিৎসকরা নিষেধ করেছেন। দুই মাস পরপর চেকআপ করাতে হবে।
আগের মতো রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে রোদ-বৃষ্টি একাকার করে কাজ করতে হয়তো পারব না। তবে ধীরে ধীরে দুই-চার মাস পর আগের মতো সুস্থ হয়ে উঠব, ইনশাআল্লাহ। সাংবাদিকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে সেতুমন্ত্রী বলেন, মানসিকভাবে আমি সবল আছি। আরও কিছু দিন ধীরে সুস্থে কাজ করতে হবে। আশা করছি, দেড় মাস পর পুরোপুরিভাবে কাজে মনোযোগ দিতে পারব। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, কাউন্সিল যথাসময়েই হবে। তিন বছর পর অক্টোবরে কাউন্সিল ধরে নিয়েই দলের যাবতীয় কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে। দলের বিষয়ে পার্টি অফিসে কথা বলব। সবার সহযোগিতা কামনা করে তিনি বলেন, আপনাদের সহযোগিতা নিয়ে আমি নতুন করে পথ চলতে চাই। বাকি জীবনটা দেশের ও মানুষের সেবায় কাটিয়ে দিতে চাই।